(Book# 792) সুরা: আন- নহল সুরা:১৬ ১০-১১ নং আয়াত:- [لَّكُم مِّنْهُ شَرَابٌ ওতে তোমাদের জন্য রয়েছে পানীয়। From it you drink,] www.motaher21.net

أعوذ باللّٰه من الشيطان الرجيم
بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمٰنِ الرَّحِيمِ

(Book# 792)
সুরা: আন- নহল
সুরা:১৬
১০-১১ নং আয়াত:-
[لَّكُم مِّنْهُ شَرَابٌ
ওতে তোমাদের জন্য রয়েছে পানীয়।
From it you drink,]
www.motaher21.net
ہُوَ الَّذِیۡۤ اَنۡزَلَ مِنَ السَّمَآءِ مَآءً لَّکُمۡ مِّنۡہُ شَرَابٌ وَّ مِنۡہُ شَجَرٌ فِیۡہِ تُسِیۡمُوۡنَ ﴿۱۰﴾
তিনিই আকাশ হতে বৃষ্টি বর্ষণ করেন, ওতে তোমাদের জন্য রয়েছে পানীয় এবং তা হতে (জন্মায়) উদ্ভিদ; যাতে তোমরা পশুচারণ করে থাক।
It is He who sends down rain from the sky; from it is drink and from it is foliage in which you pasture [animals].
یُنۡۢبِتُ لَکُمۡ بِہِ الزَّرۡعَ وَ الزَّیۡتُوۡنَ وَ النَّخِیۡلَ وَ الۡاَعۡنَابَ وَ مِنۡ کُلِّ الثَّمَرٰتِ ؕ اِنَّ فِیۡ ذٰلِکَ لَاٰیَۃً لِّقَوۡمٍ یَّتَفَکَّرُوۡنَ ﴿۱۱﴾
ওর দ্বারা তিনি তোমাদের জন্য উৎপন্ন করেন শস্য, যায়তুন, খর্জুর বৃক্ষ, আঙ্গুর এবং সর্বপ্রকার ফল; অবশ্যই এতে চিন্তাশীল সম্প্রদায়ের জন্য রয়েছে নিদর্শন।
He causes to grow for you thereby the crops, olives, palm trees, grapevines, and from all the fruits. Indeed in that is a sign for a people who give thought.

সুরা: আন- নহল
সুরা:১৬
১০-১১ নং আয়াত:-
[لَّكُم مِّنْهُ شَرَابٌ
ওতে তোমাদের জন্য রয়েছে পানীয়।
From it you drink,]
www.motaher21.net
১০-১১ নং আয়াতের তাফসীর:
তাফসীরে ফাতহুল মাজিদ বলেছেন:-
চতুষ্পদ জন্তু ও অন্যান্য জন্তু সৃষ্টিতে মানুষের উপরকারিতা বর্ণনা করার পর অত্র আয়াতে বৃষ্টির পানিতে মানুষের জন্য যে সকল উপকার নিহিত রেখেছেন তার বিবরণ তুলে ধরেছেন। বৃষ্টির পানি থেকে মানুষ খাবারের পানি সংগ্রহ করে। বৃষ্টির পানি জমিনে পড়ে ঘাস উৎপন্ন হয়, তা চতুষ্পদ জন্তুর খাবার। বৃষ্টির পানি দ্বারা বিভিন্ন শস্য ও বৃক্ষের পানি সঞ্চালনের ব্যবস্থা করেন, ফলে ফসল ও ফল-ফলাদি উৎপাদিত হয়। যেমন আয়াতে অনেক ফলের কথা উল্লেখ রয়েছে।

এছাড়াও অন্যত্র আল্লাহ তা‘আলা এ সম্পর্কে বলেন:

(أَوَلَمْ يَرَوْا أَنَّا نَسُوْقُ الْمَا۬ءَ إِلَي الْأَرْضِ الْجُرُزِ فَنُخْرِجُ بِه۪ زَرْعًا تَأْكُلُ مِنْهُ أَنْعَامُهُمْ وَأَنْفُسُهُمْ ط أَفَلَا يُبْصِرُوْنَ)

“তারা কি লক্ষ্য করে না যে, আমি শুষ্ক জমিনে পানি প্রবাহিত করি, তারপর তার সাহায্যে শস্য উৎপাদন করি, তা থেকে খায় তাদের চতুষ্পদ জন্তুরা (চার পা-বিশিষ্ট পশু) এবং তারা নিজেরাও? তবুও কি তারা দেখে না?” (সূরা সিজদাহ ৩২:২৭)

আল্লাহ তা‘আলা আরো বলেন:

(الَّذِیْ جَعَلَ لَکُمُ الْاَرْضَ مَھْدًا وَّسَلَکَ لَکُمْ فِیْھَا سُبُلًا وَّاَنْزَلَ مِنَ السَّمَا۬ئِ مَا۬ئًﺚ فَاَخْرَجْنَا بِھ۪ٓ اَزْوَاجًا مِّنْ نَّبَاتٍ شَتّٰیﮄکُلُوْا وَارْعَوْا اَنْعَامَکُمْﺚ اِنَّ فِیْ ذٰلِکَ لَاٰیٰتٍ لِّاُولِی النُّھٰیﮅﺟ)

“যিনি তোমাদের জন্য পৃথিবীকে করেছেন বিছানা এবং তাতে করে দিয়েছেন তোমাদের চলার পথ, তিনি আকাশ হতে বারি বর্ষণ করেন।’ এবং আমি তা দ্বারা বিভিন্ন প্রকারের উদ্ভিদ উৎপন্ন করি। তোমরা আহার কর‎ ও তোমাদের গবাদি পশু চরাও; অবশ্যই এতে নিদর্শন আছে বিবেকসম্পন্নদের জন্য।” (সূরা ত্বহা ২০:৫৩-৫৪)

فِيْهِ تُسِيْمُوْنَ অর্থ পশু চরানো। অর্থাৎ যে ঘাস হয় তাতে তোমরা পশু চরাও।

সুতরাং এ নিদর্শনের মাঝে রয়েছে চিন্তাশীল জাতির জন্য শিক্ষা। তার অন্যতম একটি শিক্ষা হল মৃত জমিনকে বৃষ্টির পানি দ্বারা যেমন জীবিত করা হয় তেমনি মানুষকে মৃত্যুর পর জীবিত করা হবে। এই সকল বস্তুই সৃষ্ট জীবের উপকারার্থে আল্লাহ তা‘আলা উৎপন্ন করেন। যা খেয়ে তারা জীবনধারণ করে থাকে।

আয়াত হতে শিক্ষণীয় বিষয়:

১. আল্লাহ তা‘আলা আকাশ থেকে পানি বর্ষণ করে মানুষের বিভিন্ন উপকার করে থাকেন ।
২. বৃষ্টির পানি দ্বারা যেমন মৃত জমিন জীবিত হয় তেমনি মানুষের মৃত্যুর পর আবার জীবিত করা হবে।

ফী জিলালিল কুরআন বলেছেন:-

*চিন্তাশীলদের জন্যে কিছু নিদর্শন : এবার শুরু হচ্ছে আল্লাহর সৃষ্টি ও নেয়ামত সংক্রান্ত দ্বিতীয় পর্বের আয়াতসমূহ। ‘তিনিই সেই আল্লাহ তায়ালা, যিনি তােমাদের জন্যে আকাশ থেকে পানি বর্ষণ করেছেন…'(আয়াত ১০,১১) আকাশ থেকে পানি বর্ষিত হয় বিশ্ব প্রকৃতিতে আল্লাহর প্রবর্তিত প্রাকৃতিক নিয়মানুসারে। এই নিয়ম বিশ্ব জগতের যাবতীয় কার্যক্রম পরিচালনা ও তার ফলাফল তৈরী করে স্বয়ং মহান স্রষ্টার ইচ্ছা ও পরিকল্পনা অনুযায়ী। এই পানি এখানে আল্লাহর একটা অন্যতম নেয়ামত হিসেবে উল্লেখিত হয়েছে। ‘তা থেকে তােমাদের জন্যে পানীয়’ এ বাক্য থেকে বুঝা যায়, পানের যােগ্য হওয়া পানির একটা বৈশিষ্ট্য এবং এটা একটা অন্যতম নেয়ামত। আবার পশু পালনের যােগ্য বৃক্ষরাজি সৃষ্টি করাও পানির একটা বৈশিষ্ট্য এবং এটাও একটা নেয়ামত, ‘এবং তা থেকে গাছপালা জন্মায় যা দিয়ে তােমরা জন্তু জানােয়ারদের লালন পালন করে।’ অর্থাৎ পানি দ্বারাই সেই সব চারণভূমি তৈরী হয় যাতে তােমরা পশুদেরকে পালন করে থাকো। এ বিষয়টা এখানে আলােচিত হয়েছে ইতিপূর্বে আলােচিত পশু এবং চারণভূমির মধ্যে বিদ্যমান অভিন্ন পরিবেশেকে সমন্বিত করার লক্ষ্যে। অনুরূপভাবে সে সব কৃষি ফসলেরও উল্লেখ করা হয়েছে যা মানুষ খাদ্য হিসাবে গ্রহণ করে থাকে। এগুলাের মধ্যে খেজুর আংগুর ও যয়তুন প্রভৃতি ফলের গাছও রয়েছে। ‘এ সবের মধ্যে চিন্তাশীল লােকদের জন্যে নিদর্শন রয়েছে।’ অর্থাৎ আল্লাহ তায়ালা যেভাবে এই বিশ্ব জগতকে পরিচালনা করছেন এবং প্রাকৃতিক নিয়মাবলীকে যেভাবে মানুষের জীবনের অনুকূল বানিয়েছেন তাতে অনেক শিক্ষণীয় বিষয় রয়েছে। প্রাকৃতিক নিয়ম যদি মানব জীবনের অনুকূল না হতাে, তার স্বভাব প্রকৃতির সাথে সামঞ্জস্যশীল না হতাে এবং তার প্রয়ােজন ও চাহিদা পূরণ না করতাে, তাহলে মানুষ এই গ্রহে বেঁচে থাকতে সক্ষম হতাে না। পৃথিবী নামক গ্রহে মানুষের সৃষ্টি, এই গ্রহের সাথে অন্যান্য গ্রহ নক্ষত্রের বর্তমান সম্পর্ক এবং এখানকার আবহাওয়ার প্রকৃতি মানুষের জীবন ধারণের উপযােগী হওয়া ও মানুষের বেঁচে থাকার জন্যে প্রয়ােজনীয় সকল কিছুর বিদ্যমান থাকাটা কোনাে কাকতালীয় বা আকস্মিক ঘটনা নয়, বরং মহান আল্লাহর সুপরিকল্পিত ব্যবস্থা। যারা বিশ্ব প্রকৃতিকে নিয়ে চিন্তাভাবনা করে, তারা উপলব্ধি করে যে নিশ্চয়ই মহাবিশ্ব কোনাে প্রাজ্ঞ নীতি কৌশল অনুযায়ী পরিচালিত। তারা বৃষ্টি ও বৃষ্টির পানি পেয়ে বেড়ে ওঠা, বৃক্ষ, ফসল ও ফলের সাথে বিশ্ব প্রকৃতির সঠিক সম্পর্ক কী, তা বুঝে এবং এই গােটাসৃষ্টি জগতই যে শুধু তার স্রষ্টার অস্তিত্ব, একত্ব, আর তাঁর ইচ্ছা ও পরিকল্পনার একত্ব নির্দেশক তা অনুধাবন করে। পক্ষান্তরে যারা উদাসীন তারা এ জাতীয় নিদর্শন সকালে বিকালে, শীতে ও গ্রীষ্মে প্রতিনিয়ত দেখে, কিন্তু তাতে তাদের কোনাে কৌতুহল বা অণুসন্ধিৎসার সৃষ্টি হয় না এবং এই অতুলনীয় বিশ্ব ব্যবস্থার মালিক ও প্রভু সম্পর্কে জানার কোনাে ইচ্ছাও তাদের জন্মে না। এরপর আসছে তৃতীয় পর্বের আয়াত।

তাফসীরে ইবনে কাছীর বলেছেন:-
১০-১১ নং আয়াতের তাফসীর

চতুষ্পদ ও অন্যান্য জন্তু সৃষ্টির নিয়ামত বর্ণনা করার পর আল্লাহ তাআলা অন্যান্য নিয়ামতের বর্ণনা দিচ্ছেন। তা এই যে, তিনি আকাশ থেকে বৃষ্টি বর্ষাণ এবং তাদের উপকারের জন্তুগুলিও তা থেকে ফায়েদা উঠায়। মিষ্ট ও স্বচ্ছ পানি তাদের পান কার্যে ব্যবহৃত হয়। মহান আল্লাহর অনুগ্রহ না হলে এই পানি তিক্ত ও লবণাক্ত হতো। আকাশের বৃষ্টির ফলে গাছ-পালা ও তরুলতা জন্ম লাভ করে থাকে। এই গাছ-পালা মানুষের গৃহ পালিত পশুগুলির খাদ্য রূপেও ব্যবহৃত হয়। (আরবি) শব্দের অর্থ হচ্ছে চরা। এ কারণেই যে সব উট মাঠে চরে খায় ওগুলিকে (আরবি) বলা হয়।

হাদীসে আছে যে, রাসূলুল্লাহ (সঃ) সূর্যোদয়ের পূর্বে (পশুকে) চরাতে নিষেধ করেছেন। মহান আল্লাহর ব্যাপক ক্ষমতার প্রতি লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে, তিনি একই পানি হতে বিভিন্ন স্বাদের বিভিন্ন আকারের এবং বিভিন্ন গন্ধের নানা প্রকারের ফল-ফুল মানুষের জন্যে সৃষ্টি করেছেন। সুতরাং এই সব নিদর্শন একজন মানুষের পক্ষে আল্লাহ তাআলার একত্ববাদকে বিশ্বাস করে নেয়ার ব্যাপারে যথেষ্ট। এই বর্ণনা অন্যান্য আয়াতে নিম্নরূপে দেয়া হয়েছে।

English Tafsir:-
Tafsir Ibn Kathir:-
Sura:- An-Nahl
Sura: 16
Verses :- 10-11
لَّكُم مِّنْهُ شَرَابٌ ]
From it you drink,]
www.motaher21.net
The Blessings of Rain, and explaining how it is one of the Signs

Allah says:

هُوَ الَّذِي أَنزَلَ مِنَ السَّمَاء مَاء

He it is Who sends water down from the sky;

When Allah mentions the blessings of cattle and other animals that He has granted mankind, He then mentions how He has blessed them by sending rain down from the sky above, which has been fulfilling the needs and bringing joy to people and their cattle.

Allah says:

لَّكُم مِّنْهُ شَرَابٌ

from it you drink,

meaning, He made it fresh and pure so that they can drink it, not salty and undrinkable.

وَمِنْهُ شَجَرٌ فِيهِ تُسِيمُونَ

and from it (grows) the vegetation on which you send your cattle to pasture.

meaning, from it He raised plants on which your cattle graze.

Ibn Abbas, Ikrimah, Ad-Dahhak, Qatadah and Ibn Zayd, all said that;

this refers to grazing animals including camels.
يُنبِتُ لَكُم بِهِ الزَّرْعَ وَالزَّيْتُونَ وَالنَّخِيلَ وَالَاعْنَابَ وَمِن كُلِّ الثَّمَرَاتِ

With it He causes crops to grow for you, olives, date palms, grapes, and every kind of fruit.

meaning, with this one kind of water, He makes the earth sprout plants with different tastes, colors, scents and shapes.

For this reason He says,

إِنَّ فِي ذَلِكَ لايَةً لِّقَوْمٍ يَتَفَكَّرُونَ

Verily, in this there is indeed an evident proof and a manifest sign for people who give thought.

meaning, this is a sign and a proof that there is no god besides Allah, as He says:

أَمَّنْ خَلَقَ السَّمَـوَتِ وَالاٌّرْضَ وَأَنزَلَ لَكُمْ مِّنَ السَّمَأءِ مَأءً فَأَنبَتْنَا بِهِ حَدَايِقَ ذَاتَ بَهْجَةٍ مَّا كَانَ لَكُمْ أَن تُنبِتُواْ شَجَرَهَا أَإِلَـهٌ مَّعَ اللَّهِ بَلْ هُمْ قَوْمٌ يَعْدِلُونَ

Is not He (better than your gods) Who created the heavens and the earth, and sends water down for you from the sky, from which We cause wonderful gardens full of beauty and delight to grow! You are not able to cause the growth of their trees.

Is there any ilah (god) with Allah!

Nay, but they are a people who make equals (to Him)! (27:60).

……….

Requested for your feedback.

About Author

بِسْمِ اللّهِ الرَّحْمـَنِ الرَّحِيم

আসসালামুয়ালাইকুম।

মুহতারাম,

মহান আল্লাহ তায়ালা শুকরিয়া জানাই, আল্ ‌হাম্ দু লিল্লাহ।

……..……………………
সুধু ১ টি কোটেসান বলা হয়ত সুন্দর ও আকর্ষণীয়।
কিন্তু তাতে পুরো বিষয়টি বুঝতে পারে না।
তাই চেষ্টা করছি মুল বিষয় বুঝতে পারে।
এতে আমি কম-বেশি এক ডজন তাফসীর সহাযোগিতা নিচ্ছি।

যেমন:- ইবনে ‌কাসীর, ফী যিলালিল কুরআন, তাফহীমুল কুরআন, কুরআনুল কারীম, মাও: আশরাফ আলী, আবুবকর ‌যাকারিয়া‌, আহসানুল বায়ান, তাফসীরে ফাতহুল মাজীদ,
English Tafsir Ibn Kathir,
The Noble Quran…..

………………..

আসসালামুয়ালাইকুম।
দোস্ত তুমরা কয়েকজন হয়তো বুঝতে পারছো।
কিন্তু অনেকেই বুঝতে পারছি না।
আমি ধারাবাহিক কুরআন শরীফ এর আলোচনা করা হচ্ছে।
বাংলা, English এবং عرب তিন ভাষায় লিখিত।
তাই একটু ‌সময় দিতে হবে। এবং একটু লম্বা হতে পারে।
তাই আমাদের ছেলেমেয়েরা ও সবাই মিলে বুঝতে পারে।

তোমরা নিজেদের অবস্থান ও সময় মত সবাই দেখতে ‌পাবে।
১) সুরা ‌ফাতিহা,২)বাকারা, ৩) আলে ইমরান,৪) নিছা,৫)মায়েদা,৬)আল আনআম, ৭)আল্ আরাফ, ৮)আল্ আন্ ফাল,৯) আত্‌ তাওবা, আলোচনা করা হয়েছে। ১০) সুরা ইউনুস ১১) সুরা হুদ ১২)সুরা ইউসুফ ১৩) সুরা রাদ ১৪) সুরা ইব্রাহিম ১৫)সুরা হিজর ১৬) সুরা ‌নহল চলছে…।
ধারাবাহিক কুরআন এর আলোচনা করা হচ্ছে..
এর আগেও সুরা হুজরাত(৪৯) সুরা সফ‌ (৬১)
সুরা মুজাম্মাল (৭৩) ইত্যাদি আরো কয়েকটি সুরা আলোচনা করা হয়েছে।

আমি মনে করি সবাই বুদ্ধিমান।
এটা সবাই বুঝতে পারে।

………
একটা লিখা হল Facebook এতে ১০,০০,০০০/(দশ লক্ষ +/- ) এর বেশি লোক কে পাঠানো হয়।
What’s app তে ৩৫(+/-) টি গ্রুপে ও tweeter এতে পাঠানো হয়।
………………

আমার প্রকাশিব্য অপেক্ষায় ৫টি
বই কেন আপনি ছাপাবেন ইনশাআল্লাহ :-

১) আল্ ‌হাম্ দু লিল্লাহ, আমি এখন পর্যন্ত ৭৯২ টি বই লিখেছি।
২) এখন পর্যন্ত ছাপানো হয়েছে ১০
টি বই ।
৩) Durban R S A থেকে Ahmed Hossen Deedat (2004 সালে) প্রকাশিত করেছেন।
তিনি এই বইগুলো ৫৬ টি দেশে পাঠিয়ে ছিলেন।
৪) ওয়ার্ল্ড এসেম্বলি অব মুসলিম ইয়ুথ (ওয়াম) ২০০৭ সালে প্রকাশিত করেছেন ।
ওয়ামী বই সিরিজ ২৬।
৫) Australian Islamic Library
2015 সালে প্রকাশিত করেছেন
৬) এই পর্যন্ত কম বা বেশি ৫ লক্ষ বই বিতরণ বা বিক্রয় করা হয়েছে।
৭) প্রকাশিব্য বই ৫টি ছাপানো হলে আমি ইনশাআল্লাহ ১০০০ এক হাজার বই ক্রয় করবো।
………….
বই ৫টি পছন্দ করেছি :-
আমার লেখা ৭৯২ টি বই এর মধ্যে এগুলো সর্ব উত্তম ৫টি।
১) কুরআন এর আলোকে আমাদের প্রতি দিন কেমন কাজকর্ম করতে হবে এই বিষয়ে ‌বলা হয়েছে।
“ঘুম থেকে কাজ উত্তম ” এই বইতে পাঠকগণ ইনশাআল্লাহ বুঝতে পারবেন।
২) আমরা অনেকেই আল্লাহ তায়ালা কে ভালো বাসার দাবি করেন।
আর আখেরাতে নাজাত পেতে হলে অবশ্যই আল্লাহকে ভালো বাস্তব জীবনে ভালো ভাসতে হবে।
“আল্লাহকে কতটুকু ভালোবাসি”?
এই বইতে সেটা সুন্দর করে বুঝিয়ে দেয়া হয়েছে।
৩) আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে বার বার বলেছেন যে আমরা সঠিক কথা বলতে হবে,
সঠিক কাজটি করতে হবে।
“এমন কথা কেন বল?”
এই বইতে পাঠকগণ সেটা সুন্দর করে বুঝিয়ে ‌দেয়া হয়েছে।
৪) সুরা বনি ইসরাইলে ২৩ নং আয়াত থেকে ৩৯ নং আয়াত পর্যন্ত (৩ তৃতীয় রুকু ও ৪ চতুর্থ রুকু তে) বিস্তারিত আলোচনা করেছেন :-
আমাদের সমাজ ও জীবন কি ভাবে পরিচালিত করা দরকার !
এই বিষয়ে চমৎকার ভাবে বলেছেন।
“আপনার প্রতিপালক নির্দেশ দিয়েছেন”
বইতে সুন্দর করে বুঝিয়ে দেয়া হয়েছে।

৫) “ইসলামের বিজয়” বইটিতে
ক) আমাদের অধ্যায়ন,‌ খ)বই পড়া ও বিতরণ, গ) মুমিন, কাফের,মুনাফীক ও মানুষ ঘ) লেন দেন । ঙ) ২৪ ঘন্টার রুটিন‌ । চ) ইসলামের বিজয় কি ভাবে করা‌জাবে। ছ) আল্লাহকে ভালোবাসা, জ) আন্তর্জাতিক বিশ্বে দাওয়াত ।
এই সকল বিষয়ে ‌ আলোচনা করা হয়েছে।
তাই এটা অবশ্যই পড়া অবশ্যই প্রয়োজন।
আমরা সবাই ইনশাআল্লাহ নিজে পড়ুন , অন্যকেও পড়তে উৎসাহিত করুন।
…….

ইন্জিনিয়ার মুহাম্মদ মোতাহার হোসেন
House # 12
Road # 03, Block-B
Pink city Model Town,
Khilkhet, Dhaka1229, Bangladesh.
Phone: +88-01952761232/01827764252 email: motaher7862004@ya hoo.com/engrmotaher440@gmail.com

FB:Muhammed Motaher Hossain/ Motaher’s Fan Page
Engr Motaher: https://motaher21.net/about-author/

Leave a Reply