Engr Motaher: Requested for your feedback. ( Book: No. 920),(বই : নং ৯২০)

أعوذ باللّٰه من الشيطان الرجيم
بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمٰنِ الرَّحِيمِ

Engr Motaher: Requested for your feedback.

About Author

بِسْمِ اللّهالرَّحْمـَنِ الرَّحِيم

আসসালামুয়ালাইকুম।

মুহতারাম,

মহান আল্লাহ তায়ালা শুকরিয়া জানাই, আল্ ‌হাম্ দু লিল্লাহ।

……..……………………
শুধু ১ টি কোটেসান বলা হয়ত সুন্দর ও আকর্ষণীয়।
কিন্তু তাতে মানুষ পুরো বিষয়টি বুঝতে পারে না।
তাই চেষ্টা করছি মুল বিষয় যাতে সবাই বুঝতে পারে।
এতে আমি কম-বেশি এক ডজন (+/-) তাফসীর সহাযোগিতা নিচ্ছি।

যেমন:- ইবনে ‌কাসীর, ফী যিলালিল কুরআন, তাফহীমুল কুরআন, কুরআনুল কারীম, মাও: আশরাফ আলী, আবুবকর ‌যাকারিয়া‌, আহসানুল বায়ান, তাফসীরে ফাতহুল মাজীদ,
English Tafsir Ibn Kathir,
The Noble Quran…..

………………..

আসসালামুয়ালাইকুম।
দোস্ত তোমরা কয়েকজন হয়তো বুঝতে পারছো।
কিন্তু অনেকেই বুঝতে পারছি না।
আমি ধারাবাহিক কুরআন শরীফ এর আলোচনা করছি।
বাংলা, English এবং عرب তিন ভাষায় লিখিত।
তাই একটু ‌সময় দিতে হবে। এবং একটু লম্বা হতে পারে।
যেন আমাদের ছেলেমেয়েরা ও সবাই মিলে বুঝতে পারে।

তোমরা নিজেদের অবস্থান ও সময় মত সবাই দেখতে ‌পাবে।
১) সুরা ‌ফাতিহা,
২)বাকারা,
৩) আলে ইমরান,
৪) নিছা,
৫)মায়েদা,
৬)আল আনআম, ৭)আল্ আরাফ,
৮)আল্ আন্ ফাল,
৯) আত্‌ তাওবা, আলোচনা করা হয়েছে।
১০) সুরা ইউনুস
১১) সুরা হুদ
১২)সুরা ইউসুফ
১৩) সুরা রাদ
১৪) সুরা ইব্রাহিম
১৫)সুরা হিজর
১৬) সুরা ‌নহল
১৭)সুরা বনি‌ ইসরাইল ১৮)সূরা আল-কাহাফা।
১৯)সুরা মরিয়ম।
২০) সুরা طٰهٰۚ
২১) সুরা আম্বিয়া চলছে…।
ধারাবাহিক কুরআন এর আলোচনা করা হচ্ছে..
এর আগেও সুরা হুজরাত(৪৯) সুরা সফ‌ (৬১)
সুরা মুজাম্মাল (৭৩)
সুরা আসর وَ الْعَصْرِۙ। (১০৩)
সুরা: আল-মাউন الْمَاعُوْنَ۠ (১০৭)
ইত্যাদি আরো কয়েকটি সুরা আলোচনা করা হয়েছে।

আমি মনে করি সবাই বুদ্ধিমান।
এটা সবাই বুঝতে পারে।

………
একটা বিষয় লিখা হলে Facebook-এ ১০,০০,০০০/(দশ লক্ষ +/- ) এর বেশি লোক কে পাঠানো হয়।
What’s app তে ৪০(+/-) টি গ্রুপে ও tweete-এ পাঠানো হয়।
………………

আমার প্রকাশের অপেক্ষায় ৫টি
বই কেন আপনি ছাপাবেন ইনশাআল্লাহ :-

১) আল্ ‌হাম্ দু লিল্লাহ, আমি এখন পর্যন্ত ৯২০ টি বই লিখেছি।
২) এখন পর্যন্ত ছাপানো হয়েছে ১০
টি বই ।
৩) Durban R S A থেকে Ahmed Hossen Deedat (2004 সালে) প্রকাশ করেছেন।
তিনি এই বইগুলো ৫৬ টি দেশে পাঠিয়ে ছিলেন।
৪) ওয়ার্ল্ড এসেম্বলি অব মুসলিম ইয়ুথ (ওয়াম) ২০০৭ সালে প্রকাশ করেছেন ।
ওয়ামী বই সিরিজ ২৬।
৫) Australian Islamic Library
2015 সালে প্রকাশ করেছেন
৬) এই পর্যন্ত কম বা বেশি ১০ লক্ষ (+/-) বই বিতরণ বা বিক্রয় করা হয়েছে।
৭) প্রকাশিতব্য বই ৫টি ছাপানো হলে আমি ইনশাআল্লাহ ১০০০ এক হাজার বই ক্রয় করবো।
………….
বই ৫টি পছন্দ করেছি :-
আমার লেখা ৯২০ টি বই এর মধ্যে এগুলো সর্ব উত্তম ৫টি।
১) কুরআন এর আলোকে আমাদের প্রতি দিন কেমন কাজকর্ম করতে হবে এই বিষয়ে ‌বলা হয়েছে।
“ঘুম থেকে কাজ উত্তম ” এই বইতে পাঠকগণ ইনশাআল্লাহ বুঝতে পারবেন।
২) আমরা অনেকেই আল্লাহ তায়ালা কে ভালোবাসার দাবি করি।
আর আখেরাতে নাজাত পেতে হলে অবশ্যই আল্লাহকে বাস্তব জীবনে ভালোবাসতে হবে।
“আল্লাহকে কতটুকু ভালোবাসি”?
এই বইতে সেটা সুন্দর করে বুঝিয়ে দেয়া হয়েছে।
৩) আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে বার বার বলেছেন যে আমাদের সঠিক কথা বলতে হবে,
সঠিক কাজটি করতে হবে।
“এমন কথা কেন বল?”
এই বইতে পাঠকগণকে সেটা সুন্দর করে বুঝিয়ে ‌দেয়া হয়েছে।
৪) সুরা বনি ইসরাইলে ২৩ নং আয়াত থেকে ৩৯ নং আয়াত পর্যন্ত (৩ তৃতীয় রুকু ও ৪ চতুর্থ রুকু তে) বিস্তারিত আলোচনা করেছেন :-
আমাদের সমাজ ও জীবন কিভাবে পরিচালিত করা দরকার !
এই বিষয়ে চমৎকারভাবে বলেছেন।
“আপনার প্রতিপালক নির্দেশ দিয়েছেন”
বইতে সুন্দর করে বুঝিয়ে দেয়া হয়েছে।

৫) “ইসলামের বিজয়” বইটিতে
ক) আমাদের অধ্যায়ন,‌ খ)বই পড়া ও বিতরণ, গ) মুমিন, কাফের,মুনাফীক ও মানুষ ঘ) লেনদেন । ঙ) ২৪ ঘন্টার রুটিন‌ । চ) ইসলামের বিজয় কি ভাবে করা‌ যাবে। ছ) আল্লাহকে ভালোবাসা, জ) আন্তর্জাতিক বিশ্বে দাওয়াত ।
এই সকল বিষয়ে ‌ আলোচনা করা হয়েছে।
তাই এটা অবশ্যই পড়া প্রয়োজন।
আমরা সবাই ইনশাআল্লাহ নিজে পড়ব , অন্যকেও পড়তে উৎসাহিত করব।
…….

ইন্জিনিয়ার মুহাম্মদ মোতাহার হোসেন
House # 12
Road # 03, Block-B
Pink city Model Town,
Khilkhet, Dhaka1229, Bangladesh.
Phone: +88-01883385800/01827764252 email: motaher7862004@ya hoo.com/engrmotaher440@gmail.com

FB:Muhammed Motaher Hossain/ Motaher’s Fan Page
Engr Motaher: https://motaher21.net/about-author/

Engr Motaher: Motaher21.net
SEARCH RESULTS FOR: মুনাফিক
(Book# 744)[মুনাফিক কি?বই নং ২২] (Book# 635)[তোমাদের আশপাশে আছে তাদের কেউ কেউ মুনাফিক।]{মুনাফিক কি? ১৯ নং বই} www.motaher21.net Sura: 13 Verses :- 25
أعوذ باللّٰه من الشيطان الرجيم بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمٰنِ الرَّحِيمِ (Book# 744)[মুনাফিক কি?বই নং ২২] (Book# 635)[তোমাদের আশপাশে আছে তাদের কেউ[…]

READ MORE
(Book# 647){মুনাফিক কি? ২১ নং বই} [أَوَلَا يَرَوْنَ أَنَّهُمْ يُفْتَنُونَ মুনাফিক কি লক্ষ্য করে না যে? See they not that they are put in trial?] www.motaher21.net
أعوذ باللّٰه من الشيطان الرجيم (Book# 647){মুনাফিক কি? ২১ নং বই} [أَوَلَا يَرَوْنَ أَنَّهُمْ يُفْتَنُونَ মুনাফিক কি লক্ষ্য করে না[…]

READ MORE
Book# 640){মুনাফিক কি? ২০ নং বই}[মসজিদে জিরার।] www.motaher21.net
أعوذ باللّٰه من الشيطان الرجيم (Book# 640){মুনাফিক কি? ২০ নং বই}[মসজিদে জিরার।] www.motaher21.net সুরা: আত্ তাওবাহ সুরা:০৯ ১০৭-১১০ নং আয়াত:-[…]

READ MORE
(Book# 635)[তোমাদের আশপাশে আছে তাদের কেউ কেউ মুনাফেক।]{মুনাফিক কি? ১৯ নং বই} www.motaher21.net
أعوذ باللّٰه من الشيطان الرجيم (Book# 635)[তোমাদের আশপাশে আছে তাদের কেউ কেউ মুনাফেক।]{মুনাফিক কি? ১৯ নং বই} www.motaher21.net সুরা: আত্[…]

READ MORE
(Book# 632)[মুনাফিক কি? ১৮‌ নং বই]{তারা তোমাদের কাছে অজুহাত পেশ করবে।} www.motaher21.net
أعوذ باللّٰه من الشيطان الرجيم (Book# 632)[মুনাফিক কি? ১৮‌ নং বই]{তারা তোমাদের কাছে অজুহাত পেশ করবে।} www.motaher21.net সুরা: আত্ তাওবাহ[…]

READ MORE
(Book# 630)[মুনাফিক কি?১৭ নং ‌বই] {‘শক্তিসামর্থ্য’দ্বারা উদ্দেশ্য সামর্থবান, ধনী শ্রেণির লোক..} www.motaher21.net
أعوذ باللّٰه من الشيطان الرجيم (Book# 630)[মুনাফিক কি?১৭ নং ‌বই] {‘শক্তিসামর্থ্য’দ্বারা উদ্দেশ্য সামর্থবান, ধনী শ্রেণির লোক..} www.motaher21.net সুরা: আত্ তাওবাহ[…]

READ MORE
(Book# 629)[মুনাফিক কি? ১৬ নং বই] {তাদের মধ্যে কারো মৃত্যু হলে আপনি কখনো তার জন্য জানাযার সালাত পড়বেন না।} www.motaher21.net
أعوذ باللّٰه من الشيطان الرجيم (Book# 629)[মুনাফিক কি? ১৬ নং বই] {তাদের মধ্যে কারো মৃত্যু হলে আপনি কখনো তার জন্য[…]

READ MORE
(Book# 628)[মুনাফিক কি? ১৫ নং ‌বই]{তুমি বল, তোমরা কখনো আমার সাথে বের হবে না এবং আমার সাথী হয়ে কোন শত্রুর বিরুদ্ধে যুদ্ধও করবে না।} www.motaher21.net
أعوذ باللّٰه من الشيطان الرجيم (Book# 628)[মুনাফিক কি? ১৫ নং ‌বই]{তুমি বল, তোমরা কখনো আমার সাথে বের হবে না এবং[…]

READ MORE
(Book# 627)[মুনাফিক কি? ১৪ নং বই]{ মুনাফিককে আল্লাহ কখনই ক্ষমা করবেন না।}
أعوذ باللّٰه من الشيطان الرجيم (Book# 627)[মুনাফিক কি? ১৪ নং বই]{ মুনাফিককে আল্লাহ কখনই ক্ষমা করবেন না।} www.motaher21.net সুরা: আত্[…]

READ MORE
(Book# 626)[মুনাফিক কি? ১৩ নং বই]{মু’মিনদের নিয়ে কটাক্ষ করা, উপহাস করা ও অপবাদ দেয়া মুনাফিকদের নিদর্শন।}
أعوذ باللّٰه من الشيطان الرجيم (Book# 626)[মুনাফিক কি? ১৩ নং বই]{মু’মিনদের নিয়ে কটাক্ষ করা, উপহাস করা ও অপবাদ দেয়া মুনাফিকদের[…]

READ MORE
(Book# 625)[মুনাফিক কি? ১২ নং বই]
أعوذ باللّٰه من الشيطان الرجيم (Book# 625)[মুনাফিক কি? ১২ নং বই] www.motaher21.net সুরা: আত্ তাওবাহ সুরা:০৯ ৭৫-৭৮ নং আয়াত:- مِن[…]

READ MORE
(Book# 624)[কাফের ও মুনাফিকদের বিরুদ্ধে জিহাদ কর।]{মুনাফিক কি?বই নং ১১} www.motaher21.net
أعوذ باللّٰه من الشيطان الرجيم (Book# 624)[কাফের ও মুনাফিকদের বিরুদ্ধে জিহাদ কর।]{মুনাফিক কি?বই নং ১১} www.motaher21.net সুরা: আত্ তাওবাহ সুরা:০৯[…]

READ MORE
(Book# 622)[মুনাফিক কি? ১০ নং বই] www.motaher21.net
أعوذ باللّٰه من الشيطان الرجيم (Book# 622)[মুনাফিক কি? ১০ নং বই] www.motaher21.net সুরা: আত্ তাওবাহ সুরা:০৯ ৬৭-৭০ নং আয়াত:- الْمُنَافِقُونَ[…]

READ MORE
(Book# 621)[মুনাফিক‌ কি? ৯ নং বই‌‌ ]
أعوذ باللّٰه من الشيطان الرجيم (Book# 621)[মুনাফিক‌ কি? ৯ নং বই‌‌ ] www.motaher21.net সুরা: আত্ তাওবাহ সুরা:০৯ ৬৫- ৬৬[…]

READ MORE
(Book# 620)[মুনাফিক কি? ৮ নং বই]
أعوذ باللّٰه من الشيطان الرجيم (Book# 620)[মুনাফিক কি? ৮ নং বই] www.motaher21.net সুরা: আত্ তাওবাহ সুরা:০৯ ৬১-৬৪ নং আয়াত:- يَحْلِفُونَ[…]

READ MORE
(Book# 618) [মুনাফিক কি? ৭ নং বই]
أعوذ باللّٰه من الشيطان الرجيم (Book# 618) [মুনাফিক কি? ৭ নং বই] www.motaher21.net সুরা: আত্ তাওবাহ সুরা:০৯ ৫৬-৫৯ নং আয়াত:-[…]

READ MORE
(Book# 617)[মুনাফিক কি? ৬ নং বই]
أعوذ باللّٰه من الشيطان الرجيم (Book# 617)[মুনাফিক কি? ৬ নং বই] www.motaher21.net সুরা: আত্ তাওবাহ সুরা:০৯ ৫০-৫৫ নং আয়াত:- Sura[…]

READ MORE
(Book# 114/١٦٢)-৩৬৪ www.motaher21.net إِنَّ الْمُنٰفِقِينَ فِى الدَّرْكِ الْأَسْفَلِ مِنَ النَّار নিশ্চয় মুনাফিকরা জাহান্নামের সর্বনিম্ন স্তরে থাকবে। Verily, the hypocrites will be in the lowest depths of the Fire; সুরা: আন-নিসা আয়াত নং :-১৪৪-১৪৭
أعوذ باللّٰه من الشيطان الرجيم بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمٰنِ الرَّحِيمِ (Book# 114/١٦٢)-৩৬৪ www.motaher21.net إِنَّ الْمُنٰفِقِينَ فِى الدَّرْكِ الْأَسْفَلِ مِنَ النَّار নিশ্চয়[…]

READ MORE
(Book# 114/١٦١)-৩৬৩ www.motaher21.net إِنَّ الْمُنَافِقِينَ يُخَادِعُونَ اللّهَ وَهُوَ خَادِعُهُمْ Verily, the hypocrites seek to deceive Allah, but it is He Who deceives them. নিশ্চয় মুনাফিকরা আল্লাহকে ধোঁকা দেয়। আর তিনি তাদেরকে ধোঁকায় ফেলেন। সুরা: আন-নিসা আয়াত নং :-১৪২-১৪৩
أعوذ باللّٰه من الشيطان الرجيم بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمٰنِ الرَّحِيمِ (Book# 114/١٦١)-৩৬৩ www.motaher21.net إِنَّ الْمُنَافِقِينَ يُخَادِعُونَ اللّهَ وَهُوَ خَادِعُهُمْ Verily, the[…]

READ MORE
(Book# 114/١٤١)-৩৪৩ www.motaher21.net فَمَا لَكُمْ فِي الْمُنَافِقِينَ فِيَتَيْنِ মুনাফিকদের ব্যাপারে তোমাদের কী হল যে, তোমরা দু’ দল হয়ে গেলে? What is the matter with you that you are divided into two parties about the hypocrites? সুরা: আন-নিসা আয়াত নং :-৮৮-৯১
أعوذ باللّٰه من الشيطان الرجيم بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمٰنِ الرَّحِيمِ (Book# 114/١٤١)-৩৪৩ www.motaher21.net فَمَا لَكُمْ فِي الْمُنَافِقِينَ فِيَتَيْنِ মুনাফিকদের ব্যাপারে তোমাদের[…]

READ MORE
(Book# 114/ন) মুনাফিকদের চরিত্র । The character of hypocrites . وَهُوَ أَلَدُّ الْخِصَامِ
The character of hypocrites

READ MORE
(বই#৯২০)
সূরা:- ত্বাহা।
সুরা:২০
১৩৩- ১৩৫ নং আয়াত:-
www.motaher21.net

২০:১৩৩
وَ قَالُوْا لَوْ لَا یَاْتِیْنَا بِاٰیَةٍ مِّنْ رَّبِّهٖ١ؕ اَوَ لَمْ تَاْتِهِمْ بَیِّنَةُ مَا فِی الصُّحُفِ الْاُوْلٰى

তারা বলে, এ ব্যক্তি নিজের রবের পক্ষ থেকে কোন নিশানী (মুজিযা) আনে না কেন? আর এদের কাছে কি আগের সহীফাগুলোর সমস্ত শিক্ষার সুস্পষ্ট বর্ণনা এসে যায়নি?
২০:১৩৪
وَ لَوْ اَنَّاۤ اَهْلَكْنٰهُمْ بِعَذَابٍ مِّنْ قَبْلِهٖ لَقَالُوْا رَبَّنَا لَوْ لَاۤ اَرْسَلْتَ اِلَیْنَا رَسُوْلًا فَنَتَّبِعَ اٰیٰتِكَ مِنْ قَبْلِ اَنْ نَّذِلَّ وَ نَخْزٰى

যদি আমি তার আসার আগে এদেরকে কোন আযাব দিয়ে ধ্বংস করে দিতাম তাহলে আবার এরাই বলতো, হে আমাদের প্রতিপালক! তুমি আমাদের কাছে কোন রসূল পাঠাওনি কেন, যাতে আমরা লাঞ্ছিত ও অপমানিত হবার আগেই তোমার আয়াত মেনে চলতাম?
২০:১৩৫
قُلْ كُلٌّ مُّتَرَبِّصٌ فَتَرَبَّصُوْا١ۚ فَسَتَعْلَمُوْنَ مَنْ اَصْحٰبُ الصِّرَاطِ السَّوِیِّ وَ مَنِ اهْتَدٰى۠

হে মুহাম্মাদ! এদেরকে বলো, সবাই কাজের পরিণামের প্রতীক্ষায় রয়েছে। কাজেই এখন প্রতীক্ষারত থাকো। শীঘ্রই তোমরা জানতে পারবে, কারো সোজা-সঠিক পথ অবলম্বনকারী এবং কারা সৎপথ পেয়ে গেছে।

১৩৩-১৩৫ নং আয়াতের তাফসীর:

ফী জিলালিল কুরআন বলেছেন:-

সূরাটি শেষ করার পূর্বে আল্লাহ তায়ালা সেই সকল অহংকারী, ভােগবাদী ও আল্লাহদ্রোহী লােকদের প্রসংগ উল্লেখ করছেন যারা এই পবিত্র গ্রন্থের আগমনের পরেও রসূলুল্লাহ(স.)-এর কাছে নবুওতের নিদর্শন দাবী করে অথচ এই কোরআন পূর্ববর্তী সকল নবী রসূলের ঘটনার বিবরণ সুস্পষ্টভাবে দিচ্ছে। এরপরও তারা বলে, ‘এতাে কিছু সত্তেও… আগের কিতাবসমূহে মজুদ রয়েছে'(আয়াত ১৩৩) গোয়ার্তুমি, দম্ভ এবং অহমিকার বশবর্তী হয়ে নিছক দাবীর খাতিরেই তারা এ জাতীয় উদ্ভট দাবী উত্থাপন করে থাকে। অন্যথায় তাদের জন্যে এই কোরআনই ছিলাে বড়াে নিদর্শন। এর মাধ্যমে অতীত ও বর্তমানসহ সকল যুগের নবুওতের ঘটনাবলীই বর্ণিত হয়েছে। নবুওতের প্রকৃতি এবং এর লক্ষ্য সম্পর্কেও অভিন্ন বর্ণনা রয়েছে। এছাড়া পূর্ববর্তী ঐশী গ্রন্থগুলাের সংক্ষিপ্ত ও অস্পষ্ট বক্তব্যের ব্যাখ্যা বিশ্লেষণও এতে স্থান পেয়েছে। আল্লাহদ্রোহী এসব লােক যাতে কোনাে প্রকার তালবাহানার আশ্রয় নিতে না পারে, সে জন্যে। সর্বশেষ নবী হযরত মােহাম্মদ(স.)-কে আল্লাহ তাদের মাঝে প্রেরণ করেছেন। এ প্রসংগে আল্লাহ তায়ালা বলেন, আমি যদি এর আগেই তাদের… আগেই তােমার আয়াতসমূহ মেনে চলতাম।'(আয়াত ১৩৪) যে মুহূর্তে এই আয়াত তাদের পাঠ করে শুনানাে হচ্ছিলাে, সেই মুহূর্তে তারা অবশ্যই লাঞ্ছিতও হয়নি এবং অপমানিতও হয়নি; বরং এখানে ওদের চূড়ান্ত পরিণতির কথাই বলা হচ্ছে। অর্থাৎ পরকালে ওরা যখন লাঞ্ছিত অপমানিত হবে তখন হয়তাে ওদের মুখ দিয়ে বের হয়ে পড়বে, কতই না ভালাে হতাে যদি আমাদের জন্যে কোনাে রসূল প্রেরিত হতাে’… কিন্তু পরকালে তারা সে ওযর আপত্তির আশ্রয় নিতে পারতাে তার মূলােৎপাটন করে আল্লাহ তায়ালা ঠিকই রসূল প্রেরণ করলেন, ফলে বেহুদা ওযর আপত্তি পেশ করার আর কোনাে সুযােগই ওদের রইলাে না। ওদের এই চরম পরিণতির বিষয়টি উল্লেখ করার পর রসূলুল্লাহ(স.)-কে বলা হচ্ছে, তিনি যেন ওদের ব্যাপারটা সম্পূর্ণরূপে ভুলে যান। ওদের নিয়ে আদৌ কোনাে হা হুতাশ না করেন। ওরা ঈমান গ্রহণ করেনি বলে আদৌ কোনাে দুঃখ প্রকাশ না করেন; আল্লাহ তাঁর রসূল(স.)-কে বরং ওদের ওই চরম পরিণতির ঘােষণা দিয়ে অপেক্ষা করার নির্দেশ দিচ্ছেন। (আয়াত ১৩৫) সূরার সূচনা ও সমাপ্তির মাঝে পূর্ণ সংগতি রক্ষা পেয়েছে। উৎস স্থানে উপদেশ গ্রহণের উপকারিতা বর্ণিত হয়েছে। যারা এই উপদেশ গ্রহণ করে তাদের জন্যে রয়েছে মংগল ও কামিয়াবী। আর যারা গ্রহণ করছে না তাদের বিরুদ্ধে আর কিছুই করার নেই। উপদেশ পৌছিয়ে দেয়ার পর এখন তাদের পরিণতির জন্যে অপেক্ষার পালাই বাকী থাকবে। আর এই চূড়ান্ত পরিণতির বিষয়টি আল্লাহর হাতেই ন্যস্ত।

 

তাফসীরে তাফহীমুল কুরআন‌্য বলেছেন :-

# এটা কি কোন ছোটখাটো মু’জিযা যে, তাদের মধ্য থেকে এক নিরক্ষর ব্যক্তি এমন একটি কিতাব পেশ করেছেন, যাতে শুরু থেকে নিয়ে এ পর্যন্তকামধ্যে যা কিছু ছিল তা কেবলমাত্র তার মধ্যে একত্রই করা হয়নি বরং তা এমন উন্মুক্ত করে সুস্পষ্টভাবে প্রকাশ করে দেয়া হয়েছে যে, একজন মরুচারী বেদুইনও তা অনুধাবন করের সমস্ত আসমানী কিতাবের বিষয়বস্তু ও শিক্ষাবলীর নির্যাস বের করে রেখে দেয়া হয়েছে? মানুষের পথ নির্দেশনার জন্য ঐ সমস্ত কিতাবের লাভবান হতে পারে।
# যখন থেকে এ দাওয়াতটি তোমাদের শহরে পেশ করা হয়েছে তখন থেকে শুধুমাত্র এ শহরের নয় বরং আশেপাশে এলাকারও প্রতিটি লোক এর শেষ পরিণতি দেখার জন্য অপেক্ষা করছে।

 

তাফসীরে‌ হাতহুল মাজিদ বলেছেন:-

১৩৩-১৩৫ নং আয়াতের তাফসীর:

মক্কার কাফির-মুশরিকরা বলত: মুহাম্মাদ যদি সত্য রাসূল হয়ে থাকে তাহলে তাঁর রবের থেকে কোন নিদর্শন নিয়ে আসে না কেন? অর্থাৎ তাদের মনমত নিদর্শন নিয়ে আসতে হবে। যেমন সূরা ইসরার ৯০-৯৩ নং আয়াতে বলা হয়েছে। আল্লাহ তা‘আলা বলেন: পূর্ববর্তী গ্রন্থসমূহে তথা তাওরাত ইনজিল, যাবুর ইত্যাদিতে কি সুস্পষ্ট প্রমাণ আসেনি? সেখানে বলা হয়েছিল, আহমাদ নামে একজন নাবী আসবে, তাঁর কী কী গুণ থাকবে তাও আলোচনা করা হয়েছে। তারপরেও তাদের ঈমান আনতে বাধা কোথায়? মূলত যাদের ওপর আল্লাহর আযাবের কথা নির্ধারিত হয়ে গেছে তারা ঈমান আনবে না।

আল্লাহ তা‘আলা বলেন:

(إِنَّ الَّذِيْنَ حَقَّتْ عَلَيْهِمْ كَلِمَةُ رَبِّكَ لَا يُؤْمِنُوْنَ لا وَلَوْ جَا۬ءَتْهُمْ كُلُّ اٰيَةٍ حَتّٰي يَرَوُا الْعَذَابَ الْأَلِيْمَ)‏‏

“নিশ্চয়ই যাদের বিরুদ্ধে তোমার প্রতিপালকের বাক্য সাব্যস্ত হয়ে গিয়েছে, তারা ঈমান আনবে না, যদিও তাদের নিকট প্রত্যেকটি নিদর্শন আসে (তবুও তারা ঈমান আনবে না) যতক্ষণ না তারা যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি প্রত্যক্ষ করবে।” (সূরা ইউনুস ১০:৯৬)

(مِّنْ قَبْلِھ۪)

তার পূর্বে বলতে মুহাম্মাদ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-কে বুঝানো হয়েছে।

(كُلٌّ مُّتَرَبِّصٌ)

অর্থাৎ তোমরা আমার মৃত্যুর অপেক্ষা কর, আমি তোমাদের শাস্তির অপেক্ষা করি।

আল্লাহ তা‘আলা বলেন:

(قُلْ ھَلْ تَرَبَّصُوْنَ بِنَآ اِلَّآ اِحْدَی الْحُسْنَیَیْنِﺚ وَنَحْنُ نَتَرَبَّصُ بِکُمْ اَنْ یُّصِیْبَکُمُ اللہُ بِعَذَابٍ مِّنْ عِنْدِھ۪ٓ اَوْ بِاَیْدِیْنَاﺢ فَتَرَبَّصُوْٓا اِنَّا مَعَکُمْ مُّتَرَبِّصُوْنَ)‏

“বল:‎ ‘তোমরা আমাদের দু’টি মঙ্গলের একটির প্রতীক্ষা করছ এবং আমরা প্রতীক্ষা করছি যে, আল্লাহ তোমাদেরকে শাস্তি দেবেন সরাসরি নিজ পক্ষ হতে অথবা আমাদের হস্ত দ্বারা। অতএব তোমরা প্রতীক্ষা কর‎, আমরাও তোমাদের সাথে প্রতীক্ষা করছি।’’ (সূরা তাওবা ৯:৫২)

মূলত যারা ঈমান না আনার তাদেরকে শত নিদর্শন দেখালেও ঈমান আনবে না। যারা আল্লাহ তা‘আলাকে ভয় করে তারাই দাওয়াতের মাধ্যমে উপকৃত হয়।

আয়াত হতে শিক্ষণীয় বিষয়:

১. রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর গুণাগুণের বর্ণনা পূর্ববর্তী কিতাবেও এসেছিল।
২. যাদের প্রতি আল্লাহ তা‘আলার পক্ষ থেকে হিদায়াত নেই তারা দাওয়াতের মাধ্যমেও কোন উপকৃত হয় না। যেমন রাসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর চাচা আবূ তালিব হয়নি।
সূরা ত্ব-হা-র তাফসীর সমাপ্ত

তাফসীরে ইবনে কাছীর বলেছেন:-
১৩৩-১৩৫ নং আয়াতের তাফসীর:

আল্লাহ তাআলা কাফিরদের সম্পর্কে খবর দিচ্ছেন যে, তারা বলতোঃ এই নবী (সঃ) তার সত্যবাদিতার প্রমাণ স্বরূপ কোন মু’জিযা দেখাচ্ছেন না কেন? তাদেরকে উত্তরে বলা হচ্ছেঃ এটা হচ্ছে ঐ কুরআন যা পূর্ববর্তী আসমানী কিতাবসমূহের খবর অনুযায়ী আল্লাহ তাআলা স্বীয় নবী উম্মীর (সঃ) উপর অবতীর্ণ করেছেন, যিনি লেখা পড়া জানেন না। দেখো, এতে পূর্ববর্তী লোকদের অবস্থা লিপিবদ্ধ রয়েছে এবং ঠিক ঐ সব কিতাব মুতাবেকই রয়েছে যেগুলি ইতিপূর্বে আল্লাহ তাআলার পক্ষ হতে অবতীর্ণ হয়েছিল। কুরআন কারীম এ সবগুলোর রক্ষক। পূর্ববর্তী কিতাব গুলি হ্রাস বৃদ্ধি হতে পবিত্র নয় বলে কুরআন অবতীর্ণ করা হয়েছে, যেন এটা ওগুলির শুদ্ধ ও অশুদ্ধকে পৃথক করে দেখিয়ে দেয় সূরায়ে আকাবৃতে কাফিরদের এই প্রতিবাদের জবাবে বলা হছেঃ (আরবী) অর্থাৎ তুমি বলঃ নিদর্শন আল্লাহর ইচ্ছাধীন, আমি তো একজন প্রকাশ্য সতর্ককারী মাত্র। এটা কি তাদের জন্যে যথেষ্ট নয় যে, আমি তোমার নিকট কুরআন অবতীর্ণ করেছি যা তাদের নিকট পাঠ করা হয়? এতে অবশ্যই মু’মিন সম্প্রদায়ের জন্যে অনুগ্রহ ও উপদেশ রয়েছে।” (২৯:৫০-৫১)

রাসূলুল্লাহ (সঃ) বলেছেনঃ “প্রত্যেক নবীকে (আঃ) এমন মু’জিযা দেয়া। হয় যে, তা দেখে মানুষ তাঁর নুবওয়াতের উপর ঈমান আনয়ন করে। কিন্তু আমাকে (মু’জিযারূপে) ওয়াহীর মাধ্যমে আল্লাহ তাআলা এই কিতাব অর্থাৎ কুরআন দান করেছেন। আমি আশা করি যে, কিয়ামতের দিন সমস্ত নবীর (আঃ) অনুসারী অপেক্ষা আমার অনুসারীদের সংখ্যা বেশী হবে।” (এ হাদীসটি সহীহ বুখারী ও সহীহ মুসলিমে বর্ণিত হয়েছে)

এটা স্মরণীয় বিষয় যে, এখানে রাসূলুল্লাহর (সঃ) সবচেয়ে বড় মুজিযা’র বর্ণনা দেয়া হচ্ছে। এর অর্থ এটা নয় যে, এ ছাড়া তাঁর অন্য কোন মুজিযা ছিলই না। এই পবিত্র কুরআন ছাড়াও তার মাধ্যমে বহু মু’জিযা প্রকাশ পেয়েছে যা গণনা করা যাবে না। কিন্তু ঐ অসংখ্য মুজিযার উপর সবেচেয়ে বড় মু’জিযা হলো এই কুরআন কারীম।

মহান আল্লাহ বলেনঃ যদি আমি এই সম্মানিত ও মর্যাদা সম্পন্ন শেষ নবীকে (সঃ) প্রেরণ করার পূর্বেই এই কাফিরদেরকে শাস্তি দ্বারা ধ্বংস করে দিতাম তবে তারা ওজর পেশ করে বলতোঃ যদি আমাদের কাছে কোন নবী আসতেন এবং আল্লাহ তাআলার কোন ওয়াহী অবতীর্ণ হতো তবে অবশ্যই আমরা তাঁর উপর ঈমান আনয়ন করতাম এবং তার অনুসরণ করতাম। আর তাহলে এই লাঞ্ছনা ও অপমান থেকে বাঁচতে পারতাম।” এ জন্যে আমি তাদের ঐ ওজরও কেটে দিলাম। তাদের কাছে রাসূল (সঃ) পাঠালাম এবং কিতাবও অবতীর্ণ করলাম। কিন্তু তথাপি ঈমান আনয়নের সৌভাগ্য তারা লাভ করলো না। আমি খুব ভালই জানি যে, একটি কেন, হাজার হাজার নিদর্শন দেখলেও তারা ঈমান আনবেন না! হাঁ,তবে যখন শাস্তি স্বচক্ষে দেখবে তখন ঈমান আনবে। কিন্তু তখন ঈমান আনা বৃথা। যেমন আল্লাহ তাআলা বলেনঃ (আরবী) অর্থাৎ “আমি এই পবিত্র ও কল্যাণময় কিতাব অবতীর্ণ করেছি, সুতরাং তোমরা এর অনুসরণ কর ও ভয় কর, তাহলে তোমাদের উপর করুণা বর্ষণ করা হবে।” (৬:১৫৫) তিনি আরো বলেনঃ (আরবী) অর্থাৎ তারা আল্লাহর নামে শপথ করে বলে যে, যদি তাদের কাছে। কোন নিদর্শন আসে তবে তারা অবশ্যই ওর উপর ঈমান আনয়ন করবে।” (৬:১০৯)

এরপর আল্লাহ তাআলা স্বীয় নবীকে (সঃ) বলেনঃ হে মুহাম্মদ (সঃ) ! যারা তোমাকে মিথ্যা প্রতিপাদন করছে, তোমার বিরুদ্ধাচরণ করছে এবং তাদের কুফরী ও হঠকারিতার উপর স্থির থাকছে তাদেরকে বলে দাওঃ প্রত্যেকেই প্রতীক্ষা করছে, সুতরাং তোমরাও প্রতীক্ষা কর, অতঃপর তোমরা জানতে পারবে কারা রয়েছে সরল পথে এবং কারা সৎপথ অবলম্বন করেছে।

এটা আল্লাহ তাআলার নিম্নের উক্তির মতইঃ (আরবী) অর্থাৎ “যখন তারা শাস্তি অবলোকন করবে তখন কারা পথভ্রষ্ট তা তারা সত্বরই জানতে পারবে।” (২৫:৪২) মহান আল্লাহ আর এক জায়গায় বলেনঃ (আরবী) অর্থাৎ “আগামী কল্য তারা জানবে, কে মিথ্যাবাদী, দাম্ভিক।”(৫৪:২৬)

أعوذ باللّٰه من الشيطان الرجيم
بِسْمِ الرَّحْمٰنِ الرَّحِيمِ
(Book#920)
Sura:20
Sura: Taa-Haa
Ayat: 133-135
www.motaher21.net

20:133

وَ قَالُوۡا لَوۡ لَا یَاۡتِیۡنَا بِاٰیَۃٍ مِّنۡ رَّبِّہٖ ؕ اَوَ لَمۡ تَاۡتِہِمۡ بَیِّنَۃُ مَا فِی الصُّحُفِ الۡاُوۡلٰی ﴿۱۳۳﴾

And they say, “Why does he not bring us a sign from his Lord?” Has there not come to them evidence of what was in the former scriptures?

 

The Request of the Polytheists for Proofs while the Qur’an is itself a Proof

Allah, the Exalted, informs about the disbelievers in their statement,

وَقَالُوا لَوْلَا يَأْتِينَا بِأيَةٍ مِّن رَّبِّهِ

They say:”Why does he not bring us a Sign from His Lord?”

This means, `Why doesn’t Muhammad bring us some proof from his Lord?’ They meant a sign that was proof of his truthfulness in his claim that he was the Messenger of Allah.

Allah, the Exalted, said,

أَوَلَمْ تَأْتِهِم بَيِّنَةُ مَا فِي الصُّحُفِ الاُْولَى

Has there not come to them the proof of that which is in the former papers (Scriptures)!

This means the Qur’an which Allah revealed to him while he was an unlettered man who could not write well and who did not study with the People of the Book. Yet, the Qur’an contains information about the people of the past that tells of their events from times long ago and it agrees with the authentic information in the previous Books concerning these matters. The Qur’an is the supervisor of these other Books. It verifies what is correct and explains the mistakes that were falsely placed in these Books and attributed to them.

This Ayah is similar to Allah’s statement in Surah Al-`Ankabut,

وَقَالُواْ لَوْلَا أُنزِلَ عَلَيْهِ ءايَـتٌ مِّن رَّبِّهِ قُلْ إِنَّمَا الاٌّيَـتُ عِندَ اللَّهِ وَإِنَّمَأ أَنَاْ نَذِيرٌ مُّبِينٌ

أَوَلَمْ يَكْفِهِمْ أَنَّأ أَنزَلْنَا عَلَيْكَ الْكِتَـبَ يُتْلَى عَلَيْهِمْ إِنَّ فِى ذلِكَ لَرَحْمَةً وَذِكْرَى لِقَوْمٍ يُوْمِنُونَ

And they say:”Why are not signs sent down to him from his Lord!”

Say:”The signs are only with Allah, and I am only a plain warner.”

It is not sufficient for them that We have sent down to you the Book which is recited to them! Verily, herein is mercy and a reminder for a people who believe. (29:50-51)

In the Two Sahihs, it is recorded that the Messenger of Allah said,

مَا مِنْ نَبِيَ إِلاَّ وَقَدْ أُوتِيَ مِنَ الاْاياتِ مَا امَنَ عَلَىىِمثْلِهِ الْبَشَرُ وَإِنَّمَا كَانَ الَّذِي أُوتِيتُهُ وَحْيًا أَوْحَاهُ اللهُ إِلَيَّ فَأَرْجُو أَنْ أَكُونَ أَكْثَرَهُمْ تَابِعًا يَوْمَ الْقِيَامَة

There was not any Prophet except that he was given signs that caused men to believe. That which I have been given is a revelation that Allah has revealed to me, so I hope that I have the most followers among them (the Prophets) on the Day of Resurrection.

In this Hadith, the Prophet only mentioned the greatest of the signs that he was given, which is the Qur’an. However, he did have other miracles, which were innumerable and limitless. These miracles have all been recorded in the books that discuss them, and they have affirmed in the places that mention them.

Then Allah says

20:134

وَ لَوۡ اَنَّـاۤ اَہۡلَکۡنٰہُمۡ بِعَذَابٍ مِّنۡ قَبۡلِہٖ لَقَالُوۡا رَبَّنَا لَوۡ لَاۤ اَرۡسَلۡتَ اِلَیۡنَا رَسُوۡلًا فَنَتَّبِعَ اٰیٰتِکَ مِنۡ قَبۡلِ اَنۡ نَّذِلَّ وَ نَخۡزٰی ﴿۱۳۴﴾

And if We had destroyed them with a punishment before him, they would have said, “Our Lord, why did You not send to us a messenger so we could have followed Your verses before we were humiliated and disgraced?”

 

وَلَوْ أَنَّا أَهْلَكْنَاهُم بِعَذَابٍ مِّن قَبْلِهِ لَقَالُوا رَبَّنَا لَوْلَا أَرْسَلْتَ إِلَيْنَا رَسُولاً

And if We had destroyed them with a torment before this, they would surely have said:”Our Lord! If only You had sent us a Messenger…”

This means, “If We had destroyed these rejecting people before We sent this Noble Messenger to them and revealed the Mighty Book to them, they would have said,
رَبَّنَا لَوْلَا أَرْسَلْتَ إِلَيْنَا رَسُولاً
(Our Lord! If only You had sent us a Messenger), meaning, `before you destroyed us, so we could have believed in him and followed him.’

This is like Allah said,

فَنَتَّبِعَ ايَاتِكَ مِن قَبْلِ أَن نَّذِلَّ وَنَخْزَى

we should certainly have followed Your Ayat, before we were humiliated and disgraced.

Allah, the Exalted, explains that these rejecters are stubborn and obstinate and they will not believe.

وَلَوْ جَأءَتْهُمْ كُلُّ ءايَةٍ حَتَّى يَرَوُاْ الْعَذَابَ الاٌّلِيمَ

Even if every sign should come them, until they see the painful torment. (10:97)

This is as Allah says,

وَهَـذَا كِتَـبٌ أَنزَلْنَـهُ مُبَارَكٌ فَاتَّبِعُوهُ وَاتَّقُواْ لَعَلَّكُمْ تُرْحَمُونَ

And this is a blessed Book which We have sent down, so follow it and have Taqwa (of Allah), that you may receive mercy. Until His statement,
بِمَا كَانُواْ يَصْدِفُونَ
(because of their turning away). (6:155-157)

Allah also says,

وَأَقْسَمُواْ بِاللَّهِ جَهْدَ أَيْمَـنِهِمْ لَيِن جَأءَهُمْ نَذِيرٌ لَّيَكُونُنَّ أَهْدَى مِنْ إِحْدَى الاٍّمَمِ

And they swore by Allah their most binding oath that if a warner came to them, they would be more guided than any of the nations (before them). (35:42)

وَأَقْسَمُواْ بِاللَّهِ جَهْدَ أَيْمَـنِهِمْ لَيِن جَأءَتْهُمْ ءَايَةٌ لَّيُوْمِنُنَّ بِهَا

And they swear their strongest oaths by Allah, that if there came to them a sign, they would surely believe . (6:109) to the completion of those Ayat.

Then, Allah says

20:135

قُلۡ کُلٌّ مُّتَرَبِّصٌ فَتَرَبَّصُوۡا ۚ فَسَتَعۡلَمُوۡنَ مَنۡ اَصۡحٰبُ الصِّرَاطِ السَّوِیِّ وَ مَنِ اہۡتَدٰی ﴿۱۳۵﴾٪

Say, “Each [of us] is waiting; so wait. For you will know who are the companions of the sound path and who is guided.”

 

قُلْ

Say:

“Say, O Muhammad, to those who deny you, oppose you and continue in their disbelief and obstinance.”

كُلٌّ مُّتَرَبِّصٌ

Each one is waiting,

among you and us;

فَتَرَبَّصُوا

so wait you too;

This is a command to await (anticipate).

فَسَتَعْلَمُونَ مَنْ أَصْحَابُ الصِّرَاطِ السَّوِيِّ

and you shall know who are they that are on As-Sirat As-Sawi.

This means the straight road.

وَمَنِ اهْتَدَى

And who are they that have let themselves be guided.

meaning guidance to the truth and the path of right guidance.

This is similar to Allah’s statement,

وَسَوْفَ يَعْلَمُونَ حِينَ يَرَوْنَ الْعَذَابَ مَنْ أَضَلُّ سَبِيلً

And they will know, when they see the torment, who it is that is most astray from the path! (25:42)

And Allah said,

سَيَعْلَمُونَ غَداً مَّنِ الْكَذَّابُ الاٌّشِرُ

Tomorrow they will come to know who is liar, the insolent one! (54:26)

This is the end of the Tafsir of Surah Ta Ha, and all praise and gratitude is due to Allah

For getting Quran app: play.google.com/store/apps/details?id=com.ihadis.quran

Leave a Reply