(Book# 114/٢٧٧)-৪৭৯ www.motaher21.net সুরা: আল-আনয়াম সুরা:৬ ১৪৩-১৪৪ নং আয়াত:- نَبِّوُونِي بِعِلْمٍ إِن كُنتُمْ صَادِقِينَ তোমরা জ্ঞানের সাথে আমাকে উত্তর দাও যদি তোমরা সত্যবাদী হয়ে থাক। Inform me with knowledge if you are truthful.

أعوذ باللّٰه من الشيطان الرجيم

بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمٰنِ الرَّحِيمِ

(Book# 114/٢٧٧)-৪৭৯
www.motaher21.net
সুরা: আল-আনয়াম
সুরা:৬
১৪৩-১৪৪ নং আয়াত:-
نَبِّوُونِي بِعِلْمٍ إِن كُنتُمْ صَادِقِينَ

তোমরা জ্ঞানের সাথে আমাকে উত্তর দাও যদি তোমরা সত্যবাদী হয়ে থাক।

Inform me with knowledge if you are truthful.

ثَمٰنِیَۃَ اَزۡوَاجٍ ۚ مِنَ الضَّاۡنِ اثۡنَیۡنِ وَ مِنَ الۡمَعۡزِ اثۡنَیۡنِ ؕ قُلۡ ءٰٓالذَّکَرَیۡنِ حَرَّمَ اَمِ الۡاُنۡثَیَیۡنِ اَمَّا اشۡتَمَلَتۡ عَلَیۡہِ اَرۡحَامُ الۡاُنۡثَیَیۡنِ ؕ نَبِّـُٔوۡنِیۡ بِعِلۡمٍ اِنۡ کُنۡتُمۡ صٰدِقِیۡنَ ﴿۱۴۳﴾ۙ

এই পশুগুলি আট প্রকার রয়েছে, ভেড়ার এক জোড়া স্ত্রী-পুরুষ এবং বকরীর এক জোড়া স্ত্রী-পুরুষ। তুমি জিজ্ঞেস করঃ আল্লাহ কি উভয় পুরুষ পশুগুলিকে হারাম করেছেন, নাকি উভয় স্ত্রী পশুগুলিকে, অথবা স্ত্রী দু‘টির গর্ভে যা আছে তা হারাম করেছেন? তোমরা জ্ঞানের সাথে আমাকে উত্তর দাও যদি তোমরা সত্যবাদী হয়ে থাক।

وَ مِنَ الۡاِبِلِ اثۡنَیۡنِ وَ مِنَ الۡبَقَرِ اثۡنَیۡنِ ؕ قُلۡ ءٰٓالذَّکَرَیۡنِ حَرَّمَ اَمِ الۡاُنۡثَیَیۡنِ اَمَّا اشۡتَمَلَتۡ عَلَیۡہِ اَرۡحَامُ الۡاُنۡثَیَیۡنِ ؕ اَمۡ کُنۡتُمۡ شُہَدَآءَ اِذۡ وَصّٰکُمُ اللّٰہُ بِہٰذَا ۚ فَمَنۡ اَظۡلَمُ مِمَّنِ افۡتَرٰی عَلَی اللّٰہِ کَذِبًا لِّیُضِلَّ النَّاسَ بِغَیۡرِ عِلۡمٍ ؕ اِنَّ اللّٰہَ لَا یَہۡدِی الۡقَوۡمَ الظّٰلِمِیۡنَ ﴿۱۴۴﴾٪
আর উটের স্ত্রী-পুরুষ দু‘টি এবং গরুর স্ত্রী-পুরুষ দু‘টি পশু, তুমি তাদেরকে জিজ্ঞেস করঃ আল্লাহ কি এ দু‘টি পুরুষ পশুকে বা এ দু‘টি স্ত্রী পশুকে হারাম করেছেন, অথবা উভয় স্ত্রী গরু ও উটের গর্ভে যা রয়েছে তা হারাম করেছেন? আল্লাহ যখন এসব পশু হালাল-হারাম হওয়ার বিধান জারি করেন তখন কি তোমরা হাযির ছিলে? যে ব্যক্তি বিনা প্রমাণে না জেনে (অজ্ঞতাবশতঃ) মানুষকে বিভ্রান্ত করার উদ্দেশে আল্লাহর নামে এরূপ মিথ্যা আরোপ করে তার চেয়ে বড় যালিম আর কে হতে পারে? আল্লাহ যালিমদেরকে সুপথ প্রদর্শন করেননা।

তাফসীরে ফাতহুল মাজীদ বলেছেন:-
১৪৩-১৪৪ নং আয়াতের তাফসীর:

এ আয়াতে চতুষ্পদ জন্তু যা খাওয়া হালাল সে সম্পর্কে আলোকপাত করা হয়োছ। সূরা মায়িদার ১ নং আয়াতে বলা হয়েছে

(اُحِلَّتْ لَکُمْ بَھِیْمَةُ الْاَنْعَامِ)

অর্থাৎ তোমাদের জন্য চতুষ্পদ জন্তু খাওয়া হালাল করা হল। চতুষ্পদ জন্তু বলতে এ আট প্রকার প্রাণী যথা: মেষ- নর ও মাদী, ছাগল- নর ও মাদী, উট- নর ও মাদী এবং গরু- নর ও মাদী। এছাড়াও অনেক প্রাণী হালাল করা হয়েছে। যা ফিকহের কিতাবে বিস্তারিত আলোচনা করা আছে।

(قُلْ ءٰٓالذَّكَرَيْنِ حَرَّمَ أَمِ الْأُنْثَيَيْنِ)

‘বল:‎ ‘নর দু’টিই কি তিনি নিষিদ্ধ করেছেন’অর্থাৎ মুশরিকরা নিজের পক্ষ থেকেই কোন কোন পশুকে হারাম করে নিত, সে ব্যাপারে আল্লাহ তা‘আলা জিজ্ঞেস করছেন যে, আল্লাহ তা‘আলা কি ঐ পশুগুলোর নর অথবা মাদী কিংবা সেই বাচ্চাদের হারাম করেছেন, যা মাদীর পেটে থাকে? অর্থাৎ আল্লাহ তা‘আলা এসব কোন কিছুই হারাম করেননি। বরং আল্লাহ তা‘আলার ওপর তারা অপবাদ দেয়।

(لَّآ أَجِدُ فِيْ مَآ أُوْحِيَ إِلَيَّ مُحَرَّمًا)

‘বল:‎ ‘আমার প্রতি যে ওয়াহী হয়েছে তাতে, লোকে যা খায় তার মধ্যে আমি কিছুই হারাম পাইনি’এ আয়াতে চারটি হারাম জন্তু বা বস্তুর কথা উল্লেখ করা হয়েছে এ সম্পর্কে সূরা বাক্বারার ১৭৩ নং আয়াতে আলোচনা করা হয়েছে।

এসবকে হারাম করার কারণও সাথে সাথে আল্লাহ তা‘আলা বলে দিয়েছেন। তবে কেউ যদি অবাধ্য না হয়ে সীমালঙ্ঘন না করে খেতে বাধ্য হয়, তাহলে তার জীবন বাঁচানোর তাগিদে পরিমাণ মত খাওয়া জায়েয।

মূলত এ আয়াতের উদ্দেশ্য হল: মুশরিকদের প্রতিবাদ করা, যারা নিজেদের ওপর নিজেদের কুপ্রবৃত্তির অনুসরণ করে কতকগুলো জন্তু হারাম করে নিয়েছে। যেমন তাদের ভাষায় বাহীরা, সায়েবা, ওয়াসিলা ইত্যাদি।
আয়াত থেকে শিক্ষণীয় বিষয়:

১. যেসব প্রাণী খাওয়া বৈধ তা জানতে পারলাম।
২. দীনের মধ্যে নতুন কিছু উদ্ভাবন করা হারাম।

English Tafsir:-
Tafsir Ibn Kathir:-
Sura Anam
Sura:6
Verses :- 143-144

نَبِّوُونِي بِعِلْمٍ إِن كُنتُمْ صَادِقِينَ

Inform me with knowledge if you are truthful.

These Ayat demonstrate the ignorance of the Arabs before Islam

Allah says;

ثَمَانِيَةَ أَزْوَاجٍ مِّنَ الضَّأْنِ اثْنَيْنِ وَمِنَ الْمَعْزِ اثْنَيْنِ قُلْ الذَّكَرَيْنِ حَرَّمَ أَمِ الاُنثَيَيْنِ

Eight pairs:of the sheep two (male and female), and of the goats two (male and female). Say:”Has He forbidden the two males or the two females,

They used to prohibit the usage of some of their cattle and designate them as Bahirah, Sa’ibah, Wasilah and Ham etc. These were some of the innovations they invented for cattle, fruits and produce. Allah stated that He has created gardens, trellised and untrellised, and cattle, as animals of burden and as Farsh.

Allah next mentioned various kinds of cattle, male and female, such as sheep and goats. He also created male and female camels and the same with cows. Allah did not prohibit any of these cattle or their offspring. Rather, they all were created for the sons of Adam as a source for food, transportation, work, milk, and other benefits, which are many.

Allah said,

وَأَنزَلَ لَكُمْ مِّنَ الاٌّنْعَـمِ ثَمَـنِيَةَ أَزْوَجٍ

And He has sent down for you of cattle eight pairs… (39:6)

Allah said;

أَمَّا اشْتَمَلَتْ عَلَيْهِ أَرْحَامُ الاُنثَيَيْنِ
or (the young) which the wombs of the two females enclose…

This refutes the idolators’ statement,
مَا فِي بُطُونِ هَـذِهِ الَانْعَامِ خَالِصَةٌ لِّذُكُورِنَا وَمُحَرَّمٌ عَلَى أَزْوَاجِنَا
(What is in the bellies of such and such cattle is for our males alone, and forbidden to our females). (6:139)

Allah said,

نَبِّوُونِي بِعِلْمٍ إِن كُنتُمْ صَادِقِينَ

Inform me with knowledge if you are truthful.

meaning, tell me with sure knowledge, how and when did Allah prohibit what you claimed is prohibited, such as the Bahirah, Sa’ibah, Wasilah and Ham etc.

Al-Awfi said that Ibn Abbas said, “Allah’s statement,
ثَمَانِيَةَ أَزْوَاجٍ مِّنَ الضَّأْنِ اثْنَيْنِ وَمِنَ الْمَعْزِ اثْنَيْنِ
(Eight pairs:of the sheep two, and of the goats two…),

these are four pairs,

قُلْ الذَّكَرَيْنِ حَرَّمَ أَمِ الاُنثَيَيْنِ

Say:”Has He forbidden the two males or the two females…”

I (Allah) did not prohibit any of these.

أَمَّا اشْتَمَلَتْ عَلَيْهِ أَرْحَامُ الاُنثَيَيْنِ

or (the young) which the wombs of the two females enclose,

and does the womb produce but males and females! So why do you prohibit some and allow some others!

نَبِّوُونِي بِعِلْمٍ إِن كُنتُمْ صَادِقِينَ

Inform me with knowledge if you are truthful.

Allah is saying that all of this is allowed.”

Allah said
وَمِنَ الاِبْلِ اثْنَيْنِ وَمِنَ الْبَقَرِ اثْنَيْنِ قُلْ الذَّكَرَيْنِ حَرَّمَ أَمِ الاُنثَيَيْنِ أَمَّا اشْتَمَلَتْ عَلَيْهِ أَرْحَامُ الاُنثَيَيْنِ

And of the camels two, and of oxen two. Say:”Has He forbidden the two males or the two females or (the young) which the wombs of the two females enclose!

أَمْ كُنتُمْ شُهَدَاء إِذْ وَصَّاكُمُ اللّهُ بِهَـذَا

Or, were you present when Allah ordered you such a thing!

mocking the idolators’ innovations, and their lies that Allah made sacred what they have prohibited.

فَمَنْ أَظْلَمُ مِمَّنِ افْتَرَى عَلَى اللّهِ كَذِبًا لِيُضِلَّ النَّاسَ بِغَيْرِ عِلْمٍ

Then who does more wrong than one who invents a lie against Allah, to lead mankind astray without knowledge.

Therefore, no one is more unjust than the people described here and

إِنَّ اللّهَ لَا يَهْدِي الْقَوْمَ الظَّالِمِينَ

Certainly, Allah guides not the people who are wrongdoers.

The person most worthy of this condemnation is `Amr bin Luhay bin Qum`ah. He was the first person to change the religion of the Prophets and designate the Sa’ibah, Wasilah and Ham, as mentioned in the Sahih.

তাফসীরে ইবনে ‌কাসীর বলেছেন:-
১৪৩-১৪৪ নং আয়াতের তাফসীর:

ইসলামের পূর্বে অজ্ঞ আরবরা কতগুলো পশু নিজেদের উপর হারাম করে নিয়েছিল এবং ওগুলোর শ্রেণী বিভাগ নির্ধারণ করেছিল। অর্থাৎ ‘বাহীরা, ‘সায়েবা’, ‘ওয়াসীলা’, ‘হাম’ ইত্যাদি পশুগুলো। তারা এরূপ হারাম করে নিয়েছিল পশুগুলোর মধ্যেও এবং ফসল ফলাদির মধ্যেও। তাই আল্লাহ তা’আলা বলেনঃ তোমাদের এসব বাগান, শস্যক্ষেত্র, ভারবাহী পশু, আরোহণযোগ্য পশু ইত্যাদি সবকিছু আল্লাহই সৃষ্টি করেছেন। অতঃপর মহান আল্লাহ চতুষ্পদ জন্তুগুলোর প্রকার বর্ণনা করলেন এবং বকরিরও বর্ণনা দিলেন যা সাদা রং এর হয়ে থাকে, মেষের বর্ণনা দিলেন যা কাল রং এর হয়। ওগুলোর নর ও মাদীরও বর্ণনা করলেন। তারপর উট নর ও মাদী এবং গরু নর ও মাদীর বর্ণনা দিলেন। তিনি এ সমুদয়, জন্তুর কোনটাই হারাম করেননি এবং এগুলোর বাচ্চাগুলোকেও না। কেননা, তিনি এগুলোকে বানী আদমের খাদ্য, সওয়ারী, বোঝা বহন, দুগ্ধপান ইত্যাদি বিভিন্ন প্রকারের উপকার লাভের জন্যে সৃষ্টি করেছেন। যেমন তিনি বলেনঃ এই পশুগুলোর মধ্য হতে আট জোড়া তোমাদের জন্যে অবতীর্ণ করেছি।

(আরবী) -এটা দ্বারা কাফিরদের নিম্নের উক্তিকে খণ্ডন করা হয়েছেঃ “এই জন্তুগুলোর পেটে যা রয়েছে তা শুধু আমাদের পুরুষদের জন্যে, আমাদের স্ত্রীলোকদের জন্যে এটা হারাম।” এখন আল্লাহ পাক বলেনঃ তোমরা যদি সত্যবাদী হও তবে আমাকে নিশ্চিত রূপে বল যে, যে জিনিসগুলো হারাম হওয়ার তোমরা ধারণা করছো, আল্লাহ কিরূপে ওগুলো তোমাদের উপর হারাম করলেন? তোমরা ‘বাহীরা’, ‘সায়েবা ইত্যাদিকে কেন হারাম করে নিচ্ছ?

হযরত ইবনে আব্বাস (রাঃ) বলেন যে, আট জোড়ার মধ্যে দু’টি মেষ এবং দু’টি বকরির চার জোড়া হলো। আল্লাহ পাক বলেন-এগুলোর কোনটিকেই আমি হারাম করিনি। এদের বাচ্চা, তা নরই হাক অথবা মাদীই হাক, কোনটাকে হালাল এবং কোনটাকে হারাম কিরূপে বানিয়ে নিচ্ছ? যদি তোমরা সত্যবাদী হও তবে নিশ্চিত রূপে বল। এগুলো তো সবই হালাল।

আল্লাহ পাকের উক্তিঃ (আরবী) এর দ্বারা কাফির ও মুশরিকদেরকে ভৎসনা করা হচ্ছে যে, কিভাবে তারা মনগড়া নতুন নতুন কথা বলছে এবং নিজেরাই হারাম বানিয়ে নিয়ে আল্লাহ তা’আলার দিকে সম্বন্ধ লাগিয়ে দিচ্ছে। সুতরাং যারা আল্লাহর উপর মিথ্যা আরোপ করতঃ জনগণকে বিভ্রান্ত করে, তাদের মত অত্যাচারী আর কে হতে পারে? এটা আমর ইবনে লুহাই ইবনে কামআ’ সম্পর্কে বলা হয়েছে। কেননা, সে-ই সর্বপ্রথম নবীদের দ্বীনকে পরিবর্তন করে দিয়েছিল এবং সায়েবা’, ‘ওয়াসীলা’, ‘হাম’ ইত্যাদির ই’তেকাদ বা বিশ্বাস সৃষ্টি করেছিল। হাদীস দ্বারাও এটা প্রমাণিত।

তাফসীরে তাফহীমুল কুরআন বলেছেন:-

টিকা:১১৯) অর্থাৎ আন্দাজ, অনুমান, ধারণা বা পৈত্রিক ঐতিহ্য ও সংস্কার করো না। বরং যথার্থ ও সুনিশ্চিত তথ্য ও জ্ঞান পেশ করো, যদি তা তোমাদের কাছে থাকে।

টিকা:১২০) তাদের নিজেদের ধারণা, অনুমান ও কুসংস্কার যাতে তাদের নিজেদের সামনে সুস্পষ্ট হয়ে ওঠে সে উদ্দেশ্যেই এ প্রশ্নগুলো এমন বিস্তারিতভাবে তাদের কাছে পেশ করা হয়েছে। একই শ্রেণীর পশুর নর হালাল ও মাদী হারাম অথবা মাদী হালাল ও নর হারাম বা পশুটি হালাল কিন্তু তার গর্ভস্থিত বাচ্চাটি হারাম–এগুলো এমন সুস্পষ্ট অযৌক্তিক কথা যে, কোন সুস্থ বিবেক একথা মেনে নিতে অস্বীকার করবে। আল্লাহ‌ কখনো এ ধরনের অর্থহীন বাজে হুকুম দিতে পারেন তা কোন বুদ্ধিমান মানুষ কল্পনাও করতে পারে না। তাছাড়া কুরআন যে পদ্ধতিতে আরববাসীদেরকে তাদের এ সমস্ত ধারণা কল্পনা ও কুসংস্কারের অযৌক্তিকতা বুঝাবার চেষ্টা করেছে ঠিক সে একই পদ্ধতিতে দুনিয়ার যেসব জাতির মধ্যে পানাহার দ্রব্য সামগ্রীর ক্ষেত্রে হারাম-হালালের অযৌক্তিক বিধি-নিষেধ এবং অস্পৃশ্যতাবোধ ও ছোঁয়া-ছুঁয়ির নিয়ম প্রচলিত রয়েছে, তাদের সেই সমস্ত কুসংস্কার ও ধারণা ও কল্পনার অযৌক্তিকতা সম্পর্কেও তাদেরকে সতর্ক করে দেয়া যেতে পারে।

Leave a Reply