(টপিক#১০৪১) “বই লিখা ও‌ বই বিতরণ” www.motaher21.net আসসালামুয়ালাইকুম, ওয়া রহমাতুল্লাহ ওয়া বারাকাতাহু।

أعوذ باللّٰه من الشيطان الرجيم
بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمٰنِ الرَّحِيمِ
اَلۡحَمۡدُ لِلّٰہِ رَبِّ الۡعٰلَمِیۡنَ
(বই#১০৪১)
“বই লিখা ও‌ বই বিতরণ”
www.motaher21.net আসসালামুয়ালাইকুম, ওয়া রহমাতুল্লাহ ওয়া বারাকাতাহু।

গত রোববার ২০২৩ ই-অগাস্ট , ১০ ই-সফর ১৪৪৫ হিজরি , ১৩ই-ভাদ্র ১৪৩০ বাংলা মাসে আমার লেখা বই সংখ্যা ১০৪০ পুর্ন হয়েছে।
আল্ হামদু লিল্লাহ।

এই বইটিতে আমি কুরআন এর আলোকে মানুষের বিভিন্ন লোকের কথা বলেছি।

সুরা বাকারায় ১-২১ নং আয়াতে পর্যন্ত আলোচনা করে দেখা গেলো :-
১-৫ নং আয়াত পর্যন্ত পর্যন্ত মুমিনদের বৈশিষ্ট্য, কি করা যাবে এবং কি‌ করা যাবে না তা, সুন্দর ভাবে বুঝিয়ে দেয়ার চেষ্টা করেছি।
এই বইটিতে আল্ কুরআনের ৯১টি আয়াতের মাধ্যমে সংক্ষিপ্ত তাফসীর সহকারে বলেছি।
এটাই ছিল আমার লেখা প্রথম বই।
প্রকাশক ছিলেন কবি গোলাম মোহাম্মদ।
সম্ভবত ২০০১ শালে।

www.motaher21.net

This one was published by:-
(Book No:-2)
Ahmed Hoosen Deedat.
11 September 2004.
Durban R.S.A

“O Ye Who Believe”
(0nly transaction)

He circulated it to 56 countries.Alhadu Lillah.

সুরা বাকারায় এর পর
৬-৭ নং আয়াতে জানাযায়:
এখানে দুটি আয়াতে বলা হয়েছে:
“কাফেররা বলে”
(বই নং:-৩)
এখানে কাফেররা কি বলতে চায়। কেন বলতো চায়!
www.motaher21.net
মুল বইটি পেতে হলে ওয়েব সাইট দেখতে পারেন।
এই বইটি ওয়ামী – থেকে প্রকাশিত হয়:
প্রথম প্রকাশিত হয় ফেব্রুয়ারি ২০০৭ ইং।
ওয়ামী সিরিজ:-২৬ নং।
দশম প্রকাশ, আগস্ট ২০২৩,
(বই নং:-৩)ও ( সংক্ষেপিত)
আমি চেষ্টা করছি এক এক জুমায় সকল মুসুল্লিদের একটি করি হলেও বই দেয়া চেষ্টা করছি। ইনশাআল্লাহ।

সুরা বাকারায় এর পর
৮-২০ নং আয়াত পর্যন্ত বিস্তৃত জানাযায়:
“মুনাফিকি‌ কী, কেন ও কিভাবে?”
(বই নং:-৪)
এখানে লক্ষণীয়, কাফের দের কথা খুব সংক্ষেপে আলোচনা করা হয়েছে। মাত্র দুটি আয়াতে শেষ করা হয়েছে।

কিন্তু মুনাফিক দর সম্পর্কে ১৩টি আয়াতে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।

প্রথমেই বলা হয়েছে, তারা বলে ; তারা বলে, তারা আল্লাহর উপর বিশ্বাস স্থাপন করেছি।
কিন্তু তারা প্রকৃত পক্ষে আল্লাহর উপর বিশ্বাস স্থাপন করে না।
তারা কেন এই কাজ করে?
কি ভাবে করে?
উদাহরণ সহকারে বলা হয়েছে।
সেটা বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করা হয়েছে।
এমনকি আল্ কুরআনে একটি সুরা নাম
“মুনাফিকুন”।
সুরা নং:- ৬৩

এই কারণে মুনাফিক দের সবচেয়ে বেশী আলোচনা করা হয়েছে।
কুরআন ও হাদিসে মনাফিকদে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে বলা হয়েছে।

মুনাফিক সম্পর্কে আমার এই পর্যন্ত ২৯ কি বই লিখা হয়েছে। আল্ হামদু লিল্লাহ।

এই সম্পর্ক বিস্তারিত জানতে:-
www.motaher21.net
SEARCH RESULTS FOR মুনাফিক
দেখুন।

৫):- সুরা বাকারায় ১) মুমিনগণ ২) কাফের ও ৩) মুনাফিক এই তিন ধরনের লোক নিয়ে আলোচনা করার পর, এই পর্যায়ে সকল মানুষ নিয়ে একত্রে,
“হে মানুষ”
(বই নং:-৫)
বলে সম্বোধন করে বলা হয়েছে।
সুরা বাকারায় ২১ নং আয়াতে বলা হয়েছে:-
বলা হয়েছে, তোমরা কেন আল্লাহর ইবাদত করা উচিত।

এরপর এখানে আল্লাহ এর ‌অস্তিত্ব এর প্রমাণ :-
সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত আলোচনা করা হয়েছে।
এখানে তাফসীরে ইবনে কাছীর আল্লাহর অস্তিত্ব প্রমাণ দিয়েছেন।
ইমাম মালেক(র), ইমাম হানিফা (র), ইমাম শাফিই (র) ও ইমাম আহম্মাদ বিন হাম্বল (র) সুন্দর ভাবে বুঝিয়ে দিয়েছেন।
এরপর ” তাকওয়া ” সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে।

সর্বশেষ তাকওয়ার ফায়দা ক? আলোচনা করা হয়েছে।
দুনিয়ার ১৫টি ফায়দা, কুরআন এর আলোকে আলোচনা করা হয়েছে।
এবং সর্বশেষ আখেরাতে ৭টি ফায়দা আলোচনা এর মাধ্যমে শেষ করা হয়েছে।
আল্ হামদু লিল্লাহ।

আমি চেষ্টা করছি এক এক জুমায় সকল মুসুল্লিদের একটি করি হলেও বই দেয়া চেষ্টা করছি। ইনশাআল্লাহ।

6):- O Ye Mankind!
www.australianislamiclibrary.org
www.motaher21.net
Selected Verses From of
Quran With Explanation

This is a English Version
( হে মানুষ).

(Book No:-6 )

This was published by:
Australian Islamic Library
This is Editing by
Muhammed Nabil Mosharraf
As published in
Australian Journal for Humanities and Islamic Studies Research.
(Vol 1, Issue 1, 2015)

أعوذ باللّٰه من الشيطان الرجيم
بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمٰنِ الرَّحِيمِ
(বই#১০৪০)
“কুরআন এর আয়নায় মানুষ”
www.motaher21.net
আল্ কুরআনে মানুষদের
তিনভাগে ভাগ করা হয়েছে।‌সুরা বাকারায় ১-২১ নং আয়াতে এখানে সুন্দর করে বলা হয়েছে।
এই ৪টি বইতে বিস্তারিত জানতে চাইলে বুঝতে পারবেন ইনশাআল্লাহ।

أعوذ باللّٰه من الشيطان الرجيم
بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمٰنِ الرَّحِيمِ
اَلۡحَمۡدُ لِلّٰہِ رَبِّ الۡعٰلَمِیۡنَ
আল্ হামদু লিল্লাহ। সমস্ত প্রশংসা সারা জাহানের প্রতিপালক আল্লাহর জন্য।
আমরা যখন কুরআন পড়তে শুরু করি, তখন আমরা দেখতে পাই;
প্রথম সুরা ফাতিহা।
এই সুরায় অনেক নাম আছে।
এর অন্যতম নাম হলো, ভুমিকা।
এই ভূমিকার পরই শুরু হয় সুরা বাকারা। এবং সর্বশেষ সুরা হচ্ছে নাস।
এই প্রথম ও শেষ, এই দুই সুরার নাম করন কত চমৎকার!
আমার যখন কুরআন অধ্যয়ন করি ,তখন একটা পশু তথা গরুকে;
অধায়ন করতে করতে একে পুর্ন মানুষে পরিণত হয়।

আসুন তাহলে আর অপেক্ষা কি? এখনই শুরু করি।

১):- সুরা বাকারায় ১-৫ নং আয়াতে জানাযায় মুমিনদের বৈশিষ্ট্য। এবং এই অর্জন কারিরায় সফলতা অর্জন করতে পারে।
পুরো কুরআন জানান কি করতে হবে।
এবং কি বর্জন করতে হবে।
মোট ৯১টি আয়াতে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।

আমি আল্লাহর রহমতে যতটা সম্ভব চেষ্টা করেছি। আল্ হামদু লিল্লাহ।
আপনার ইনশাআল্লাহ চেষ্টা করলে আমার চেয়ে অনেক বেশি বুঝতে পারবেন।
এই ক্ষেত্রে আমি এক-একডজন তাফসীরের সহযোগিতা নিয়েছি।

আমার প্রথম বই
“হে মুমিনগণ!”
(বই নং :-১)
www.motaher21.net
এই পর্যন্ত ১১তম প্রকাশ (সংক্ষেপিত) হয়েছে। আল্ হামদু লিল্লাহ।
আমি চেষ্টা করছি এক এক জুমায় সকল মুসুল্লিদের একটি করি হলেও বই দেয়া চেষ্টা করছি। ইনশাআল্লাহ।

মুল বইটি পেতে হলে ওয়েব সাইট দেখতে পারেন।

www.motaher21.net

This one was published by:-
(Book No:-2)
Ahmed Hoosen Deedat.
11 September 2004.
Durban R.S.A

“O Ye Who Believe”
(0nly transaction)

He circulated it to 56 countries.Alhadu Lillah.

৩):- সুরা বাকারায় এর পর
৬-৭ নং আয়াতে জানাযায়:
এখানে দুটি আয়াতে বলা হয়েছে:
“কাফেররা বলে”
(বই নং:-৩)
এখানে কাফেররা কি বলতে চায়। কেন বলতো চায়!
www.motaher21.net
মুল বইটি পেতে হলে ওয়েব সাইট দেখতে পারেন।
এই বইটি ওয়ামী – থেকে প্রকাশিত হয়:
প্রথম প্রকাশিত হয় ফেব্রুয়ারি ২০০৭ ইং।
ওয়ামী সিরিজ:-২৬ নং।
দশম প্রকাশ, আগস্ট ২০২৩,

(বই নং:-৩)ও ( সংক্ষেপিত)
আমি চেষ্টা করছি এক এক জুমায় সকল মুসুল্লিদের একটি করি হলেও বই দেয়া চেষ্টা করছি। ইনশাআল্লাহ।

৪):- সুরা বাকারায় এর পর
৮-২০ নং আয়াত পর্যন্ত বিস্তৃত জানাযায়:
“মুনাফিকি‌ কী, কেন ও কিভাবে?”
(বই নং:-৪)
এখানে লক্ষণীয়, কাফের দের কথা খুব সংক্ষেপে আলোচনা করা হয়েছে। মাত্র দুটি আয়াতে শেষ করা হয়েছে।

কিন্তু মুনাফিক দর সম্পর্কে ১৩টি আয়াতে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।

প্রথমেই বলা হয়েছে, তারা বলে ; তারা বলে, তারা আল্লাহর উপর বিশ্বাস স্থাপন করেছি।
কিন্তু তারা প্রকৃত পক্ষে আল্লাহর উপর বিশ্বাস স্থাপন করে না।
তারা কেন এই কাজ করে?
কি ভাবে করে?
উদাহরণ সহকারে বলা হয়েছে।
সেটা বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করা হয়েছে।
এমনকি আল্ কুরআনে একটি সুরা নাম
“মুনাফিকুন”।
সুরা নং:- ৬৩

এই কারণে মুনাফিক দের সবচেয়ে বেশী আলোচনা করা হয়েছে।
কুরআন ও হাদিসে মনাফিকদে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে বলা হয়েছে।

মুনাফিক সম্পর্কে আমার এই পর্যন্ত ২৯ কি বই লিখা হয়েছে। আল্ হামদু লিল্লাহ।

এই সম্পর্ক বিস্তারিত জানতে:-
www.motaher21.net
SEARCH RESULTS FOR মুনাফিক
দেখুন।

৫):- সুরা বাকারায় ১) মুমিনগণ ২) কাফের ও ৩) মুনাফিক এই তিন ধরনের লোক নিয়ে আলোচনা করার পর, এই পর্যায়ে সকল মানুষ নিয়ে একত্রে,
“হে মানুষ”
(বই নং:-৫)
বলে সম্বোধন করে বলা হয়েছে।
সুরা বাকারায় ২১ নং আয়াতে বলা হয়েছে:-
বলা হয়েছে, তোমরা কেন আল্লাহর ইবাদত করা উচিত।

এরপর এখানে আল্লাহ এর ‌অস্তিত্ব এর প্রমাণ :-
সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত আলোচনা করা হয়েছে।
এখানে তাফসীরে ইবনে কাছীর আল্লাহর অস্তিত্ব প্রমাণ দিয়েছেন।
ইমাম মালেক(র), ইমাম হানিফা (র), ইমাম শাফিই (র) ও ইমাম আহম্মাদ বিন হাম্বল (র) সুন্দর ভাবে বুঝিয়ে দিয়েছেন।
এরপর ” তাকওয়া ” সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে।

সর্বশেষ তাকওয়ার ফায়দা ক? আলোচনা করা হয়েছে।
দুনিয়ার ১৫টি ফায়দা, কুরআন এর আলোকে আলোচনা করা হয়েছে।
এবং সর্বশেষ আখেরাতে ৭টি ফায়দা আলোচনা এর মাধ্যমে শেষ করা হয়েছে।
আল্ হামদু লিল্লাহ।

6):- O Ye Mankind!
www.australianislamiclibrary.org
www.motaher21.net
Selected Verses From of
Quran With Explanation

This is a English Version
( হে মানুষ).

(Book No:-6 )

This was published by:
Australian Islamic Library
This is Editing by
Muhammed Nabil Mosharraf
As published in
Australian Journal for Humanities and Islamic Studies Research.
(Vol 1, Issue 1, 2015)

এই বইটি অনলাইনে পাওয়ার পর ব্যাপক সাড়া পাওয়া যায়। আল্ হামদু লিল্লাহ।

এই বইটি দেখে বিশিষ্ট সাংবাদিক, কলামিস্ট, উপস্থাপক “মিনার রশীদ”
ও অন্যান্য অনেকেই আলোচনা করেছেন।

অনেকেই বার্তা পাঠিয়েছেন।

এর একটু আলোচনা আপনাদের ভালো লাগবে ইনশাআল্লাহ।

আসসালামুয়ালাইকুম।
দোস্ত কেমন আছো!

আল্ হামদু লিল্লাহ। ভালো।
তুমি কেমন?
আল্ হামদু লিল্লাহ।

[8/28, 7:41 PM] Engr Motaher: এটাকি ভালো করে পড়েছ?

[8/28, 10:24 PM] Rashid 21 Sing: একেকটাকে বই না বলে একটা বড় বইয়ের চ্যাপ্টার বলো যে বইয়ের কয়েকটা খন্ড হতে পারে। তারপর একজন এক্সপার্টের মাধ্যমে বের কর এগুলো তোমার মৌলিক চিন্তা নাকি তুমি নতুন করে বিন্যস্ত করেছো। হয়তো একই কথা অনেকেই অন্য ভাবে / ভঙ্গিতে / স্টাইলে বর্ণনা করেছে। এগুলো পুংখানুপংখ দেখার সময় / ক্যাপাসিটি আমার নেই।
:- আমার সাজেশন একেকটাকে পূর্ণাঙ্গ বই না বলে ৫টি বা ১০টি খন্ডে ভাগ করো তখন এগুলো চ্যাপ্টার হিসাবে গণ্য হবে।

:- আমার সাজেশন একেকটাকে পূর্ণাঙ্গ বই না বলে ৫টি বা ১০টি খন্ডে ভাগ করো তখন এগুলো চ্যাপ্টার হিসাবে গণ্য হবে।

আসসালামুয়ালাইকুম।
দোস্ত,
আল্ হামদু লিল্লাহ।
এই পর্যন্ত ধারাবাহিক ৩১টি সুরা/২০পারা আলোচনা করছি ।
তুমি বল, এটা কি ভাবে সাজানো হলে ভালো হয়!?

আমার লেখা প্রথম বই “হে মুমিনগণ” এখানে মোট ৯১টি আয়াত আছে। এটা খুবই সংক্ষিপ্ত আলোচনা করা হয়েছে। তার পরও এটা ছাপানোর জন্য ১০০(+/-) পৃষ্ঠা হয়েছে।
এই বইটি ছাপানোর জন্য বিস্তারিত আলোচনা করলে ১০০০ (এক হাজার) +/- পৃষ্ঠা হতে পারে!
শুধুমাত্র এটার কথা বল।
এটার জন্য কি পরামর্শ!
প্লিজ।

আমি যখন লিখি তখন হোয়াটসঅ্যাপ বলে ৬৫,৫৩৬ বর্ন পর্যন্ত লিখা যায়।
তাই কোন কোন বই ৬ বারে করা হয়।
এই পর্যন্ত ১০৪০টি‌ বই লিখেছি।
এবার বলো সবগুলো বই কতটি পৃষ্ঠা হতে পারে!!!!!?
এবং কয়টা বই হতে পারে? তুমি একজন ভালো স্কলারের সাথে যোগাযোগ কর এবং তাদের এডভাইস গ্রহণ কর। এখানে মৌলিক চিন্তার কিছু না থাকলে এত বড় বই খুব কম মানুষই পড়বে। অনেকেই মনে করবে জাষ্ট কপি / পেষ্ট। তোমাকে দেখতে হবে কোন্ প্রয়োজনে মানুষ এই বইটি পড়বে, এখানে নতুন কিছু আছে কি না।

আমাদের মুক্তাদির বলেছেন (গতকাল):-

“আল্লাহ তোমাকে এবং তোমার সব বইগুলোকে হেফাজত করুন।”

গতকাল,পরশু ও প্রায়‌ অনেকেই এই ধরনের বলেন।

এই বিষয়ে তুমি কি মনে কর?

মুক্তাদির বন্ধু হিসাবে তোমার হেফাজত কামনা করেছে। উল্টো দিকে বইগুলোর হেফাজত চাওয়ার মধ্যে হালকা ঠাট্টা রয়েছে যেটা তুমি ধরতে পারো না। তোমার ১০৪০ বইয়ের মধ্যে কয়টি ও পড়েছে? জিজ্ঞেস কর! তোমাকে বাস্তবে ফিরিয়ে আনতে আমি এসব কঠিন কথা তোমাকে বলছি। অতিরিক্ত প্রশংসা করছি না। আমাদের এক বন্ধু, তোমার অমঙ্গল চায় না, সে তোমার সম্পর্কে লিখেছে যা লিখেছে আমি ফরোয়ার্ড করছি।

তোমার যদি আর জাহাজে চাকরি করা দরকার না পড়তো আমিও তোমাকে এসব বলতাম না। তোমার যা মনে ধরতো তা করতে। কিন্তু এসব তোমার ক্ষতি করছে তাই সাবধান করছি।

ও যে জাহাজের চিফ ছিলো তার ইঞ্জিন কন্ডিশন নিয়া আমি চিন্তিত।

আমি যতদূর বুঝি তুমি মোফাসসির না, কাজেই তোমার তাফসির কেউ গ্রহণ করবে না। এটা তোমার ক্যাপাসিটির বাইরে।

১) তোমাকে কি জাহাজে যোগ দেওয়ার প্রস্তাব দিয়েছে?
২) সার্ভের কথা ভাবছো কেন?

১৫ (-/+) দিন।

দোস্ত ধন্যবাদ।
তোমার পরামর্শ এর জন্য।
তুমি বেশি চিন্তা করোনা।
১) দুই কি কম্পানি বলেছেন তারা কয়েকদিনের মধ্যেই জয়োন এর জন্য।
২) তারা যদি‌ দের করে তাহলে আমি আবার সরভে করার জন্য প্রস্তুত।

হাঁ।
১) আকিজ।
২) মেঘনা।

জাহাজের পরিবেশ জানি, তোমাকেও জানি, সেকারণেই চাচ্ছি একটু চেইঞ্জ হও। তোমার এক্সপেরিমেন্ট / গবেষণায় সমস্যা নেই। কিন্তু যখন বলবা, আমি ১০০০ এর উপরে বই লিখেছি সেটা এবনরমাল শোনায়। এখানে অধিকাংশ বিভিন্ন তাফসির থেকে নেয়া, কাজেই মৌলিক লেখার চেয়ে অন্য,তাফসিরের তুলনামূলক আলোচনা। এটাকে বলতে পারো তোমার সম্পাদনা। এই ভাবে বললে এটা প্র্যাক্টিকেল শোনায়।

সময় নষ্ট করতে না চাই।

পরের জাহাজে গেলেও একই সমস্যা হবে। কাজেই একটু নিজেকে চেইঞ্জ কর!

Where is comes from?
I am in fact kind of frustrated with him. He doesn’t listen to anything or try to understand other than to his arrogance.

এটা তোমার সম্পর্কে মোক্তার ভাবনা!

একজন মুমিন কখনোই অনর্থক কোনো কাজ করতে পারে না। তুমি অন্য কারও লেখা বই বিলি করছো না। নিজের লেখা বই। শহীদরা যদি আল্লাহর সন্তুষ্টির বাইরে নিজেদের সুনামের জন্যে বা সুন্দরী নারী পাওয়ার মতলবে জেহাদে অংশ নেয় তবে তা আল্লাহর কাছে গ্রহণ যোগ্য হবে না! তোমার এই দাওয়াত একই ধরণের প্রশ্নের উদ্রেক করে। তুমি ইসলামের দাওয়াত প্রসারের জন্যে না বরং নিজের প্রচারের জন্যেই তা করছো। সেটাও তোমার জন্যে ( দুনিয়ার প্রচার বা লাভ) বিপরীত হচ্ছে। মানুষ তোমাকে অস্বাভাবিক, এরোগেন্ট মনে করছে।

কিছু বাস্তব সত্য যা তুমি অস্বীকার করে যাচ্ছো তা দেখাতেই মুক্তাদিরের মন্তব্যটি শেয়ার করলাম! সে তোমার একজন শুভাকাঙ্খী, এখন তোমার প্রতি হতাশ ( Frustrated) কারণ তোমার দাওয়াতের পদ্ধতি নিয়ে তোমার এই জেদ বা arrogance কে ভালো চোখে দেখছে না। কেউ তোমাকে লেখালেখি বন্ধ করতে বলছে না কিন্তু মানুষকে জোর করে পড়ানোর এই মেকানিজমটিকে পছন্দ করছে না! মনে কর যে মসজিদে বা বাসের মধ্যে তুমি এই কাজটি করছো সেখানে শিপিং কোম্পানির কোনো সুপার বা ক্রু ম্যানেজার উপস্থিত থাকলে বলবে এই লোকটির মাথা সম্পূর্ণ খারাপ হয়ে গেছে। তখন তার কাছে জবের জন্যে গেলে তোমার সিভি দেখা মাত্রই জবটা দিবে কি না তা নিয়ে দ্বিধায় পড়ে যাবে। এই কাজের মাধ্যমে তোমার ধান্দাবাজ প্রকাশক ছাড়া আর কারও লাভ হচ্ছে না। ঐ ধান্দাবাজ লোকটাকে বলো, আমি তো পয়সা খরচ করে অনেক ছাপিয়েছি, এবার কিছু আপনি ছাপিয়ে বিক্রি করুন।

দুঃখিত ,
আমি তোমাকে বুঝতে পারলাম না।

কয়েকবার পড়।

মুক্তাদিরের সাথে তোমার ম্যাসেজ নিয়ে আলোচনা করলে আমাকে তার জবাবে ও আমাকে এটা জানায়।

আমি গত কয়েক দিন কয়েক দিন যাবাত কয়েকটি হাসপাতালে কয়েক হাজার বই বিতরণ করেছি।
১) এটা কি ভালো হয়েছে?

আমার প্রশ্ন তুমি ঐ কাজ কেন করবা যা তোমার ইহকাল / পরকাল কোথাও লাভ হচ্ছে না। বরং তোমার এবং পরিবারের ক্ষতি হয়েছে।

তুমি ভেবেছো, মুক্তাদির তোমার কাজে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছে, আসলে উল্টো।

আমার বইতে কি সমস্যা?

তুমি তোমার বই ছাড়া অন্যদের বই বিলি শুরু কর। সেটা মানুষ পজেটিভলি নিবে।

সেখানে দাওয়াতের প্রতি তোমার উদ্দেশ্য স্পষ্ট হবে।

এই মেসেজটা আবার পড়!

কারণ এটা একজন লেখকের জন্যে অসম্মানজনক। দুনিয়ায় কোনো লেখকই এই কাজ করেন নাই। তোমার সামাজিক মর্যাদা এই কিছিমের লেখকের চেয়েও অনেক উপরে । এটা মানুষের চোখে তোমাকে অস্বাভাবিক দেখাচ্ছে।

তুমি লেখ। কিন্তু মানুষকে পড়ানোর জন্যে উতলা হয়ে পড়ছো কেন?

হয়তো তোমার কাছে এটা অসুন্দর!
কিন্তু আমি মনে করি এটা আমার দায়িত্ব।
আল্লাহ আমাকে যে জ্ঞান দিয়েছে তা আমাকে আমাকে প্রশ্ন করবেন।
নিঃসন্দেহে।

আমার কাছে না শুধু, সবার কাছেই অসুন্দর। তুমি যদি আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্যেও করতে চাও তবে বিশ্ববিখ্যাত বা দেশ খ্যাত স্কলারদের বই বিলি করছো না কেন? তাদের বই তো আরও বেশি মানুষকে আকৃষ্ট করতো। আব্দুল্লাহ আবু সাঈদ মানুষকে বই পড়ায়। কিন্তু তার নিজের বই না, অন্যের বই। তোমাকে তো সেই ক্যাটাগরিতে ফেলা যাচ্ছে না। আজকে আমি যে প্রশ্ন করছি (যা আমাকে কেউ কেউ তোমার ব্যাপারে বলছে) তা আল্লাহও তোমাকে হয়তোবা করবেন!

দুঃখিত ,
আমি তোমাকে বুঝতে পারলাম না।
উপরে বর্ণিত হাদীস এর আলোকে,
আমাকে এই কাজটি,
অবশ্য, সবোর্চ্চ চেষ্টা করা দরকার।

আল্লাহ মানুষকে লজিকেল প্রাণী হিসাবে সৃষ্টি করেছেন। তিনি নিজেও সেই লজিকের বাইরে নন।

সর্বোচ্চ চেষ্টা অবশ্যই করবা। কিন্তু শুধু তোমার বই নিয়ে কেন? এই বিষয় গুলো তোমার চেয়েও অনেকে ভালো ভাবে ব্যাখ্যা করেছেন। কাজেই তোমার মূল লক্ষ্য ( যা তোমার কর্মকাণ্ড থেকে স্পষ্ট হয়) তোমাকে মানুষ লেখক হিসাবে চিনুক। ঈমান বা দাওয়াতের পয়েন্ট অব ভিউ থেকে এটা ক্ষতিকর! ঈমানের এই ক্ষতির পরেও যদি দুনিয়ার লাভ হতো তাহলেও মেনে নেয়া সম্ভব হত। এর মাধ্যমে লেখক হিসাবে পরিচিতি পাওয়ার চেয়ে পাগল / এবনরমাল হিসাবে তোমার পরিচিতি ছড়িয়ে পড়ছে/ পড়বে।

আরেকটু আগে একজন বলেছেন!
আমি তাকে চিনি না।

কে বলেছেন?

প্রশ্নের সরাসরি জবাব দাও। শুধু তোমার বই নিয়েই তুমি কেন বই বিলির এই কাজটি করছো? খোলাখুলি বল যাতে আমি তোমার উদ্দেশ্যটি ধরতে পারি।

দুঃখিত ,
আমি একমত হতে পারলামনা!

চিনি না!

বিস্তারিত বলেছি গতকাল।
আবার বলছি।
বুঝতে পারলে?

মানুষ আমাকে লেখক বা বক্তা হিসাবে জানুক, সম্মান করুক – এটাতে দোষের কিছু নাই। এটা একজন মানুষের জন্যে স্বাভাবিক। কিন্তু এই কাজটি যখন তুমি এবনরমাল বা দৃষ্টিকটু পন্থায় করবা সেখানেই সমস্যা। এই বিষয়টিই তুমি ধরতে পারছো না।

এগুলি তোমার একেকটি বই না। একটা বইয়ের ১০৪০টি চাপটার।

আমি এটা কিছু মনে করিনি!
কুরআন বলেছেন…
“তারা তাঁকে বলে সে পাগল।
কিন্তু তুমি আল্লাহর রহমতে পাগল নয়!”

কুরআন তো ১ টাই।
তাই এটি বললেও অত্যুক্তি হবে না।

এটা নিজের সম্পর্কে তোমার ভুল এসেসমেন্ট। রাসুলের দাওয়াতটাকেই শত্রু পক্ষ পাগলের কাজ বলেছে। কিন্তু যখন নিজের পক্ষের মানুষ এই কথা বলে তখন সেটা জেনুইন হতে পারে। যতদূর জানি, তোমার সংগঠনের শতভাগ লোক এটাকে পাগলামি বলছে। এটার সাথে কাফের মুশরেক কর্তৃক রাসুল ( স:) কে পাগল বলাকে মিশিয়ে ফেলো না!

তোমার দায়িত্ব শীলদের কে কে তোমার এই কাজকে সমর্থন করছেন?

হতে পারে!

তুমি হয়তো জানোনা!
এটা সবোর্চ্চ শীর্ষ দায়িত্ব শীলদের সাথে কথা বলেছি।
১) দ্বিতীয় ব্যকতিই সারা বাংলাদেশ সকল জেলায় ও ইউনিটে পাঠিয়েছেন। কমপক্ষে ১টি করে সেট পাঠিয়েছেন।
২) ছাত্র দের তখন কার দায়িত্ব শীল সারা বাংলাদেশ ৫৬হাজার বই বিতরণ করেছেন।
৩) মসজিদ মিশন এর মাধ্যমে ৪হাজার + বই খতিব ও ইমাম সাহেবকে দেয়া হয়েছে।

৪)এই ভাবে বিভিন্নভাবে, বিভিন্ন স্থানে ১০লক্ষ+/- বই বিতরণ করা হয়েছে।

আল্ হামদু লিল্লাহ।

ভালো। কিন্তু এখন তুমি নিজে মসজিদে বা বাসে বিলাও কেন?

কোন্ জায়গায় আপত্তি তা স্পষ্টভাবে বলছি। তারপরেও বিষয়টিতে এরোগেন্সি বা কুযুক্তি দিচ্ছো।

কারণ:-
এক একটি মসজিদ ৩হাজর(+/-)বই বিতরণ করা হয়েছে।
আল্ হামদু লিল্লাহ।
এতো লোক এতো সহজে কোথায় পাবো!!??

সরাসরি কয়েকটি প্রশ্ন করেছি, একটারও জবাব দাও নাই।

মসজিদ তো অনেক আগেই ছিল। তোমার আগে কয়জন লেখক এই সুযোগটি গ্রহণ করেছেন? বাসে বা হাসপাতালেও একই কথা প্রযোজ্য।

তোমার দায়িত্ব শীলদের কে কে তোমার এই কাজকে সমর্থন করছেন?

তুমি হয়তো খুশি হবে যে,
MISC থাকতে আমি মালয়েশিয়া, সাউথ আফ্রিকা, সিংগাপুর, হংকং, থাইল্যান্ড, বার্মা, এবং সারা বিশ্বে তখনই সুযোগ পেয়েছি‌ সেখানে বই বিতরণ করেছি।
আল্ হামদু লিল্লাহ।

I mean বাসে, ক্লিনিকে বা মসজিদে নিজের লেখা বই বিলানো।

মসজিদ কেন্দ্রিক বই বিতরণ করেছি!

Australia’s masques, Nezeland, Fizy, USA , Etc counties distributed books.

এভাবেই “আহমেদ হোসেন দিদাত”এর পরিচয়।
এবং তার কয়েকটি মসজিদে বই বিতরণ করেছি।
আল্ হামদু লিল্লাহ।

এগুলো কি আমার প্রশ্নের উত্তর? আমি তো অনেক আগে থেকেই এসব জানি।

তাঁর পরামর্শ ক্রমে এই বইগুলো ছাপানো হয়।
এবং ৫৬টি দেশে তিনি পাঠিয়ে দিয়েছেন।
আল্ হামদু লিল্লাহ।

তুমি কি জানতে চাও ?
আবার একটু বল। প্লিজ।

এই‌ কাজটা, আমার আগেও অনেকেই করেছেন।
তার মধ্যে অন্যতম হলেন:-
” হাসানুল বান্না”, “কুতুব শহীদ”
আরও অনেক অনেক।

তোমার কাজের কোন্ অংশ নিয়ে সকলের আপত্তি তা বোঝার চেষ্টা কর!

উনারা কেউ নিজের বই বাসে, মসজিদে তোমার মত বিলি করে নাই।
১৯৭৯ সালের দিকে,
আমি “হাসানুল বান্না” এর একটি বই পেয়েই তার জীবনী সম্পর্কে।
সেখানে প্রথম জেনে ছিলাম।

তিনি প্রচণ্ড ব্যস্ততার মাঝেও যদি সময় পেতেন তাহলে,
একটি দূরপাল্লার যানবাহন চলে যেতেন।
যেমন একটি ট্রেন-এ , সেখানে তিনি সবাইকে একটা একটা বই দেয়ার জন্য।
তারপর যাওয়ার সময় বিক্রয় করতেন বা ফেরত নিতেন।

সেই থেকে আমি দূরে গেলে আমি সবসময়ই বেশি করে বই সাথে নিয়ে যাই।

এইভাবে আমি বিমান, ট্রেন, বাস যেখানে সবাইকে বই বিতরণ করি।
তুমি নিশ্চই এটা জান।

আর আল্ হামদু লিল্লাহ।
আমি এই পর্যন্ত ১০৪০+ বই লিখেছি।

এখন আমি যাতায়েতের সময় আমার লেখা www.motaher21.net ৬(+/-) বই এর এক একটি সেট যতবেশি বই সাথে নিয়ে যাই।
তুমি নিজেই এটার সাক্ষি।

জুমার নামাজের সময় এটা হলো সবচেয়ে বেশী কার্যকর।

আল্ হামদু লিল্লাহ।

তোমার কাজে কিছু পিকিউলারিটি আছে। এগুলি দুয়েকটা সঙ্গে রাখে, যাত্রা পথে কারও সাথে আলোচনা হলে তাকে দুয়েকটা বই দিতেন। তোমার মত লাইন ধরে এই কাজ করতেন না!

হাসানুল বান্না মানুষের চিন্তার জগতকে ধাক্কা দিয়েছিলেন। তাঁর প্রতি একটা বিরাট সংখ্যক মানুষের আগ্রহ ছিল। সেটা তুমি কিংবা আমি পারি নাই। কাজেই আমাদেরকে তাদের মত বিহেইভ করলে সেটা এবনরমাল দেখাবে।
You have to behave and act as per your capability.
আমি একদিন আমি ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম যাচ্ছি।
তখন আমি BSC তে।
আমি তখন আমার বই প্রকাশনা করিনি।
সেই ট্রেনে , স্বভাব মতই আমার বেগে অনেক বই।
সেই ট্রেনে কয়েক জনকে বই দিয়ে ছিলাম।
সেখানে আমার একজনকে পেলাম আমার বন্ধু। এডভোকেট ইব্রাহিম।
সেখানে ইসলামী বই দেখে একজন একটু বিরক্ত হয়ে একটু রাগত: সহকারে বললেন:-
আপনি ইসলামের কি জানেন?
ইসলামের কতটুকু জানেন?
ওনার উদ্ধত কথা শুনে আশেপাশে লোকজন সবাই তার দিকে তাকালো।
সম্ভবত ইব্রাহিম ভাই একটি সিটের একটার পর একসিটে ছিল।
তিনি বললেন:-
আপনি কি জানেন, মোতাহার ভাই এর ব্যগ-এ যত বই আছে!
আপনি সম্ভবত এত বই এখনো পড়েন নি।
এই কথা বলে ভদ্রলোক থ! হয়ে গেলেন।
না! দোস্ত কথাটা টিকনা।
হাসানুল বান্নার জীবনি আবার একটু পড়।
সেখানে তিনি সবাইকে সম্ভব বই দিতেন।
পড়ার জন্য।
এরপর সবাই পড়তেন।
অনেকেই কিনতেন।
তুমি হাসানুল বান্না না,মওদুদী না। তুমি মোতাহার হোসেইন। তাদের মত তোমার ক্যাপাসিটি নেই। তোমার স্ত্রী সন্তান সন্ততির জন্যে এখনও জাহাজের চাকুরিটা জরুরি। তোমার বর্তমান ভাবনা বা তার প্রকাশ তোমার প্রফেশনকে হুমকির মুখে ফেলেছে। তোমার সার্বিক কর্মকাণ্ড তোমাকে অন্যদের চোখে এবনরমাল বানিয়ে ফেলেছে। আমি খালেস নিয়তেই চেষ্টা করছি তোমাকে এই ব্যাপারে সজাগ করাতে। আশে পাশে সবার ফিডব্যাক না নিয়ে তুমি তোমার জেদের উপরেই থাকছো। কাজেই আমার বলা শেষ। আমি তোমার মঙ্গল কামনা করি। তোমার যা ভালো মনে হয় সেভাবেই থাকো।
“আমি তোমার মঙ্গল কামনা করি।”
দোস্ত অনেক অনেক ধন্যবাদ।
আমাকে অনেক অনেক দোয়া করার জন্য।
যাতে আমার ও তোমাদের জন্য সবোর্চ্চ মর্যাদা দান করুন আমীন।

একটি কথা বলা হয়নি,
নবম শ্রেণি থেকে, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় ও একাডেমিক এর পরেও আমার অনেক দায়িত্ব এর সাথে একটা দায়িত্ব ছিল,
পাঠাগার সম্পাদক।
এই কারণে আল্লাহ সুযোগ দিয়েছেন অনেক বই পড়ার জন্য। আল্ হামদু লিল্লাহ।

সংগাপুর পড়ার সময়
“Mr Snadon(UK)
এবং মিস্টার মুখার্জি
এদের একটা কথা বলার লোভ সামলাতে পারলাম না।
I don’t done part 1.
Before getting admission of part” B”.
থাক আজকে না।
আরেকদিন বলব ইনশাআল্লাহ।
আসসালামু আলাইকুম। আমি তোমাকে নিয়ে ভয় পাচ্ছি। তোমার এক্সিডেন্টের পর ব্রেইনের উপর চাপ বেশি পড়ে এমন কাজ করা উচিত না। আমার অনুরোধ আগামী তিন/চার বছর লেখালেখি সংক্রান্ত সকল কাজ / যোগাযোগ/তর্ক বিতর্ক বন্ধ রাখ । কারণ আমরা সবাই উপলব্ধি করছি এক্সিডেন্টের পর তোমার কিছুটা ড্যামেজ হয়েছে, যা অত্যন্ত স্বাভাবিক। তোমার পরিবার এবং সন্তান সন্ততির কথা ভেবে তোমার এই পরামর্শটি শোনা উচিত। তোমার উচিত রিলাক্স করা। যা করার তা তোমার সাধ্যমত আগেই করেছো। এখন ইবাদত বন্দেগীতে মনোযোগ দাও।
ইনশাআল্লাহ।
আল্ হামদু লিল্লাহ।
গত দুই দিনের আলোচনার কনক্লুসন এটা।
ধন্যবাদ। তোমার পরামর্শ এর জন্য।
আমি মনে করি গতকাল যে হাদীসের কথা বলেছি!
সেটা নিজেকে নিয়া বাস্তবায়ন করা।
তুমি তোমার যৌবনকাল সঠিক পথেই ব্যয় করেছো। এখন নিজের অসুস্থতা এবং বৃদ্ধ বয়স অনুযায়ী কাজ কর।
ধন্যবাদ।p

Leave a Reply