: أعوذ باللّٰه من الشيطان الرجيم
بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمٰنِ الرَّحِيمِ
(বই#৮৮০)[মধ্যবর্তী পথ অবলম্বন কর।]
সুরা: আল্ বনি ইসরাইল
সুরা:১৭
১১০-১১১ নং আয়াত:-
[ وَابْتَغِ بَيْنَ ذَلِكَ سَبِيلً
মধ্যবর্তী পথ অবলম্বন কর।]
www.motaher21.net
قُلِ ادۡعُوا اللّٰہَ اَوِ ادۡعُوا الرَّحۡمٰنَ ؕ اَیًّامَّا تَدۡعُوۡا فَلَہُ الۡاَسۡمَآءُ الۡحُسۡنٰی ۚ وَ لَا تَجۡہَرۡ بِصَلَاتِکَ وَ لَا تُخَافِتۡ بِہَا وَ ابۡتَغِ بَیۡنَ ذٰلِکَ سَبِیۡلًا ﴿۱۱۰﴾
বল, তোমরা ‘আল্লাহ’ নামে আহবান কর অথবা ‘রহমান’ নামে আহবান কর, তোমরা যে নামেই আহবান কর, সকল সুন্দর নামাবলী তাঁরই। আর তুমি নামাযে তোমার স্বর উচ্চ করো না এবং অতিশয় ক্ষীণও করো না; বরং এই দুই-এর মধ্যবর্তী পথ অবলম্বন কর।
وَ قُلِ الۡحَمۡدُ لِلّٰہِ الَّذِیۡ لَمۡ یَتَّخِذۡ وَلَدًا وَّ لَمۡ یَکُنۡ لَّہٗ شَرِیۡکٌ فِی الۡمُلۡکِ وَ لَمۡ یَکُنۡ لَّہٗ وَلِیٌّ مِّنَ الذُّلِّ وَ کَبِّرۡہُ تَکۡبِیۡرًا ﴿۱۱۱﴾٪
বল, ‘সমস্ত প্রশংসা আল্লাহরই, যিনি সন্তান গ্রহণ করেননি, তাঁর সার্বভৌমত্বে কোন অংশীদার নেই এবং যিনি দুর্দশাগ্রস্ত হন না; যে কারণে তাঁর অভিভাবকের প্রয়োজন হতে পারে।’ আর সসম্ভ্রমে তাঁর মাহাত্ম্য ঘোষণা কর।
১১০-১১১ নং আয়াতের তাফসীর:
তাফসীরে হাতহুল মাজিদ বলেছেন:-
১১০-১১১ নং আয়াতের তাফসীর:
মক্কার মুশরিকরা আল্লাহর ‘রহমান, রহীম’ গুণবাচক নামের সাথে পরিচিত ছিল না। যেমন সূরা ফুরকানের ৬০ নং আয়াতে উল্লেখ রয়েছে। বিশিষ্ট তাবেয়ী মাকহুল (রহঃ) হতে বর্ণিত তিনি বলেন: জনৈক মুশরিক নাবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-কে সিজদারত অবস্থায় আল্লাহকে ‘ইয়া রহমান, ইয়া রহীম’ নামে ডাকতে শুনলেন। তখন সে মুশরিক বলল: সে দাবী করে একমাত্র আল্লাহকেই আহ্বান করে, এখন তো দেখছি সে দু’জন মাবুদকে ডাকছে। তখন এ আয়াত অবতীর্ণ হয়। (ইবনু জারীর ১৫/১২১, ইবনু কাসীর ৫/১৩৫)
তাই আল্লাহ তা‘আলা নাবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-কে বলছেন: বলে দাও তোমরা আল্লাহ তা‘আলাকে তাঁর যে কোন নামেই ডাকতে পারো। ইচ্ছা করলে আল্লাহ বলে ডাকতে পারো, ইচ্ছা করলে রহমান নামে ডাকতে পারো। এছাড়াও তাঁর অনেক সুন্দর সুন্দর নাম রয়েছে সেগুলো উল্লেখ করে ডাকতে পারো।
অন্যত্র আল্লাহ তা‘আলা বলেন:
(وَلِلہِ الْاَسْمَا۬ئُ الْحُسْنٰی فَادْعُوْھُ بِھَا وَذَرُوا الَّذِیْنَ یُلْحِدُوْنَ فِیْٓ اَسْمَا۬ئِھ۪ سَیُجْزَوْنَ مَا کَانُوْا یَعْمَلُوْنَ)
“আল্লাহর জন্য রয়েছে সুন্দর সুন্দর নাম। অতএব তোমরা তাঁকে সে সকল নামেই ডাক, যারা তাঁর নাম বিকৃত করে তাদেরকে বর্জন কর, অচিরেই তাদেরকে দেয়া হবে তাদের কৃতকর্মের ফল।” (সূরা আ‘রাফ ৭:১৮০)
আল্লাহ তা‘আলার সুন্দর সুন্দর নামগুলো বিভিন্ন সূরায় যেমন সূরা হাশরে কিছু রয়েছে। এ সম্পর্কে সূরা আ‘রাফের ১৮০ নং আয়াতে আলোচনা করা হয়েছে।
অতঃপর আল্লাহ তাঁর রাসূলকে নির্দেশ দিলেন তিনি যেন সালাতে উচ্চস্বরে কুরআন তেলাওয়াত না করেন। কারণ কুরআন শুনে ইয়াহূদী খ্রিস্টানরা আল্লাহ তা‘আলাকে, রাসূলকে এবং কুরআনকে গালি-গালাজ করত এবং খুব নিম্ন স্বরেও পড়তে নিষেধ করেছেন। কারণ এতে যারা সালাতে পেছনে থাকে তারা তেলাওয়াত শুনতে পায় না। বরং মধ্যমপন্থা অবলম্বন করার নির্দেশ দিয়েছেন।
একদা রাতে রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) আবূ বকর (রাঃ) এর পাশ দিয়ে যাচ্ছিলেন। তিনি দেখলেন যে, আবূ বকর (রাঃ) খুব মৃদু আওয়াজে সালাত আদায় করছেন। অতঃপর উমার (রাঃ) এর পাশ দিয়ে যাচ্ছিলেন; দেখলেন যে, তিনি উঁচু আওয়াজে তেলাওয়াত করে সালাত আদায় করছেন। তিনি তাদের উভয়কে কারণ জিজ্ঞেস করলেন। আবূ বকর (রাঃ) বললেন: আমি যার সাথে মুনাজাতে ব্যস্ত ছিলাম তিনি আমার শব্দ শুনছিলেন। আর উমার (রাঃ) উত্তরে বললেন: আমার উদ্দেশ্য ঘুমন্তদেরকে জাগিয়ে দেয়া এবং শয়তানকে তাড়ানো। রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) আবূ বকর (রাঃ) কে বললেন: তুমি তোমার শব্দ একটু উঁচু করবে আর উমার (রাঃ) কে বললেন: তুমি তোমার শব্দ একটু নিচু করবে। (আবূ দাঊদ হা: ১৩২৯, সহীহ)
শানে নুযূল:
ইবনু আব্বাস (রাঃ) থেকে বর্ণিত, ‘তোমার সালাতে স্বর উচ্চ করো না এবং অতিশয় ক্ষীণও করো না’ এ আয়াত এমন সময় অবতীর্ণ হয় যখন রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) মক্কায় অপ্রকাশ্যে অবস্থান করছিলেন। অতঃপর যখন তিনি সাহাবীদের নিয়ে সালাত আদায় করতেন এবং উঁচু আওয়াজে কুরআন তেলাওয়াত করতেন তখন মুশরিকরা তা শুনে কুরআনকে গালি দিত, যিনি কুরআন অবতীর্ণ করেছেন তাঁকে (আল্লাহ তা‘আলাকে) গালি দিত এবং যে কুরআন নিয়ে এসেছেন (জিবরীল (عليه السلام))কে গালি দিত। তখন আল্লাহ তা‘আলা এই আয়াত অবতীর্ণ করেন। এতে তিনি এমনভাবে কুরআন পাঠ করতে বলেছেন যাতে মুশরিকরা তা শুনতে না পায় এবং যারা মুক্তাদী তাদেরও যেন শুনতে কষ্ট না হয়। মধ্যমপন্থা অবলম্বন করার নির্দেশ প্রদান করেছেন। (সহীহ বুখারী: ৪৭২২-৭৪৯০, সহীহ মুসলিম হা: ৪৪৬)
(وَقُلِ الْحَمْدُ لِلّٰهِ الَّذِيْ…..) শানে নুযূল:
ইবনু জারীর মুহাম্মাদ ইবনু কা‘ব আল কুরাযী থেকে বর্ণনা করেন, তিনি বলেন: ইয়াহূদী ও খ্রিস্টানরা বলত যে, আল্লাহ তা‘আলা সন্তান গ্রহণ করেন। আরবের মুশরিকরা বলত, “হে আল্লাহ তা‘আলা আমরা আপনার কাছে হাযির আছি, আপনার কোন অংশীদার নেই, শুধু একজন অংশীদার রয়েছে, তারও মালিক আপনিই। সে যা কিছুর মালিক তারও মালিক আপনিই।” সাবী এবং মাজুসীরা বলত: যদি আল্লাহ তা‘আলার ওয়ালী না থাকত তবে তিনি একাই সমস্ত ব্যবস্থাপনার দায়িত্ব পালন করতে পারতেন না। نعوذ بالله তাদের এই সকল কথা খণ্ডন করার জন্য আল্লাহ তা‘আলা উক্ত আয়াতটি অবতীর্ণ করেন। (লুবাবুন নুকূল ফী আসবাবিন নুযূল: পৃ. ১৭৬)
সুতরাং প্রশংসা আল্লাহ তা‘আলার যিনি কোন দিক থেকে কোন প্রকার অংশীদার গ্রহণ করেননি। তাঁর কোন স্ত্রী-সন্তান নেই, তাঁর রাজত্বে কোন শরীক নেই এবং তাঁর কোন অভিভাবক ও উপদেষ্টা নেই। তিনি স্বয়ংসম্পূর্ণ। তিনি একাই বিশ্ব জগৎ পরিচালনার জন্য যথেষ্ট।
আল্লাহ তা‘আলা বলেন,
(قُلْ ھُوَ اللہُ اَحَدٌﭐﺆاَللہُ الصَّمَدُﭑﺆلَمْ یَلِدْﺃ وَلَمْ یُوْلَدْﭒﺫ وَلَمْ یَکُنْ لَّھ۫ کُفُوًا اَحَدٌ)
“বল: তিনিই আল্লাহ একক। তিনি কারো মুখাপেক্ষী নন। তিনি কাউকে জন্ম দেননি এবং তাঁকেও জন্ম দেয়া হয়নি। আর তাঁর সমতুল্য কেউ নেই।” (সূরা ইখলাস: ১-৪)
সকল ক্ষমতার মালিক একমাত্র আল্লাহ তা‘আলা। যেমন তিনি অন্যত্র বলেন,
(تَبَارَكَ الَّذِيْ بِيَدِهِ الْمُلْكُ ز وَهُوَ عَلٰي كُلِّ شَيْءٍ قَدِيْرُ )
“বরকতময় সেই স্বত্ত্বা, যাঁর হাতে সর্বময় কর্তৃত্ব; তিনি সব কিছুর উপর ক্ষমতাবান।” (সূরা মুলক ৬৭:১)
আয়াত হতে শিক্ষণীয় বিষয়:
১. আল্লাহ তা‘আলার সুন্দর সুন্দর নাম রয়েছে, সেগুলোর যে কোন নাম ধরে ডাকলে তিনি সাড়া দেবেন।
২. কোন প্রেক্ষাপট বা কোন স্থানে আল্লাহ তা‘আলা ও রাসূল অথবা দীনের কোন নিদর্শনের মানহানি হতে পারে সেখানে ভাল কাজও করা থেকে বিরত থাকতে হবে।
৩. আল্লাহ তা‘আলার কোন শরীক, স্ত্রী-সন্তান ও ওয়ালী নেই।
৪. আল্লাহ তা‘আলার কোন নাম ও গুণাবলীকে অস্বীকার করার সুযোগ নেই বরং ঈমান আনার সাথে সাথে সে সকল নাম ও গুণাবলীর মর্যাদা দিতে হবে।
ফী জিলালিল কুরআন বলেছেন:-
এখন বলা হচ্ছে যে, ওরা যেভাবে ইচ্ছা ও যে নামে ইচ্ছা আল্লাহকে ডাকুক। উল্লেখ্য যে, মক্কার মােশরেক বাসিন্দারা নিজেদের কুসংস্কারের বশবর্তী হয়ে আল্লাহকে রহমান নামে ডাকতাে না। ওদের ধারণা ছিলাে যে, এ ধরনের কোনা নাম আল্লাহর হতে পারে না। তাই ওদেরকে জানিয়ে দেয়া হচ্ছে যে, ‘রহমান ও রহীম’ এবং অন্যান্য আরাে অনেক সুন্দর নামে আল্লাহকে ডাকা যায়। কাজেই এসব নামের যে কোনাে নামেই তারা আল্লাহকে ডাকতে পারে। এ কথাই নিচের আয়াতে ব্যক্ত করা হয়েছে। ‘তুমি (আরো) বলাে তোমরা (আল্লাহকে) আল্লাহ (বলে) ডাকো কিংবা রহমান বলে (ডাকো)-(মূলত) তােমরা (তাকে) যে নামেই ডাকো-তার সবকটি নামই উত্তম, (হে নবী) চীৎকার করে নামায পড়ে না, আবার অতিশয় ক্ষীণ করেও নয়। বরং (নামায পড়ার সময়) এ দুয়ের মধ্যবর্তী পন্থা অবলম্বন করা।'(আয়াত ১১০) অর্থাৎ ওরা যা বিশ্বাস করতাে তা নিছকই কুসংস্কার ও পৌত্তলিক ধ্যান-ধারণার ফল। এর পেছনে কোনাে বলিষ্ঠ যুক্তি নেই, বােধগম্য কোনাে কারণও নেই। পরবর্তী আয়াতে রসূলুল্লাহ(স.)-কে নামায আদায় করার সময় উচ্চ ও নিম্ন স্বরের মাঝামাঝি স্বর গ্রহণ করার জন্যে নির্দেশ দেয়া হচ্ছে। কারণ, উচ্চ স্বরে নামায আদায় করলে কাফের মােশরেকরা ঠাট্টা বিদ্রুপ করতাে, তাকে কষ্ট দিতাে অথবা তারা আরাে উপেক্ষা ও তাচ্ছিল্য প্রদর্শন করতাে। তাছাড়া মহান আল্লাহর দরবারে মধ্যম স্বরে ও বিনয়ের সাথে মনের আরযি পেশ করাই উত্তম ও উচিত। আলোচ্য সুরিটি যে ভাবে শুরু হয়েছিল সে ভাবেই আল্লাহর প্রশংসা, তার একত্ববাদ বা লা-শরীক সত্ত্বার বর্ণনার মাধ্যমেই শেষ হচ্ছে। এতে বলা হয়েছে, তিনি সন্তান বিহীন, তিনি অংশীদারবিহীন। তিনি কারাে সাহায্য বা সহায়তার মুখাপেক্ষী নন। তিনি মহামহিম, তিনি মহান সত্তার অধিকারী। এর দ্বারা বুঝা যায় যে, গােটা আলােচ্য সূরা যে বিষয়টিকে কেন্দ্র করে আবর্তিত হয়েছে তা হচ্ছে আল্লাহর মাহাত্ম ও একত্বের বিষয়টি। তাই বলা হচ্ছে, ‘(আরাে), বলাে-সকল প্রশংসা আল্লাহর জন্যে, যিনি কখনাে কোনাে সন্তান গ্রহণ করেননি, তার বিশাল সার্বভৌমত্বের কোনােই শরীক নেই। তিনি কখনাে দুর্দশাগ্রস্তও হন না যে, তার কোনাে অভিভাবকের প্রয়ােজন হতে পারে (তিনি সব কিছুর চাইতে উর্ধ্বে,) তুমি (শুধু) তাঁরই মাহাত্ম ঘােষণা করাে, (তাও আবার) পরমতম মাহাত্ম্য’।
তাফসীরে তাফহীমুল কুরআন্য বলেছেন :-
#এটি মুশরিকদের একটি আপত্তির জবাব। তারা এ মর্মে আপত্তি জানিয়েছিল যে, স্রষ্টার নাম “আল্লাহ” এটা আমরা শুনেছিলাম কিন্তু এ “রহমান” নাম কোথায় থেকে আনলে? তাদের মধ্যে যেহেতু আল্লাহর এ নামের প্রচলন ছিল না তাই তারা তাঁর রহমান নাম শুনে নাক সিটকাতো।
# হযরত আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা.) বলেন, মক্কায় যখন নবী ﷺ অথবা সাহাবীগণ নামায পড়ার সময় উচ্চকণ্ঠে কুরআন পড়তেন তখন কাফেররা শোরগোল করতো এবং অনেক সময় এক নাগাড়ে গালিগালাজ করতো। এজন্য হুকুম দেয়া হলো, এমন উচ্চস্বরে পড়ো না যাতে কাফেররা শুনে হৈ-হুল্লোড় করতে পারে আবার এমন নিচ স্বরেও পড়ো না যা তোমাদের নিজেদের সাথীরাও শুনতে না পায়। কেবলমাত্র সংশ্লিষ্ট অবস্থার সাথে এ হুকুম সম্পৃক্ত ছিল। মদীনায় যখন অবস্থা বদলে গেলো তখন আর এ হুকুম কার্যকর থাকেনি। তবে হ্যাঁ, মুসলমানরা যখনই মক্কার মতো অবস্থার সম্মুখীন হয় তখনই তাদের এ নির্দেশ অনুযায়ী কাজ করা উচিত।
# যেসব মুশরিক বিভিন্ন দেবতা ও জ্ঞানী গুণী মহামানবদের সম্পর্কে বিশ্বাস করতো যে, আল্লাহ নিজের সার্বভৌম কর্তৃত্বের বিভিন্ন বিভাগ এবং নিজের রাজত্বের বিভিন্ন এলাকা তাদের ব্যবস্থাপনায় দিয়ে দিয়েছেন তাদের এ বিশ্বাসের বিরুদ্ধে এ বাক্যে রয়েছে একটি সূক্ষ্ম বিদ্রূপ। এ অর্থহীন বিশ্বাসটির পরিষ্কার অর্থ হচ্ছে এই যে, আল্লাহ নিজে তাঁর সার্বভৌম কর্তৃত্বের বোঝা বহন করতে অক্ষম। তাই তিনি নিজের জন্য কোন সাহায্যকারী ও নির্ভর তালাশ করে বেড়াচ্ছেন। তাই বলা হয়েছে, আল্লাহ অক্ষম নন। তাঁর কোন ডেপুটি, সহকারী ও সাহায্যকারীর প্রয়োজন নেই।
তাফসীরে ইবনে কাছীর বলেছেন:-
১১০-১১১ নং আয়াতের তাফসীর
কাফিররা আল্লাহ তাআলার করুণার বিশেষণে অস্বীকারকারী ছিল। তার একটি গুণবাচক নাম যে রহমান তা তারা মানতো না বা বুঝতো না। তখন আল্লাহ তাআলা নিজের জন্যে এটা সাব্যস্ত করছেন এবং বলছেনঃ এটা নয় যে, তাঁর নাম শুধু আল্লাহই হবে এবং শুধু রহমানই হবে, অন্য কিছু হবে না। বরং এ ছাড়াও তার আরো বহু উত্তম ও সুন্দর নাম রয়েছে। যে পবিত্র নামের মাধ্যমেই ইচ্ছা তাঁর কাছে প্রার্থনা কর। সূরায়ে হাশরের শেষেও তিনি তাঁর অনেক নাম বর্ণনা করেছেন।
একজন মুশরিক রাসূলুল্লাহকে (সঃ) সিজদার অবস্থায় (আরবি) ও (আরবি) বলতে শুনে বলে ওঠেঃ “এই একত্ববাদীকে দেখো, দুই খোদাকে ডাকছে!” ঐ সময় এই আয়াত অবতীর্ণ হয়।
এরপর মহান আল্লাহ বলেনঃ নামাযে স্বর খুব উচ্চও করো না এবং খুব ক্ষীণও করো না। এই আয়াত অবতীর্ণ হওয়ার সময় রাসূলুল্লাহ (সঃ) মক্কায় গোপনীয়ভাবে ছিলেন। যখন তিনি সাহাবীদেরকে নামায পড়াতেন এবং তাতে উচ্চ শব্দে কিরআত পড়তেন তখন মুশরিকরা কুরআনকে, আল্লাহকে এবং রাসূলকে (সঃ) গালি দিতো। তাই, উচ্চ শব্দে কিরআত পড়তে নিষেধ করলেন। এরপর বললেনঃ এতো ক্ষীণ স্বরেও পড়ো না যে, তোমার সাথীরাও শুনতে পায় না। বরং এ দুয়ের মধ্যপথ অবলম্বন কর। অতঃপর যখন তিনি হিজরত করে মদীনায় আসলেন, তখন এই বিপদ কেটে গেল। তখন যেভাবে ইচ্ছা সেভাবেই কিরআত পাঠের অধিকার থাকলো। যেখানে কুরআন পাঠ করা হতো সেখান থেকে মুশরিকরা পালিয়ে যেতো কেউ শুনবার ইচ্ছা করলে লুকিয়ে ও নিজেকে বাঁচিয়ে শুনে নিতো। কিন্তু মুশরিকরা জানতে পারলে তাকে কঠিন শাস্তি দিতো। এখন খুব জোরে পড়লে মুশরিকদের গালির ভয় এবং খুবই আস্তে পড়লে যারা লুকিয়ে শুনতে চায় তারা বঞ্চিত থেকে যায়। তাই, মধ্যপথ অবলম্বন করার নির্দেশ দেয়া হয়। মোট কথা, নামাযের কিরআতের ব্যাপারে এই আয়াত অবতীর্ণ হয়। বর্ণিত আছে যে, হযরত আবু বকর (রাঃ) নামাযে কিরআত খুব ক্ষীণস্বরে পাঠ করতেন। তাঁকে এর কারণ জিজ্ঞেস করা হলে তিনি বলেনঃ “আমি আমার প্রতিপালকের সাথে সলা-পরামর্শ করে থাকি। তিনি আমার প্রয়োজনের খবর রাখেন।” তখন তাঁকে বলা হয়ঃ “এটা খুব উত্তম।” আর হযরত উমার (রাঃ) নামাযে কিরআত উচ্চ স্বরে পড়তেন। তাঁকে এর কারণ জিজ্ঞেস করা হলে তিনি বলেনঃ “আমি শয়তানকে তাড়াই ও ঘুমন্তকে জাগ্রত করি।” তাঁকেও বলা হলোঃ “এটা খুব ভাল।” কিন্তু যখন এই আয়াতটি অবতীর্ণ হলো তখন হযরত, আবু বকর (রাঃ) স্বর কিছু উঁচু করেন এবং হযরত উমার (রাঃ) স্বর কিছু ক্ষীণ করেন।
হযরত ইবনু আব্বাস (রাঃ) বলেন যে, এই আয়াতটি দুআ’র ব্যাপারে অবতীর্ণ হয়। অনুরূপভাবে সুফইয়ান ছাওরী (রঃ), মালিক (রঃ) হতে, তিনি হিশাম (রঃ) হতে, তিনি উরওয়া (রাঃ) হতে, তিনি তাঁর পিতা হতে এবং তিনি হযরত আয়েশা (রাঃ) হতে বর্ণনা করেছেন যে, এই আয়াতটি দুআ’র ব্যাপারে অবতীর্ণ হয়েছে। হযরত মুজাহিদ (রঃ), হযরত সাঈদ ইবনু যুবাইর (রঃ), হযরত আবু আইয়া (রঃ), হযরত মাকহুল (রঃ) এবং হযরত উরওয়া ইবনু যুবাইরেরও (রঃ) এটাই উক্তি।
বর্ণিত আছে যে, রাসূলুল্লাহ (সঃ) যখনই সালাম ফিরাতেন তখনই একজন বেদুঈন বলতোঃ “হে আল্লাহ! আমাকে উট দান করুন!” তখন এই আয়াতটি অবতীর্ণ হয়। অন্য একটি উক্তি এও আছে যে, এই আয়াতটি তাশাহহুদের সম্পর্কে নাযিল হয়। এও একটি উক্তি আছে যে, এর ভাবার্থ হচ্ছেঃ রিয়াকারী আমল করো না এবং আমল ছেড়েও দিয়ো না। আর এটাও করো না যে, উচ্চস্বরে পড়ার সময় ভাল করে পড়বে এবং ক্ষীণস্বরে পড়ার সময় মন্দ করে পড়বে।
আহলে কিতাব ক্ষীণ স্বরে তাদের কিতাব পাঠ করতো এবং এরই মাঝে কোন কোন বাক্য উচ্চ স্বরে পড়তো। তখন সবাই মিলিতভাবে চীৎকার ও গোলমাল করতো। তখন তাদের সাথে সাদৃশ্য রাখতে নিষেধ করে দেয়া হয় আর অন্য লোক যেমন ক্ষীণ স্বরে পড়তো তার থেকেও বাধা দেয়া হয়। অতঃপর হযরত জিবরাঈল (আঃ) এসে মধ্যপথ বাতলিয়ে দেন, যা রাসূলুল্লাহ (সঃ)-এর সুন্নাত বলে ঘোষণা দেন।
এরপর মহামহিমান্বিত আল্লাহ বলেনঃ “তোমরা এমনভাবে আল্লাহর প্রশংসা কর, যাতে তাঁর সমস্তগুণ ও পবিত্রতা বিদ্যমান থাকে। এইভাবে তার প্রশংসা ও গুণকীর্তণ করতে হবে, যে, তাঁর সমস্ত নাম উত্তম ও সুন্দর, তিনি সম্পূর্ণরূপে ত্রুটিমুক্ত, তাঁর সন্তান নেই, তার কোন অংশীদার নেই, তিনি এক ও একক। তিনি অভাবমুক্ত তাঁর পিতা মাতা নেই ও সন্তানও নেই, তাঁর সমকক্ষও কেউ নেই। তিনি এমন তুচ্ছ নন যে, তিনি কারো সাহায্যের মুখাপেক্ষী। তাঁর কোন পরামর্শদাতারও প্রয়োজন নেই। বরং সমস্ত কিছুর সৃষ্টিকর্তা ও মালিক একমাত্র তিনিই। তিনি সবারই উপর পূর্ণক্ষমতাবান এবং তিনিই সবার ব্যবস্থাপক। তিনি সৃষ্টজীবের উপর যা ইচ্ছা তা-ই করতে পারেন। তিনি এক ও অংশী বিহীন। তিনি কারো সাথে ভ্রাতৃত্ব স্থাপন করেন না এবং তিনি কারো সাহায্যেরও আশাধারী নন। তোমরা সব সময় তাঁর শ্রেষ্ঠত্ব, বড়ত্ব, পবিত্রতা ও বুযর্গী বর্ণনা করতে থাকো। আর মুশরিকরা তার উপর যে অপবাদ লেপন করে তার থেকে তিনি যে সম্পূর্ণরূপে পবিত্র তা তোমরা ঘোষণা করে দাও। ইয়াহুদী ও খৃষ্টানরা তো বলতো যে, আল্লাহর সন্তান রয়েছে। (নাউযুবিল্লাহ)। আর মুশরিকরা বলতোঃ (আরবি) অর্থাৎ “হে আল্লাহ! আমরা আপনার কাছে হাযির আছি, আপনার কোন অংশীদার নেই, শুধু একজন অংশীদার রয়েছে, তারও মালিক আপনিই।” সে যা কিছুর মালিক তারও মালিক আপনিই।” সাবী’ মাজুসীরা বলতোঃ “যদি আল্লাহর ওয়ালীরা না থাকতো তবে তিনি একাই সমস্ত ব্যবস্থাপনার দায়িত্ব পালন করতে পারতেন না (নাঊযুবিল্লাহ)।” ঐ সময় এই আয়াত অবতীর্ণ হয়। এর দ্বারা বাতিলপন্থীদের সমস্ত দাবী খণ্ডন করা হয়েছে।
নবী (সঃ) তাঁর বাড়ীর ছোট বড় সকলকেও এই আয়াতটি শিখাতেন। তিনি এই আয়াতটির নাম রেখেছিলেন (আরবি) অর্থাৎ সম্মানিত আয়াত।
কোন কোন হাদীসে আছে যে, যে বাড়ীতে রাত্রে এই আয়াত পাঠ করা হয় সেই বাড়ীতে কোন বিপদ আসতে এবং চুরি হতে পারে না।
হযরত আবু হুরাইরা (রাঃ) বলেনঃ “আমি একদা রাসূলুল্লাহর (সঃ) সাথে বের হই। আমার হাতখানা তাঁর হাতের মধ্যে অথবা তাঁর হাতখানা আমার হাতের মধ্যে ছিল। পথে চলতে চলতে একটি লোককে তিনি অত্যন্ত দুরাবস্থায় দেখতে পান। তাকে তিনি জিজ্ঞেস করেনঃ “তোমার অবস্থা এমন কেন?” উত্তরে লোকটি বলেঃ “হে আল্লাহর রাসূল (সঃ)! রোগ-শোক ও ক্ষয়-ক্ষতি আমার এই দূরাবস্থা ঘটিয়েছে। তিনি তখন তাকে বললেনঃ “আমি তোমাকে এমন কিছু অযীফা শিখিয়ে দেবো কি যার ফলে তোমার রোগ-শোক ও দুঃখদৈন্য সব দূর হয়ে যাবে?” উত্তরে লোকটি বললোঃ হা, হে আল্লাহর রাসূল (সঃ)! অবশ্যই বলুন। এতে বদর ও উহুদ যুদ্ধে আপনার সাথে হাযির হতে না পারার সমস্ত দুঃখ আমার দূর হয়ে যাবে।” তার একথায় নবী (সঃ) হেসে ওঠেন এবং বলেনঃ “বদরী ও উহুদী সাহাবীদের মর্যাদা তুমি কবে লাভ করবে? তুমি তো তাদের তুলনায় সম্পূর্ণ শূন্যহস্ত ও পুঁজিহীন?” তখন আমি (আবূ হুরাইরা (রাঃ) বললামঃ হে আল্লাহর রাসূল (সঃ)! তাকে যেতে দিন! বরং আমাকে ঐ অযীফাটি শিখিয়ে দিন। তিনি বললেনঃ তুমি নিম্নের দুআটি পাঠ করবেঃ (আরবি) অর্থাৎ আমি ঐ চিরঞ্জীবের ভরসা করছি যিনি মৃত্যু বরণ করেন না। সমস্ত প্রশংসা সেই আল্লাহর যিনি সন্তান গ্রহণ করেন নাই।” আমি তখন এই অযীফা পাঠ করতে শুরু করে দিই কয়েকদিন অতিবাহিত হতেই আমার অবস্থা সুন্দর হয়ে যায়। রাসূলুল্লাহ (সঃ) আমাকে দেখে বললেনঃ “হে আবু হুরাইরা (রাঃ) ! তোমার অবস্থা কিরূপ?” আমি উত্তরে বলিঃ হে আল্লাহর রাসূল (সঃ)! আপনি আমাকে যে অযীফা শিখিয়ে দিয়েছিলেন তা আমি পাঠ করার কারণে আল্লাহ তাআলার পক্ষ হতে বরকত লাভ করেছি। (এই হাদীসটির সনদ দুর্বল এবং এর মতনেও ‘নাকারাত’ বা অস্বীকৃতি রয়েছে।হাফিয আবু ইয়ালা (রঃ) এটাকে নিজের কিতাবে আনয়ন করেছেন। এ সব ব্যাপারে একমাত্র আল্লাহ তাআলার সঠিক জ্ঞান রয়েছে)
أعوذ باللّٰه من الشيطان الرجيم
بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمٰنِ الرَّحِيمِ
(Book#880)
Sura:17
Sura: Bony Israyel.
Ayat: 110-111
[ وَابْتَغِ بَيْنَ ذَلِكَ سَبِيلً
Follow a middle (intermediate) way.”]
www.motaher21.net
17:110
قُلِ ادۡعُوا اللّٰہَ اَوِ ادۡعُوا الرَّحۡمٰنَ ؕ اَیًّامَّا تَدۡعُوۡا فَلَہُ الۡاَسۡمَآءُ الۡحُسۡنٰی ۚ وَ لَا تَجۡہَرۡ بِصَلَاتِکَ وَ لَا تُخَافِتۡ بِہَا وَ ابۡتَغِ بَیۡنَ ذٰلِکَ سَبِیۡلًا ﴿۱۱۰﴾
Say, “Call upon Allah or call upon the Most Merciful. Whichever [name] you call – to Him belong the best names.” And do not recite [too] loudly in your prayer or [too] quietly but seek between that an [intermediate] way.
17:111
وَ قُلِ الۡحَمۡدُ لِلّٰہِ الَّذِیۡ لَمۡ یَتَّخِذۡ وَلَدًا وَّ لَمۡ یَکُنۡ لَّہٗ شَرِیۡکٌ فِی الۡمُلۡکِ وَ لَمۡ یَکُنۡ لَّہٗ وَلِیٌّ مِّنَ الذُّلِّ وَ کَبِّرۡہُ تَکۡبِیۡرًا ﴿۱۱۱﴾٪
And say, “Praise to Allah, who has not taken a son and has had no partner in [His] dominion and has no [need of a] protector out of weakness; and glorify Him with [great] glorification.”
Tafsir Ibne Kasir Said:-
To Allah belong the Most Beautiful Names
Allah says:
قُلِ
Say,
O Muhammad, to these idolators who deny that Allah possesses the attribute of mercy and refuse to call Him Ar-Rahman,
ادْعُواْ اللّهَ أَوِ ادْعُواْ الرَّحْمَـنَ أَيًّا مَّا تَدْعُواْ فَلَهُ الَاسْمَاء الْحُسْنَى
“Invoke Allah or invoke Ar-Rahman (the Most Gracious), by whatever name you invoke Him (it is the same), for to Him belong the Best Names.
meaning, there is no difference between calling on Him as Allah or calling on Him as Ar-Rahman, because He has the Most Beautiful Names, as He says:
هُوَ اللَّهُ الَّذِى لَا إِلَـهَ إِلاَّ هُوَ عَالِمُ الْغَيْبِ وَالشَّهَـدَةِ هُوَ الرَّحْمَـنُ الرَّحِيمُ
He is Allah, beside Whom none has the right to be worshipped but He the All-Knower of the unseen and the seen. He is the Most Gracious, the Most Merciful. (59:22) Until His saying;
لَهُ الاٌّسْمَأءُ الْحُسْنَى يُسَبِّحُ لَهُ مَا فِى السَّمَـوَتِ وَالاٌّرْضِ
To Him belong the Best Names. All that is in the heavens and the earth glorify Him. (59:24)
Makhul reported that;
one of the idolators heard the Prophet saying when he was prostrating:”O Most Gracious, O Most Merciful.”
The idolator said, he claims to pray to One, but he is praying to two!
Then Allah revealed this Ayah.
This was also narrated from Ibn Abbas, and by Ibn Jarir.
The Command to recite neither loudly nor softly
Allah says:
وَلَا تَجْهَرْ بِصَلَتِكَ
And offer your Salah neither aloud,
Imam Ahmad reported that Ibn Abbas said:
“This Ayah was revealed when the Messenger of Allah was preaching underground in Makkah.”
وَلَا تَجْهَرْ بِصَلَتِكَ وَلَا تُخَافِتْ بِهَا
And offer your Salah neither aloud nor in a low voice,
Ibn Abbas said:
“When he prayed with his Companions, he would recite Qur’an loudly, and when the idolators heard that, they insulted the Qur’an, and the One Who had revealed it and the one who had brought it. So Allah said to His Prophet:
وَلَا تَجْهَرْ بِصَلَتِكَ
(And offer your Salah (prayer) neither aloud), means, do not recite it aloud, lest the idolators hear you and insult the Qur’an,
وَلَا تُخَافِتْ بِهَا
(nor in a low voice), means, nor recite it so quietly that your companions cannot hear the Qur’an and learn it from you.
وَابْتَغِ بَيْنَ ذَلِكَ سَبِيلً
but follow a way between.”
This was also reported in the Two Sahihs.
Ad-Dahhak also narrated something similar from Ibn Abbas, and added:
“When he migrated to Al-Madinah, this no longer applied, and he recited as he wished.”
Muhammad bin Ishaq said that Ibn Abbas said,
“When the Messenger of Allah recited Qur’an quietly while he was praying, the (idolators) would disperse and refuse to listen to him; if one of them wanted to hear some of what he was reciting in his prayer, he would try to listen without anyone seeing him, because he was afraid of them. If he realized that anybody knew he was listening, he would go away lest they harm him, so he would stop listening. If the Prophet lowered his voice, those who wanted to listen to his recitation could not hear anything, so Allah revealed,
وَلَا تَجْهَرْ بِصَلَتِكَ
(And offer your Salah neither aloud) meaning, do not recite aloud, lest those who want to listen disperse for fear of attracting unwelcome attention,
وَلَا تُخَافِتْ بِهَا
(nor in a low voice), but do not make your voice so soft that the one who is trying to listen without being seen cannot hear anything at all. Perhaps he will pay attention to some of what he hears and benefit from it.
وَابْتَغِ بَيْنَ ذَلِكَ سَبِيلً
(but follow a way between).”
This was the view of Ikrimah, Al-Hasan Al-Basri and Qatadah that;
this Ayah was revealed concerning recitation in prayer.
It was narrated from Ibn Mas`ud:
“Do not make it so soft that no one can hear it except yourself.”
Declaration of Tawhid
Allah says
وَقُلِ الْحَمْدُ لِلّهِ الَّذِي لَمْ يَتَّخِذْ وَلَدًا
And say:”All the praises and thanks be to Allah, Who has not begotten a son…”
because Allah has stated that the Most Beautiful Names belong to Him, and has declared Himself to be above having any faults or defects.
وَقُلِ الْحَمْدُ لِلّهِ الَّذِي لَمْ يَتَّخِذْ وَلَدًا وَلَم يَكُن لَّهُ شَرِيكٌ فِي الْمُلْكِ
And say:”All the praises and thanks be to Allah, Who has not begotten a son, and Who has no partner in (His) dominion…”
indeed, He is Allah, (the) One, the Self-Sufficient Master, Who begets not, nor was He begotten, and there is none co-equal or comparable unto Him.
وَلَمْ يَكُن لَّهُ وَلِيٌّ مِّنَ الذُّلَّ
nor He is low to have a supporter.
means, He is not so humble or weak that He needs to have a helper or supporter or adviser, rather He Alone, with no partner or associate, may He be exalted, is the Creator of all things and is the One Who is running and controlling them by His will, with no partner or associate.
Mujahid said:
He does not form an alliance with anyone, nor does He seek the support or help of anyone.
وَكَبِّرْهُ تَكْبِيرًا
And magnify Him with all magnificence.
means, glorify and extol Him far above whatever the transgressors and aggressors say.
Ibn Jarir recorded that Al-Qurazi used to say about this Ayah,
وَقُلِ الْحَمْدُ لِلّهِ الَّذِي لَمْ يَتَّخِذْ وَلَدًا
(And say:”All the praises and thanks be to Allah, Who has not begotten a son…”) that the Jews and Christians said that Allah has taken a son; the Arabs said, “At Your service, You have no partner except the partner You have, and You possess him and whatever he owns;” and the Sabians and Magians said, “If it were not for the supporters of Allah, He would be weak.” Then Allah revealed this Ayah:
وَقُلِ الْحَمْدُ لِلّهِ الَّذِي لَمْ يَتَّخِذْ وَلَدًا وَلَم يَكُن لَّهُ شَرِيكٌ فِي الْمُلْكِ وَلَمْ يَكُن لَّهُ وَلِيٌّ مِّنَ الذُّلَّ وَكَبِّرْهُ تَكْبِيرًا
And say:”All the praises and thanks be to Allah, Who has not begotten a son, and Who has no partner in (His) dominion, nor is He low to have a supporter. And magnify Him with all magnificence.”
This is the end of the Tafsir of Surah Al-Isra’. All praise is due to Allah, He is for us, the most excellent Trustee
For getting Quran app: play.google.com/store/apps/details?id=com.ihadis.quran
Engr Motaher: Engr Motaher: Requested for your feedback.
بِسْمِ اللّهِ الرَّحْمـَنِ الرَّحِيم
আসসালামুয়ালাইকুম।
মুহতারাম,
মহান আল্লাহ তায়ালা শুকরিয়া জানাই, আল্ হাম্ দু লিল্লাহ।
……..……………………
শুধু ১ টি কোটেসান বলা হয়ত সুন্দর ও আকর্ষণীয়।
কিন্তু তাতে মানুষ পুরো বিষয়টি বুঝতে পারে না।
তাই চেষ্টা করছি মুল বিষয় যাতে সবাই বুঝতে পারে।
এতে আমি কম-বেশি এক ডজন (+/-) তাফসীর সহাযোগিতা নিচ্ছি।
যেমন:- ইবনে কাসীর, ফী যিলালিল কুরআন, তাফহীমুল কুরআন, কুরআনুল কারীম, মাও: আশরাফ আলী, আবুবকর যাকারিয়া, আহসানুল বায়ান, তাফসীরে ফাতহুল মাজীদ,
English Tafsir Ibn Kathir,
The Noble Quran…..
………………..
আসসালামুয়ালাইকুম।
দোস্ত তোমরা কয়েকজন হয়তো বুঝতে পারছো।
কিন্তু অনেকেই বুঝতে পারছি না।
আমি ধারাবাহিক কুরআন শরীফ এর আলোচনা করছি।
বাংলা, English এবং عرب তিন ভাষায় লিখিত।
তাই একটু সময় দিতে হবে। এবং একটু লম্বা হতে পারে।
যেন আমাদের ছেলেমেয়েরা ও সবাই মিলে বুঝতে পারে।
তোমরা নিজেদের অবস্থান ও সময় মত সবাই দেখতে পাবে।
১) সুরা ফাতিহা,২)বাকারা, ৩) আলে ইমরান,৪) নিছা,৫)মায়েদা,৬)আল আনআম, ৭)আল্ আরাফ, ৮)আল্ আন্ ফাল,৯) আত্ তাওবা, আলোচনা করা হয়েছে। ১০) সুরা ইউনুস ১১) সুরা হুদ ১২)সুরা ইউসুফ ১৩) সুরা রাদ ১৪) সুরা ইব্রাহিম ১৫)সুরা হিজর ১৬) সুরা নহল ১৭)সুরা বনি ইসরাইল ১৮)সূরা আল-কাহাফা। চলছে…।
ধারাবাহিক কুরআন এর আলোচনা করা হচ্ছে..
এর আগেও সুরা হুজরাত(৪৯) সুরা সফ (৬১)
সুরা মুজাম্মাল (৭৩) ইত্যাদি আরো কয়েকটি সুরা আলোচনা করা হয়েছে।
আমি মনে করি সবাই বুদ্ধিমান।
এটা সবাই বুঝতে পারে।
………
একটা বিষয় লিখা হলে Facebook-এ ১০,০০,০০০/(দশ লক্ষ +/- ) এর বেশি লোক কে পাঠানো হয়।
What’s app তে ৪০(+/-) টি গ্রুপে ও tweete-এ পাঠানো হয়।
………………
আমার প্রকাশের অপেক্ষায় ৫টি
বই কেন আপনি ছাপাবেন ইনশাআল্লাহ :-
১) আল্ হাম্ দু লিল্লাহ, আমি এখন পর্যন্ত ৮৮০ টি বই লিখেছি।
২) এখন পর্যন্ত ছাপানো হয়েছে ১০
টি বই ।
৩) Durban R S A থেকে Ahmed Hossen Deedat (2004 সালে) প্রকাশ করেছেন।
তিনি এই বইগুলো ৫৬ টি দেশে পাঠিয়ে ছিলেন।
৪) ওয়ার্ল্ড এসেম্বলি অব মুসলিম ইয়ুথ (ওয়াম) ২০০৭ সালে প্রকাশ করেছেন ।
ওয়ামী বই সিরিজ ২৬।
৫) Australian Islamic Library
2015 সালে প্রকাশ করেছেন
৬) এই পর্যন্ত কম বা বেশি ১০ লক্ষ (+/-) বই বিতরণ বা বিক্রয় করা হয়েছে।
৭) প্রকাশিতব্য বই ৫টি ছাপানো হলে আমি ইনশাআল্লাহ ১০০০ এক হাজার বই ক্রয় করবো।
………….
বই ৫টি পছন্দ করেছি :-
আমার লেখা ৮৮০ টি বই এর মধ্যে এগুলো সর্ব উত্তম ৫টি।
১) কুরআন এর আলোকে আমাদের প্রতি দিন কেমন কাজকর্ম করতে হবে এই বিষয়ে বলা হয়েছে।
“ঘুম থেকে কাজ উত্তম ” এই বইতে পাঠকগণ ইনশাআল্লাহ বুঝতে পারবেন।
২) আমরা অনেকেই আল্লাহ তায়ালা কে ভালোবাসার দাবি করি।
আর আখেরাতে নাজাত পেতে হলে অবশ্যই আল্লাহকে বাস্তব জীবনে ভালোবাসতে হবে।
“আল্লাহকে কতটুকু ভালোবাসি”?
এই বইতে সেটা সুন্দর করে বুঝিয়ে দেয়া হয়েছে।
৩) আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে বার বার বলেছেন যে আমাদের সঠিক কথা বলতে হবে,
সঠিক কাজটি করতে হবে।
“এমন কথা কেন বল?”
এই বইতে পাঠকগণকে সেটা সুন্দর করে বুঝিয়ে দেয়া হয়েছে।
৪) সুরা বনি ইসরাইলে ২৩ নং আয়াত থেকে ৩৯ নং আয়াত পর্যন্ত (৩ তৃতীয় রুকু ও ৪ চতুর্থ রুকু তে) বিস্তারিত আলোচনা করেছেন :-
আমাদের সমাজ ও জীবন কিভাবে পরিচালিত করা দরকার !
এই বিষয়ে চমৎকারভাবে বলেছেন।
“আপনার প্রতিপালক নির্দেশ দিয়েছেন”
বইতে সুন্দর করে বুঝিয়ে দেয়া হয়েছে।
৫) “ইসলামের বিজয়” বইটিতে
ক) আমাদের অধ্যায়ন, খ)বই পড়া ও বিতরণ, গ) মুমিন, কাফের,মুনাফীক ও মানুষ ঘ) লেনদেন । ঙ) ২৪ ঘন্টার রুটিন । চ) ইসলামের বিজয় কি ভাবে করা যাবে। ছ) আল্লাহকে ভালোবাসা, জ) আন্তর্জাতিক বিশ্বে দাওয়াত ।
এই সকল বিষয়ে আলোচনা করা হয়েছে।
তাই এটা অবশ্যই পড়া প্রয়োজন।
আমরা সবাই ইনশাআল্লাহ নিজে পড়ব , অন্যকেও পড়তে উৎসাহিত করব।
…….
ইন্জিনিয়ার মুহাম্মদ মোতাহার হোসেন
House # 12
Road # 03, Block-B
Pink city Model Town,
Khilkhet, Dhaka1229, Bangladesh.
Phone: +88-01883385800/01827764252 email: motaher7862004@ya hoo.com/engrmotaher440@gmail.com
FB:Muhammed Motaher Hossain/ Motaher’s Fan Page
Engr Motaher: https://motaher21.net/about-author/
Engr Motaher: Motaher21.net
SEARCH RESULTS FOR: মুনাফিক
(Book# 744)[মুনাফিক কি?বই নং ২২] (Book# 635)[তোমাদের আশপাশে আছে তাদের কেউ কেউ মুনাফিক।]{মুনাফিক কি? ১৯ নং বই} www.motaher21.net Sura: 13 Verses :- 25
أعوذ باللّٰه من الشيطان الرجيم بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمٰنِ الرَّحِيمِ (Book# 744)[মুনাফিক কি?বই নং ২২] (Book# 635)[তোমাদের আশপাশে আছে তাদের কেউ[…]
READ MORE
(Book# 647){মুনাফিক কি? ২১ নং বই} [أَوَلَا يَرَوْنَ أَنَّهُمْ يُفْتَنُونَ মুনাফিক কি লক্ষ্য করে না যে? See they not that they are put in trial?] www.motaher21.net
أعوذ باللّٰه من الشيطان الرجيم (Book# 647){মুনাফিক কি? ২১ নং বই} [أَوَلَا يَرَوْنَ أَنَّهُمْ يُفْتَنُونَ মুনাফিক কি লক্ষ্য করে না[…]
READ MORE
Book# 640){মুনাফিক কি? ২০ নং বই}[মসজিদে জিরার।] www.motaher21.net
أعوذ باللّٰه من الشيطان الرجيم (Book# 640){মুনাফিক কি? ২০ নং বই}[মসজিদে জিরার।] www.motaher21.net সুরা: আত্ তাওবাহ সুরা:০৯ ১০৭-১১০ নং আয়াত:-[…]
READ MORE
(Book# 635)[তোমাদের আশপাশে আছে তাদের কেউ কেউ মুনাফেক।]{মুনাফিক কি? ১৯ নং বই} www.motaher21.net
أعوذ باللّٰه من الشيطان الرجيم (Book# 635)[তোমাদের আশপাশে আছে তাদের কেউ কেউ মুনাফেক।]{মুনাফিক কি? ১৯ নং বই} www.motaher21.net সুরা: আত্[…]
READ MORE
(Book# 632)[মুনাফিক কি? ১৮ নং বই]{তারা তোমাদের কাছে অজুহাত পেশ করবে।} www.motaher21.net
أعوذ باللّٰه من الشيطان الرجيم (Book# 632)[মুনাফিক কি? ১৮ নং বই]{তারা তোমাদের কাছে অজুহাত পেশ করবে।} www.motaher21.net সুরা: আত্ তাওবাহ[…]
READ MORE
(Book# 630)[মুনাফিক কি?১৭ নং বই] {‘শক্তিসামর্থ্য’দ্বারা উদ্দেশ্য সামর্থবান, ধনী শ্রেণির লোক..} www.motaher21.net
أعوذ باللّٰه من الشيطان الرجيم (Book# 630)[মুনাফিক কি?১৭ নং বই] {‘শক্তিসামর্থ্য’দ্বারা উদ্দেশ্য সামর্থবান, ধনী শ্রেণির লোক..} www.motaher21.net সুরা: আত্ তাওবাহ[…]
READ MORE
(Book# 629)[মুনাফিক কি? ১৬ নং বই] {তাদের মধ্যে কারো মৃত্যু হলে আপনি কখনো তার জন্য জানাযার সালাত পড়বেন না।} www.motaher21.net
أعوذ باللّٰه من الشيطان الرجيم (Book# 629)[মুনাফিক কি? ১৬ নং বই] {তাদের মধ্যে কারো মৃত্যু হলে আপনি কখনো তার জন্য[…]
READ MORE
(Book# 628)[মুনাফিক কি? ১৫ নং বই]{তুমি বল, তোমরা কখনো আমার সাথে বের হবে না এবং আমার সাথী হয়ে কোন শত্রুর বিরুদ্ধে যুদ্ধও করবে না।} www.motaher21.net
أعوذ باللّٰه من الشيطان الرجيم (Book# 628)[মুনাফিক কি? ১৫ নং বই]{তুমি বল, তোমরা কখনো আমার সাথে বের হবে না এবং[…]
READ MORE
(Book# 627)[মুনাফিক কি? ১৪ নং বই]{ মুনাফিককে আল্লাহ কখনই ক্ষমা করবেন না।}
أعوذ باللّٰه من الشيطان الرجيم (Book# 627)[মুনাফিক কি? ১৪ নং বই]{ মুনাফিককে আল্লাহ কখনই ক্ষমা করবেন না।} www.motaher21.net সুরা: আত্[…]
READ MORE
(Book# 626)[মুনাফিক কি? ১৩ নং বই]{মু’মিনদের নিয়ে কটাক্ষ করা, উপহাস করা ও অপবাদ দেয়া মুনাফিকদের নিদর্শন।}
أعوذ باللّٰه من الشيطان الرجيم (Book# 626)[মুনাফিক কি? ১৩ নং বই]{মু’মিনদের নিয়ে কটাক্ষ করা, উপহাস করা ও অপবাদ দেয়া মুনাফিকদের[…]
READ MORE
(Book# 625)[মুনাফিক কি? ১২ নং বই]
أعوذ باللّٰه من الشيطان الرجيم (Book# 625)[মুনাফিক কি? ১২ নং বই] www.motaher21.net সুরা: আত্ তাওবাহ সুরা:০৯ ৭৫-৭৮ নং আয়াত:- مِن[…]
READ MORE
(Book# 624)[কাফের ও মুনাফিকদের বিরুদ্ধে জিহাদ কর।]{মুনাফিক কি?বই নং ১১} www.motaher21.net
أعوذ باللّٰه من الشيطان الرجيم (Book# 624)[কাফের ও মুনাফিকদের বিরুদ্ধে জিহাদ কর।]{মুনাফিক কি?বই নং ১১} www.motaher21.net সুরা: আত্ তাওবাহ সুরা:০৯[…]
READ MORE
(Book# 622)[মুনাফিক কি? ১০ নং বই] www.motaher21.net
أعوذ باللّٰه من الشيطان الرجيم (Book# 622)[মুনাফিক কি? ১০ নং বই] www.motaher21.net সুরা: আত্ তাওবাহ সুরা:০৯ ৬৭-৭০ নং আয়াত:- الْمُنَافِقُونَ[…]
READ MORE
(Book# 621)[মুনাফিক কি? ৯ নং বই ]
أعوذ باللّٰه من الشيطان الرجيم (Book# 621)[মুনাফিক কি? ৯ নং বই ] www.motaher21.net সুরা: আত্ তাওবাহ সুরা:০৯ ৬৫- ৬৬[…]
READ MORE
(Book# 620)[মুনাফিক কি? ৮ নং বই]
أعوذ باللّٰه من الشيطان الرجيم (Book# 620)[মুনাফিক কি? ৮ নং বই] www.motaher21.net সুরা: আত্ তাওবাহ সুরা:০৯ ৬১-৬৪ নং আয়াত:- يَحْلِفُونَ[…]
READ MORE
(Book# 618) [মুনাফিক কি? ৭ নং বই]
أعوذ باللّٰه من الشيطان الرجيم (Book# 618) [মুনাফিক কি? ৭ নং বই] www.motaher21.net সুরা: আত্ তাওবাহ সুরা:০৯ ৫৬-৫৯ নং আয়াত:-[…]
READ MORE
(Book# 617)[মুনাফিক কি? ৬ নং বই]
أعوذ باللّٰه من الشيطان الرجيم (Book# 617)[মুনাফিক কি? ৬ নং বই] www.motaher21.net সুরা: আত্ তাওবাহ সুরা:০৯ ৫০-৫৫ নং আয়াত:- Sura[…]
READ MORE
(Book# 114/١٦٢)-৩৬৪ www.motaher21.net إِنَّ الْمُنٰفِقِينَ فِى الدَّرْكِ الْأَسْفَلِ مِنَ النَّار নিশ্চয় মুনাফিকরা জাহান্নামের সর্বনিম্ন স্তরে থাকবে। Verily, the hypocrites will be in the lowest depths of the Fire; সুরা: আন-নিসা আয়াত নং :-১৪৪-১৪৭
أعوذ باللّٰه من الشيطان الرجيم بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمٰنِ الرَّحِيمِ (Book# 114/١٦٢)-৩৬৪ www.motaher21.net إِنَّ الْمُنٰفِقِينَ فِى الدَّرْكِ الْأَسْفَلِ مِنَ النَّار নিশ্চয়[…]
READ MORE
(Book# 114/١٦١)-৩৬৩ www.motaher21.net إِنَّ الْمُنَافِقِينَ يُخَادِعُونَ اللّهَ وَهُوَ خَادِعُهُمْ Verily, the hypocrites seek to deceive Allah, but it is He Who deceives them. নিশ্চয় মুনাফিকরা আল্লাহকে ধোঁকা দেয়। আর তিনি তাদেরকে ধোঁকায় ফেলেন। সুরা: আন-নিসা আয়াত নং :-১৪২-১৪৩
أعوذ باللّٰه من الشيطان الرجيم بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمٰنِ الرَّحِيمِ (Book# 114/١٦١)-৩৬৩ www.motaher21.net إِنَّ الْمُنَافِقِينَ يُخَادِعُونَ اللّهَ وَهُوَ خَادِعُهُمْ Verily, the[…]
READ MORE
(Book# 114/١٤١)-৩৪৩ www.motaher21.net فَمَا لَكُمْ فِي الْمُنَافِقِينَ فِيَتَيْنِ মুনাফিকদের ব্যাপারে তোমাদের কী হল যে, তোমরা দু’ দল হয়ে গেলে? What is the matter with you that you are divided into two parties about the hypocrites? সুরা: আন-নিসা আয়াত নং :-৮৮-৯১
أعوذ باللّٰه من الشيطان الرجيم بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمٰنِ الرَّحِيمِ (Book# 114/١٤١)-৩৪৩ www.motaher21.net فَمَا لَكُمْ فِي الْمُنَافِقِينَ فِيَتَيْنِ মুনাফিকদের ব্যাপারে তোমাদের[…]
READ MORE
(Book# 114/ন) মুনাফিকদের চরিত্র । The character of hypocrites . وَهُوَ أَلَدُّ الْخِصَامِ
The character of hypocrites
READ MORE
[1/1, 7:32 AM] Engr Motaher: https://youtu.be/ocanaMc2wPA