(Book #859) [What is hypocrite?Why & How? Book Number -25] Surah # Al-Munafequn Surah #63 Verses:-9-11 [ ‌‌یٰۤاَیُّہَا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا لَا تُلۡہِکُمۡ اَمۡوَالُکُمۡ وَ لَاۤ اَوۡلَادُکُمۡ عَنۡ ذِکۡرِ اللّٰہِ ۚ O you who have believed, let not your wealth and your children divert you from remembrance of Allah . ‘হে মুমিনগণ ! তোমাদের ধন-সম্পদ ও সন্তান–সন্ততি যেন তোমাদেরকে আল্লাহর স্মরণে উদাসীন না করে।] ‌www.motaher21.net

أعوذ باللّٰه من الشيطان الرجيم
بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمٰنِ الرَّحِيمِ
(Book #859)
[What is hypocrite?Why & How? Book Number -25]
Surah # Al-Munafequn
Surah #63
Verses:-9-11
[ ‌‌یٰۤاَیُّہَا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا لَا تُلۡہِکُمۡ اَمۡوَالُکُمۡ وَ لَاۤ اَوۡلَادُکُمۡ عَنۡ ذِکۡرِ اللّٰہِ ۚ
O you who have believed, let not your wealth and your children divert you from remembrance of Allah .
‘হে মুমিনগণ ! তোমাদের ধন-সম্পদ ও সন্তান–সন্ততি যেন তোমাদেরকে আল্লাহর স্মরণে উদাসীন না করে।]
‌www.motaher21.net

یٰۤاَیُّہَا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا لَا تُلۡہِکُمۡ اَمۡوَالُکُمۡ وَ لَاۤ اَوۡلَادُکُمۡ عَنۡ ذِکۡرِ اللّٰہِ ۚ وَ مَنۡ یَّفۡعَلۡ ذٰلِکَ فَاُولٰٓئِکَ ہُمُ الۡخٰسِرُوۡنَ ﴿۹﴾
O you who have believed, let not your wealth and your children divert you from remembrance of Allah . And whoever does that – then those are the losers.
‘হে মুমিনগণ ! তোমাদের ধন-সম্পদ ও সন্তান–সন্ততি যেন তোমাদেরকে আল্লাহর স্মরণে উদাসীন না করে। আর যারা এরূপ উদাসীন হবে তারাই তো ক্ষতিগ্রস্ত।
وَ اَنۡفِقُوۡا مِنۡ مَّا رَزَقۡنٰکُمۡ مِّنۡ قَبۡلِ اَنۡ یَّاۡتِیَ اَحَدَکُمُ الۡمَوۡتُ فَیَقُوۡلَ رَبِّ لَوۡ لَاۤ اَخَّرۡتَنِیۡۤ اِلٰۤی اَجَلٍ قَرِیۡبٍ ۙ فَاَصَّدَّقَ وَ اَکُنۡ مِّنَ الصّٰلِحِیۡنَ ﴿۱۰﴾
And spend [in the way of Allah ] from what We have provided you before death approaches one of you and he says, “My Lord, if only You would delay me for a brief term so I would give charity and be among the righteous.”
আর আমরা তোমাদেরকে যে রিফিক দিয়েছি তোমরা তা থেকে ব্যয় করবে। তোমাদের কারও মৃত্যু আসার আগে। (অন্যথায় মৃত্যু আসলে সে বলবে) ‘হে আমার রব ! আমাকে আরো কিছু কালের জন্য অবকাশ দিলে আমি সাদাকাহ দিতাম ও সৎকর্মপরায়ণদের অন্তর্ভুক্ত হতাম !
وَ لَنۡ یُّؤَخِّرَ اللّٰہُ نَفۡسًا اِذَا جَآءَ اَجَلُہَا ؕ وَ اللّٰہُ خَبِیۡرٌۢ بِمَا تَعۡمَلُوۡنَ ﴿٪۱۱﴾
But never will Allah delay a soul when its time has come. And Allah is Acquainted with what you do.
কিন্তু নির্ধারিত কাল যখন উপস্থিত হবে, তখন আল্লাহ কখনো কাউকেও অবকাশ দেবেন না। আর তোমরা যা কর, আল্লাহ সে সম্বন্ধে সবিশেষ অবহিত।

Please read Verses 9-11 Ayat:-
Tafsir Ibne said :-
The Importance of not being too concerned with the Matters of the Worldly Life, and being Charitable before Death

Allah says,

يَا أَيُّهَا الَّذِينَ امَنُوا لَاا تُلْهِكُمْ أَمْوَالُكُمْ وَلَاا أَوْلَاادُكُمْ عَن ذِكْرِ اللَّهِ

O you who believe! Let not your properties or your children divert you from the remembrance of Allah.

Allah the Exalted orders His faithful servants to remember Him frequently and to refrain from being distracted from His remembrance by indulging in their properties and children excessively.

وَمَن يَفْعَلْ ذَلِكَ فَأُوْلَيِكَ هُمُ الْخَاسِرُونَ

And whosoever does that, then they are the losers.

Allah informs them that those who engage in this life, its delights and attributes and were busied from the obedience and remembrance of Allah, for which they were created, will be among the losers. They will lose themselves and their families on the Day of Resurrection.

Allah encourages the believers to spend in His cause,

وَأَنفِقُوا مِن مَّا رَزَقْنَاكُم مِّن قَبْلِ أَن يَأْتِيَ أَحَدَكُمُ الْمَوْتُ

فَيَقُولَ رَبِّ لَوْلَا أَخَّرْتَنِي إِلَى أَجَلٍ قَرِيبٍ فَأَصَّدَّقَ وَأَكُن مِّنَ الصَّالِحِينَ
And spend of that with which We have provided you before death comes to one of you, and he says:

“My Lord! If only You would give me respite for a little while, then I should give Sadaqah from my wealth, and be among the righteous.

Surely, every person who fell into shortcomings will regret it by the time of his death and will ask for respite, even a short period, so that he does better and attains what he missed.

No, rather what occurred, has occurred and what is coming, shall indeed come. Each will be held accountable for his mistakes.

As for the disbelievers, they will be as Allah said about them,

وَأَنذِرِ النَّاسَ يَوْمَ يَأْتِيهِمُ الْعَذَابُ فَيَقُولُ الَّذِينَ ظَلَمُواْ رَبَّنَأ أَخِّرْنَأ إِلَى أَجَلٍ قَرِيبٍ نُّجِبْ دَعْوَتَكَ وَنَتَّبِعِ الرُّسُلَ أَوَلَمْ تَكُونُواْ أَقْسَمْتُمْ مِّن قَبْلُ مَا لَكُمْ مِّن زَوَالٍ

And warn mankind of the Day when the torment will come unto them; then the wrongdoers will say:

“Our Lord! Respite us for a little while, we will answer Your call and follow the Messengers!”

(It will be said):

“Had you not sworn aforetime that you would not leave.” (14:44),

and,

حَتَّى إِذَا جَأءَ أَحَدَهُمُ الْمَوْتُ قَالَ رَبِّ ارْجِعُونِ

لَعَلِّى أَعْمَلُ صَـلِحاً فِيمَا تَرَكْتُ كَلَّ إِنَّهَا كَلِمَةٌ هُوَ قَأيِلُهَا وَمِن وَرَايِهِمْ بَرْزَخٌ إِلَى يَوْمِ يُبْعَثُونَ

Until, when death comes to one of them, he says:

“My Lord! send me back. So that I may do good in that which I have left behind!”

No! It is but a word that he speaks; and behind them is Barzakh (a barrier) until the Day when they will be resurrected. (23:99-100)

Then Allah said
وَلَن يُوَخِّرَ اللَّهُ نَفْسًا إِذَا جَاء أَجَلُهَا

And Allah grants respite to none when his appointed time comes. And Allah is All-Aware of what you do.

meaning, when the time of death comes, no one will be granted respite.

Allah said,

وَاللَّهُ خَبِيرٌ بِمَا تَعْمَلُونَ

And Allah is All-Aware of what you do.

This is the end of the Tafsir of Surah Al-Munafiqun. All praise and thanks are due to Allah, and all success and immunity from error come from Him.

 

أعوذ باللّٰه من الشيطان الرجيم
بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمٰنِ الرَّحِيمِ

(বই#৮৫৯) [মুনাফিক কি? কেন ও কিভাবে:- বই নং ২৫]
সুরা: ৬৩ আল-মুনাফিকুন
৯-১১ নং আয়াত:-
[ ‌‌یٰۤاَیُّہَا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا لَا تُلۡہِکُمۡ اَمۡوَالُکُمۡ وَ لَاۤ اَوۡلَادُکُمۡ عَنۡ ذِکۡرِ اللّٰہِ ۚ
‘হে মুমিনগণ ! তোমাদের ধন-সম্পদ ও সন্তান–সন্ততি যেন তোমাদেরকে আল্লাহর স্মরণে উদাসীন না করে।]
‌www.motaher21.net

یٰۤاَیُّہَا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا لَا تُلۡہِکُمۡ اَمۡوَالُکُمۡ وَ لَاۤ اَوۡلَادُکُمۡ عَنۡ ذِکۡرِ اللّٰہِ ۚ وَ مَنۡ یَّفۡعَلۡ ذٰلِکَ فَاُولٰٓئِکَ ہُمُ الۡخٰسِرُوۡنَ ﴿۹﴾
‘হে মুমিনগণ ! তোমাদের ধন-সম্পদ ও সন্তান–সন্ততি যেন তোমাদেরকে আল্লাহর স্মরণে উদাসীন না করে। আর যারা এরূপ উদাসীন হবে তারাই তো ক্ষতিগ্রস্ত।
وَ اَنۡفِقُوۡا مِنۡ مَّا رَزَقۡنٰکُمۡ مِّنۡ قَبۡلِ اَنۡ یَّاۡتِیَ اَحَدَکُمُ الۡمَوۡتُ فَیَقُوۡلَ رَبِّ لَوۡ لَاۤ اَخَّرۡتَنِیۡۤ اِلٰۤی اَجَلٍ قَرِیۡبٍ ۙ فَاَصَّدَّقَ وَ اَکُنۡ مِّنَ الصّٰلِحِیۡنَ ﴿۱۰﴾
আর আমরা তোমাদেরকে যে রিফিক দিয়েছি তোমরা তা থেকে ব্যয় করবে। তোমাদের কারও মৃত্যু আসার আগে। (অন্যথায় মৃত্যু আসলে সে বলবে) ‘হে আমার রব ! আমাকে আরো কিছু কালের জন্য অবকাশ দিলে আমি সাদাকাহ দিতাম ও সৎকর্মপরায়ণদের অন্তর্ভুক্ত হতাম !
وَ لَنۡ یُّؤَخِّرَ اللّٰہُ نَفۡسًا اِذَا جَآءَ اَجَلُہَا ؕ وَ اللّٰہُ خَبِیۡرٌۢ بِمَا تَعۡمَلُوۡنَ ﴿٪۱۱﴾
কিন্তু নির্ধারিত কাল যখন উপস্থিত হবে, তখন আল্লাহ কখনো কাউকেও অবকাশ দেবেন না। আর তোমরা যা কর, আল্লাহ সে সম্বন্ধে সবিশেষ অবহিত।

৯-১১ নং আয়াতের ব্যাখ্যা পড়ুন।

তাফসীরে তাফহীমুল কুরআন বলেছেন:-
যেসব লোক ইসলামের গণ্ডির মধ্যে প্রবেশ করেছে, তারা সত্যিকার ঈমানদার হোক বা শুধু ঈমানের মৌখিক স্বীকৃতিদানকারী হোক, তাদের সবাইকে সম্বোধন করে একটা উপদেশ দেয়া হচ্ছে। এর আগে আমরা কয়েকবার এ কথাটি বলেছি যে, কুরআন মজীদেالَّذِينَ آمَنُوا (যারা ঈমান এনেছে) কথাটি বলে কোন সময় সাচ্চা ঈমানদারকে সম্বোধন করা হয়েছে। আবার কখনো মুনাফিকদের সম্বোধন করা হয়েছে। কারণ, তারাও মৌখিকভাবে ঈমানের স্বীকৃতি দেয়। আবার কখনো সাধারণভাবে সব শ্রেণীর মুসলমানদের সম্বোধন করা বুঝানো হয়। কোথায় কোন শ্রেণীর লোককে একথা দ্বারা সম্বোধন করা হয়েছে পরিবেশ-পরিস্থিতি ও পূর্বাপর অবস্থাই নির্দেশ করে দেয়।

# বিশেষভাবে অর্থ-সম্পদ ও সন্তান-সন্তুতির উল্লেখ করা হয়েছে। এ জন্য যে, বেশীরভাগ ক্ষেত্রে মানুষ এসব স্বার্থের কারণে ঈমানের দাবী পূরণ না করে মুনাফীকী অথবা ঈমানের দুর্বলতা অথবা পাপাচার ও নাফরমানীতে লিপ্ত হয়ে পড়ে। তবে মূলত এখানে দুনিয়ার এমন প্রতিটি জিনিসকে বুঝানো হয়েছে যা মানুষকে এমনভাবে নিমগ্ন করে রাখে যে, সে আল্লাহর স্মরণ থেকে গাফিল হয়ে যায়। আর আল্লাহর স্মরণ থেকে গাফিল হয়ে যাওয়াটাই সমস্ত অকল্যাণের উৎস। মানুষ যদি একথা স্মরণ রাখে যে, সে স্বাধীন নয়, বরং এক আল্লাহর বান্দা। আর সে আল্লাহ‌ তার সমস্ত কাজকর্ম সম্পর্কে অবহিত, একদিন তাঁর সামনে হাজির হয়ে নিজের সব কাজ-কর্মের জবাবদিহি তাকে করতে হবে, তাহলে সে কখনো কোন খারাপ কাজ বা গোমরাহীতে লিপ্ত হতে পারবে না। মানবিক দুর্বলতার কারণে কোন সময় তার পদস্খলন যদি ঘটেও তাহলে সম্বিত ফিরে পাওয়ামাত্র সে সংযত ও সংশোধিত হয়ে যাবে।

ফী জিলালিল কুরআন বলেছেন:-

#যে মােমেনদের আল্লাহ তায়ালা এভাবে নিজের কাতারে স্বীয় রসূলের সাথে স্থান দিয়ে সম্মানিত করেছেন, সেই মােমেনদের উদ্দেশ্য করেই আল্লাহ তায়ালা এ কয়টি আয়াতে নির্দেশ দিয়েছেন তারা যেন এই উচ্চ মর্যাদায় আসীন হয়, মুনাফিকসুলভ যাবতীয় চারিত্রিক দোষ-ত্রুটি থেকে মুক্ত হয় এবং সম্পদ ও সন্তান যেন তাদের এই উচ্চ মর্যাদা লাভের পথে অন্তরায় সৃষ্টি করতে না পারে। আল্লাহ বলেন, ‘হে মােমেন ব্যক্তিরা! তােমাদের ধন-সম্পদ ও সন্তান-সন্তুতি যেন তােমাদের আল্লাহর স্মরণ থেকে শিথিল করে না দেয়…’ মানুষের মন যখন জাগ্রত থাকে না, মানুষের সৃষ্টির উদ্দেশ্য কী জানে না এবং তার আত্মার সাথে সংগতিশীল একটি উচ্চতর উদ্দেশ্য যা তার সৃষ্টির পেছনে কার্যকর রয়েছে, তা যখন উপলব্ধি করে না, তখন মানুষের ধনসম্পদ ও সন্তান সন্তুতি যথার্থই তাকে শিথিল ও উদাসীন করে দেয়। আল্লাহ তায়ালা মানুষের আত্মার মধ্যে এমন একটি উচ্চাকাংখা ও উচ্চাভিলাষ সৃষ্টি করেছেন, যা তাকে তার মানবসুলভ শক্তি-সামর্থের সীমার মধ্যে অবস্থান করেই আল্লাহর নিজস্ব কিছু গুণ বৈশিষ্ট্য আয়ত্ত করতে উৎসাহ যােগায়। তাকে ধনসম্পদ ও সন্তান-সন্তুতি কেবল পৃথিবীতে খেলাফতের দায়িত্ব পালনে সক্ষম করে তােলার উদ্দেশ্যেই প্রদান করা হয়েছে। এ জন্যে প্রদান করা হয়নি যে, সে আল্লাহর স্মরণ থেকে উদাসীন হয়ে যাবে এবং যে উৎস থেকে সে নিজের মনুষ্যত্বের উপাদান সংগ্রহ করেছে সেই উৎসের সাথে তার যােগাযােগ বিছিন্ন হয়ে যাবে। কেননা, এই উদাসীনতা ও উক্ত উৎসের সাথে যাদের সম্পর্কচ্ছেদ ঘটে, তারাই হচ্ছে ক্ষতিগ্রস্ত। আর সবচেয়ে বড় যে ক্ষতির শিকার তারা হয়, তা হচ্ছে তাদের মনুষ্যত্ব লােপ পাওয়া। কেননা, যথার্থ মনুষ্যত্ব অর্জন নির্ভর করে সেই উৎসের সাথে সংযােগ বহাল থাকার ওপর, যে উৎসের বলে মানুষ মানুষ হতে পেরেছে। আর এই মনুষ্যত্ব থেকে যে বঞ্চিত হয়েছে, সে যতাে ধনসম্পদ ও সন্তান-সন্ততির অধিকারী হােক না কেন, সে সর্বতােভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। পরবর্তী একটি আয়াতেই আল্লাহর পথে দান করার বিষয়ে একাধিক পন্থায় চেতনা উজ্জীবিত করা হয়েছে। বলা হয়েছে, ‘আমি তােমাদের যা কিছু দান করেছি তা থেকে দান করাে।’ এখানে মানুষের সহায়-সম্পদের উৎস কী ও কোথায়, তা স্মরণ করিয়ে দেয়া হয়েছে। বলা হয়েছে, এসব সহায়-সম্পদ সেই আল্লাহরই দান যার ওপর তােমরা ঈমান এনেছে এবং যিনি তােমাদের দান করার আদেশ দিয়ে থাকেন। অতপর বলা হয়েছে, ‘তােমাদের মৃত্যু আসার আগেই… (দান কর)’ কেননা মৃত্যুর পর আর কিছুই মানুষের নিজের থাকে না, সবই অন্যকে দিয়ে আসে, অথচ আখেরাতের জন্যে তার কিছুই সঞ্চয় করা হয় না। এর চেয়ে বড় ক্ষতি ও নির্বুদ্ধিতা আর কিছু হতে পারে না। অতপর সেই সময়ে সে এই বলে আফসােস করবে যে, ‘আহা, দান করা ও সৎকর্মশীল হবার জন্যে যদি আরাে একটু সময় পেতাম!’ কিন্তু সেটা তাে সম্ভব নয়। কেননা, কোনাে প্রাণীর মৃত্যুর নির্ধারিত সময় এসে পড়লে আল্লাহ তায়ালা তা আর বিলম্বিত করেন না। আর তােমরা যা করাে তা তাে আল্লাহ তায়ালা ভালােভাবেই জানেন। সুতরাং নতুন করে সে পুণ্য সঞ্চয় করবেই বা কোথা থেকে? মুনাফিকদের বৈশিষ্ট্য ও মােমনদের বিরুদ্ধে তাদের ষড়যন্ত্র ও ছলচাতুরীর বর্ণনা দেয়ার পর এবং আল্লাহ তায়ালা যেভাবে মােমেনদেরকে মুনাফিকদের ষড়যন্ত্র থেকে রক্ষা করেন তা উল্লেখ করার পর একটি মাত্র আয়াতে বেশ কয়েকটি তাৎপর্যপূর্ণ বক্তব্য খুবই প্রাসংগিকভাবে তুলে ধরা হয়েছে। এ দ্বারা এ কথাই বুঝানাে হয়েছে যে, ঈমানের দাবীসমূহ পূরণে তাদের আর চুপ করে বসে থাকা সংগত নয়, বরং সর্বাত্মক প্রস্তুতি নিয়ে সংগ্রামে ঝাপিয়ে পড়া উচিত এবং মােমেনদের নিরাপত্তার একমাত্র উৎস যে আল্লাহ তায়ালা, তাঁর স্মরণ থেকে মােটেই উদাসীন হওয়া বাঞ্ছনীয় নয়। এভাবেই আল্লাহ তায়ালা এই কোরআন দ্বারা মুসলমানদের চরিত্র গঠন করে থাকেন।

তাফসীরে ফাতহুল মাজিদ বলেছেন:-
৯-১১ নম্বর আয়াতের তাফসীর :

অত্র আয়াতগুলোতে আল্লাহ তা‘আলা মু’মিনদেরকে বেশি বেশি তাঁর যিকির করার নির্দেশ দিচ্ছেন এবং সম্পদ, সন্তান-সন্ততির ভালবাসায় যেন আল্লাহ তা‘আলাকে ভুলে না যায় সে সম্পর্কে সতর্ক করছেন আর মৃত্যুর পূর্বেই বেশি থেকে বেশি তাঁর আনুগত্যপূর্ণ কাজে ব্যয় করার প্রতি উৎসাহ প্রদান করছেন।

(وَأَنْفِقُوْا مِنْ مَّا رَزَقْنٰكُمْ)

‘আমি তোমাদেরকে যে রিযিক দিয়েছি তোমরা তা হতে ব্যয় কর’ এখানে ব্যয় এর মাঝে সকল প্রকার ব্যয় শামিল। যাকাত, কাফফারা, স্ত্রীদের ভরণ-পোষণ ও নফল সদকাহ ইত্যাদি। (তাফসীর সা‘দী) এ আয়াত আরো প্রমাণ করছে, যাকাতসহ সকল প্রকার ইবাদতের সময় হয়ে গেলে যথাসময়ে আদায় করে নিতে হবে বিলম্ব করা বৈধ নয়।

আবূ হুরাইরাহ (রাঃ) হতে বর্ণিত তিনি বলেন : জনৈক সাহাবী বললেন- হে আল্লাহর রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)! কোন্ সদকায় সওয়াব বেশি পাওয়া যায়? তিনি বললেন : সুস্থ ও কৃপণ অবস্থায় তোমার সদকাহ করা যখন তুমি দরিদ্রতার আশংকা কর ও ধনী হওয়ার আশা রাখ। সদকাহ করতে এ পর্যন্ত দেরী করবে না যখন প্রাণ বায়ু কণ্ঠাগত হবে আর তুমি বলবে অমুকের জন্য এতটুকু অমুকের জন্য এতটুকু অথচ তা অমুকের জন্য হয়ে গেছে। (সহীহ বুখারী হা. ১৪১৯ মুসলিম হা. ১০৩২)

সুতরাং সময় থাকতে সম্পদের সৎব্যবহার করা উচিত। সারা জীবন আল্লাহ তা‘আলার পথে সম্পদ ব্যয় করলাম না কিন্তু মুমূর্ষু অবস্থায় সব দান করে দিলাম এমন দান কবূল হবে না এবং কোন কাজে আসবে না।

আয়াত হতে শিক্ষণীয় বিষয় :

১. ফরয, ওয়াজিব ইত্যাদি ইবাদত নষ্ট করে সন্তান ও সম্পদ নিয়ে ব্যস্ত থাকা হারাম।
২. সুস্থ ও কৃপণ অবস্থায় আল্লাহ তা‘আলার রাস্তায় ব্যয় করা উত্তম।
৩. মুমূর্ষু অবস্থায় ব্যয় করা অনর্থক।
৪. মৃত্যুর সময় হলে একটুও বিলম্ব করা হবে না।

৯-১১ নং আয়াতের তাফসীর:-
তাফসীরে ইবনে কাছীর বলেছেন:-
আল্লাহ তা’আলা স্বীয় মুমিন বান্দাদেরকে নির্দেশ দিচ্ছেন যে, তারা যেন খুব বেশী বেশী করে আল্লাহর যিক্‌র করে এবং তাদেরকে সতর্ক করছেন যে, তারা যেন ধন-দৌলত ও সন্তান-সন্ততির প্রেমে পড়ে আল্লাহকে ভুলে না যায়। এরপর বলেনঃ যারা আল্লাহর স্মরণে উদাসীন হবে তারা হবে ক্ষতিগ্রস্ত।

অতঃপর আল্লাহ তাবারাকা ওয়া তা’আলা তাঁর আনুগত্যের কাজে মাল খরচ করার নির্দেশ দিচ্ছেন যে, তারা যেন মৃত্যুর পূর্বেই তাদেরকে প্রদত্ত মাল হতে খরচ করে। মৃত্যুর সময়ের নিরুপায় অবস্থা দেখে মাল খরচ করতঃ শান্তি লাভের আশা করা বৃথা হবে। ঐ সময় তারা চাইবে যে, যদি অল্প সময়ের জন্যেও ছেড়ে দেয়া হতো তবে যা কিছু ভাল কাজ আছে সবই তারা করতো এবং মন খুলে আল্লাহর পথে দান-খয়রাত করতো। কিন্তু তখন সময় কোথায়? যে বিপদ আসার তা এসেই গেছে। এটা কখনো টলবার নয়। বিপদ মাথার উপর এসেই পড়েছে। অন্য জায়গায় রয়েছেঃ (আরবি)

অর্থাৎ “যেদিন তাদের শাস্তি আসবে সেই দিন সম্পর্কে তুমি মানুষকে সতর্ক কর, তখন যালিমরা বলবেঃ হে আমাদের প্রতিপালক! আমাদেরকে কিছু কালের জন্যে অবকাশ দিন, আমরা আপনার আহ্বানে সাড়া দিবো এবং রাসূলদেরকে অনুসরণ করবো! তোমরা কি পূর্বে শপথ করে বলতে না যে, তোমাদের পতন নেই?” (১৪:৪৪) আল্লাহ তা’আলা আর এক জায়গায় বলেনঃ (আরবি)

অর্থাৎ “শেষ পর্যন্ত তাদের কারো যখন মৃত্যু এসে যাবে তখন বলবে- হে আমার প্রতিপালক! আমাকে ফিরিয়ে দিন, যেন আমি ভাল কাজ করতে পারি যা আমি ছেড়ে দিয়েছিলাম, কখনো নয়।” (২৩:৯৯-১০০)

এখানে মহামহিমান্বিত আল্লাহ বলেনঃ নির্ধারিত সময়কাল যখন উপস্থিত হয়ে যাবে, আল্লাহ কখনো কাউকেও অবকাশ দিবেন না। তোমরা যা কর আল্লাহ সে সম্পর্কে সবিশেষ অবহিত। এ লোকগুলোকে যদি ফিরিয়ে দেয়া হয় তবে এসব কথা তারা ভুলে যাবে এবং পূর্বে যে কাজ করতো পুনরায় ঐ কাজই করতে থাকবে।

হযরত ইবনে আব্বাস (রাঃ) বলেনঃ “ঐ মালদার ব্যক্তি যে হজ্ব করেনি ও যাকাত দেয়নি সে মৃত্যুর সময় দুনিয়ায় ফিরে আসার আকাঙ্ক্ষা করবে।” একটি লোক তখন বললোঃ “জনাব! আল্লাহকে ভয় করুন। দুনিয়ায় ফিরে আসার আকাক্ষা তো করবে কাফির।” তখন তিনি বললেনঃ “তাড়াতাড়ি করছো কেন? আমি তোমাকে কুরআন থেকে এটা পাঠ করে শুনাচ্ছি।” অতঃপর তিনি (আরবি) হতে পূর্ণ রুকূটি পাঠ করে শুনালেন। লোকটি জিজ্ঞেস করলোঃ “কি পরিমাণ সম্পদে যাকাত ওয়াজিব হয়?” জবাবে তিনি বলেনঃ “দুই শত এবং এর চেয়ে বেশী হলে।” সে প্রশ্ন করলোঃ “হজ্ব কখন ফরয হয়?” তিনি উত্তর দিলেনঃ “যখন পথ খরচ ও সওয়ারীর শক্তি থাকে। একটি মারফূ’ রিওয়াইয়াতেও অনুরূপ বর্ণিত আছে। কিন্তু এর মাওকুফটাই সঠিকতর। হযরত ইবনে আব্বাস (রাঃ) হতে বর্ণিত হযরত যহ্‌হাক (রঃ)-এর রিওয়াইয়াতে ইনকিতা’ রয়েছে। এসব ব্যাপারে আল্লাহ তা’আলাই সবচেয়ে ভাল জানেন।

মুসনাদে ইবনে আবি হাতিমে হযরত আবূ দারদা (রাঃ) হতে বর্ণিত আছে। যে, একদা সাহাবীগণ রাসূলুল্লাহ (সঃ)-এর সামনে বেশী বয়সের আলোচনা করেন। তখন তিনি বলেনঃ “নির্ধারিত কাল যখন উপস্থিত হবে, আল্লাহ কখনো অবকাশ দিবেন না। বয়সের আধিক্য এই ভাবে হয় যে, আল্লাহ তা’আলা কোন বান্দাকে সুসন্তান দান করেন এবং ঐ সন্তানরা তাদের পিতার মৃত্যুর পর তার জন্যে দু’আ করতে থাকে। ঐ দু’আ তার কবরে পৌঁছে থাকে।”

www.motaher21.net
Engr Motaher: Requested for your feedback.

 

 

بِسْمِ اللّهِ الرَّحْمـَنِ الرَّحِيم

আসসালামুয়ালাইকুম।

মুহতারাম,

মহান আল্লাহ তায়ালা শুকরিয়া জানাই, আল্ ‌হাম্ দু লিল্লাহ।

……..……………………
শুধু ১ টি কোটেসান বলা হয়ত সুন্দর ও আকর্ষণীয়।
কিন্তু তাতে মানুষ পুরো বিষয়টি বুঝতে পারে না।
তাই চেষ্টা করছি মুল বিষয় যাতে সবাই বুঝতে পারে।
এতে আমি কম-বেশি এক ডজন (+/-) তাফসীর সহাযোগিতা নিচ্ছি।

যেমন:- ইবনে ‌কাসীর, ফী যিলালিল কুরআন, তাফহীমুল কুরআন, কুরআনুল কারীম, মাও: আশরাফ আলী, আবুবকর ‌যাকারিয়া‌, আহসানুল বায়ান, তাফসীরে ফাতহুল মাজীদ,
English Tafsir Ibn Kathir,
The Noble Quran…..

………………..

আসসালামুয়ালাইকুম।
দোস্ত তোমরা কয়েকজন হয়তো বুঝতে পারছো।
কিন্তু অনেকেই বুঝতে পারছি না।
আমি ধারাবাহিক কুরআন শরীফ এর আলোচনা করছি।
বাংলা, English এবং عرب তিন ভাষায় লিখিত।
তাই একটু ‌সময় দিতে হবে। এবং একটু লম্বা হতে পারে।
যেন আমাদের ছেলেমেয়েরা ও সবাই মিলে বুঝতে পারে।

তোমরা নিজেদের অবস্থান ও সময় মত সবাই দেখতে ‌পাবে।
১) সুরা ‌ফাতিহা,২)বাকারা, ৩) আলে ইমরান,৪) নিছা,৫)মায়েদা,৬)আল আনআম, ৭)আল্ আরাফ, ৮)আল্ আন্ ফাল,৯) আত্‌ তাওবা, আলোচনা করা হয়েছে। ১০) সুরা ইউনুস ১১) সুরা হুদ ১২)সুরা ইউসুফ ১৩) সুরা রাদ ১৪) সুরা ইব্রাহিম ১৫)সুরা হিজর ১৬) সুরা ‌নহল ১৭)সুরা বনি‌ ইসরাইল চলছে…।
ধারাবাহিক কুরআন এর আলোচনা করা হচ্ছে..
এর আগেও সুরা হুজরাত(৪৯) সুরা সফ‌ (৬১)
সুরা: ৬৩ আল-মুনাফিকুন
সুরা মুজাম্মাল (৭৩) ইত্যাদি আরো কয়েকটি সুরা আলোচনা করা হয়েছে।

আমি মনে করি সবাই বুদ্ধিমান।
এটা সবাই বুঝতে পারে।

………
একটা বিষয় লিখা হলে Facebook-এ ১০,০০,০০০/(দশ লক্ষ +/- ) এর বেশি লোক কে পাঠানো হয়।
What’s app তে ৪০(+/-) টি গ্রুপে ও tweete-এ পাঠানো হয়।
………………

আমার প্রকাশের অপেক্ষায় ৫টি
বই কেন আপনি ছাপাবেন ইনশাআল্লাহ :-

১) আল্ ‌হাম্ দু লিল্লাহ, আমি এখন পর্যন্ত ৮৫৯ টি বই লিখেছি।
২) এখন পর্যন্ত ছাপানো হয়েছে ১০
টি বই ।
৩) Durban R S A থেকে Ahmed Hossen Deedat (2004 সালে) প্রকাশ করেছেন।
তিনি এই বইগুলো ৫৬ টি দেশে পাঠিয়ে ছিলেন।
৪) ওয়ার্ল্ড এসেম্বলি অব মুসলিম ইয়ুথ (ওয়াম) ২০০৭ সালে প্রকাশ করেছেন ।
ওয়ামী বই সিরিজ ২৬।
৫) Australian Islamic Library
2015 সালে প্রকাশ করেছেন
৬) এই পর্যন্ত কম বা বেশি ১০ লক্ষ (+/-) বই বিতরণ বা বিক্রয় করা হয়েছে।
৭) প্রকাশিতব্য বই ৫টি ছাপানো হলে আমি ইনশাআল্লাহ ১০০০ এক হাজার বই ক্রয় করবো।
………….
বই ৫টি পছন্দ করেছি :-
আমার লেখা ৮৫৯ টি বই এর মধ্যে এগুলো সর্ব উত্তম ৫টি।
১) কুরআন এর আলোকে আমাদের প্রতি দিন কেমন কাজকর্ম করতে হবে এই বিষয়ে ‌বলা হয়েছে।
“ঘুম থেকে কাজ উত্তম ” এই বইতে পাঠকগণ ইনশাআল্লাহ বুঝতে পারবেন।
২) আমরা অনেকেই আল্লাহ তায়ালা কে ভালোবাসার দাবি করি।
আর আখেরাতে নাজাত পেতে হলে অবশ্যই আল্লাহকে বাস্তব জীবনে ভালোবাসতে হবে।
“আল্লাহকে কতটুকু ভালোবাসি”?
এই বইতে সেটা সুন্দর করে বুঝিয়ে দেয়া হয়েছে।
৩) আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে বার বার বলেছেন যে আমাদের সঠিক কথা বলতে হবে,
সঠিক কাজটি করতে হবে।
“এমন কথা কেন বল?”
এই বইতে পাঠকগণকে সেটা সুন্দর করে বুঝিয়ে ‌দেয়া হয়েছে।
৪) সুরা বনি ইসরাইলে ২৩ নং আয়াত থেকে ৩৯ নং আয়াত পর্যন্ত (৩ তৃতীয় রুকু ও ৪ চতুর্থ রুকু তে) বিস্তারিত আলোচনা করেছেন :-
আমাদের সমাজ ও জীবন কিভাবে পরিচালিত করা দরকার !
এই বিষয়ে চমৎকারভাবে বলেছেন।
“আপনার প্রতিপালক নির্দেশ দিয়েছেন”
বইতে সুন্দর করে বুঝিয়ে দেয়া হয়েছে।

৫) “ইসলামের বিজয়” বইটিতে
ক) আমাদের অধ্যায়ন,‌ খ)বই পড়া ও বিতরণ, গ) মুমিন, কাফের,মুনাফীক ও মানুষ ঘ) লেনদেন । ঙ) ২৪ ঘন্টার রুটিন‌ । চ) ইসলামের বিজয় কি ভাবে করা‌ যাবে। ছ) আল্লাহকে ভালোবাসা, জ) আন্তর্জাতিক বিশ্বে দাওয়াত ।
এই সকল বিষয়ে ‌ আলোচনা করা হয়েছে।
তাই এটা অবশ্যই পড়া প্রয়োজন।
আমরা সবাই ইনশাআল্লাহ নিজে পড়ব , অন্যকেও পড়তে উৎসাহিত করব।
…….

আসসালামুয়ালাইকুম।
সম্মানিত খোতিব-গন:-
আপনি কি ধারাবাহিক ভাবে খোতবা দিতে পারেন!! ???
সুরা বাকারার থেকে শুরু করে নাস পর্যন্ত….
এতে কয়েক বছরের মধ্যে পুরো কুরআন বুঝাতে পারবেন….
ইনশাআল্লাহ….

উদাহরণ স্বরুপ:-
সুরা বাকারার ১-৫ নং আয়াতে মুমিনদের আলোচনা।
৬-৭ নং আয়াতে কাফেরদের আলোচনা।
৮-২০ নং আয়াতে মুনাফাক দের আলোচনায়।
২১ নং আয়াতে সকল মানুষ বলে সবাইকে বলা হয়েছে।
এইভাবে পুরো কুরআন সবাই কে বুঝতে পারবেন…
ইনশাআল্লাহ।

………

Engr Motaher Hossain

ইন্জিনিয়ার মুহাম্মদ মোতাহার হোসেন
House # 12
Road # 03, Block-B
Pink city Model Town,
Khilkhet, Dhaka1229, Bangladesh.
Phone: +88-01883385800/01827764252 email: motaher7862004@ya hoo.com/engrmotaher440@gmail.com

FB:Muhammed Motaher Hossain/ Motaher’s Fan Page
Engr Motaher: https://motaher21.net/about-author/

Leave a Reply